West Bengal News: নদীর কচুরিপানাই প্রাণ 'বাঁচাল' দৃষ্টিহীন ব্যক্তির! অদ্ভুত ঘটনা বনগাঁয়! রাখাল দাস সেতুতে যা ঘটল, শুনে চমকে উঠবেন

Last Updated:
West Bengal News: ভাগ্যক্রমে নদীর জলে ভাসমান কচুরিপানার স্তূপই তাঁর জীবন রক্ষা করে বলেই জানাচ্ছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
1/6
উত্তর ২৪ পরগনার, রুদ্র নারায়ণ রায়: নদীর কচুরিপানাই যেন প্রাণ বাঁচাল দৃষ্টিহীন ব্যক্তির! বনগাঁর রাখাল দাস সেতুতে এদিন ঘটল এমনই চমৎকার ঘটনা।
উত্তর ২৪ পরগনার, রুদ্র নারায়ণ রায়: নদীর কচুরিপানাই যেন প্রাণ বাঁচালো দৃষ্টিহীন ব্যক্তির! বনগাঁর রাখাল দাস সেতুতে এদিন ঘটল এমনই চমৎকার ঘটনা।
advertisement
2/6
পেশায় লটারির টিকিট বিক্রেতা শংকর পাল, যিনি দৃষ্টিহীন, আচমকাই মাথা ঘুরে সেতু থেকে নিচে পড়ে যান। সাধারণত এ ধরনের দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো অবধারিত, কিন্তু ভাগ্যক্রমে নদীর জলে ভাসমান কচুরিপানার স্তূপই তাঁর জীবন রক্ষা করে বলেই জানাচ্ছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
পেশায় লটারির টিকিট বিক্রেতা শংকর পাল, যিনি দৃষ্টিহীন, আচমকাই মাথা ঘুরে সেতু থেকে নিচে পড়ে যান। সাধারণত এ ধরনের দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো অবধারিত, কিন্তু ভাগ্যক্রমে নদীর জলে ভাসমান কচুরিপানার স্তূপই তাঁর জীবন রক্ষা করে বলেই জানাচ্ছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
advertisement
3/6
বেশ কিছুটা সময় তিনি কচুরিপানায় ওই ভাবেই আটকে ছিলেন। স্থানীয় মানুষজন ঘটনাটি দেখে দ্রুত পুলিশ প্রশাসন ও বনগাঁ পৌরসভায় খবর দেন। তাঁদের তৎপরতায় শংকরবাবুকে উদ্ধার করা হয় সুস্থ অবস্থায়
বেশ কিছুটা সময় তিনি কচুরিপানায় ওই ভাবেই আটকে ছিলেন। স্থানীয় মানুষজন ঘটনাটি দেখে দ্রুত পুলিশ প্রশাসন ও বনগাঁ পৌরসভায় খবর দেন। তাঁদের তৎপরতায় শংকরবাবুকে উদ্ধার করা হয় সুস্থ অবস্থায়
advertisement
4/6
শংকর পাল বলেন, অন্ধ মানুষ, চোখে কিছু দেখতে পাই না। ব্রিজের উপর দাঁড়িয়ে হঠাৎ মাথা ঘুরে যাওয়ায়, কিছু বোঝার আগেই নিচে পড়ে যাই। ভাগ্যক্রমে কচুরিপানায় আটকে যাই, নইলে হয়তো বাঁচতাম না
শংকর পাল বলেন, অন্ধ মানুষ, চোখে কিছু দেখতে পাই না। ব্রিজের উপর দাঁড়িয়ে হঠাৎ মাথা ঘুরে যাওয়ায়, কিছু বোঝার আগেই নিচে পড়ে যাই। ভাগ্যক্রমে কচুরিপানায় আটকে যাই, নইলে হয়তো বাঁচতাম না
advertisement
5/6
শংকরবাবুর ভাই বাপি পাল জানান, খবর পেয়ে আমরা ছুটে আসি। পুলিশ ও পৌরসভার কর্মীদের দ্রুত তৎপরতার জন্যই দাদা প্রাণে বেঁচেছে। প্রত্যক্ষদর্শী গৌরী দে জানান, মেয়েকে স্কুল থেকে আনতে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ নিচ থেকে সাহায্যের আর্তনাদ শুনে তাকিয়ে দেখি একজন কচুরিপানায় আটকে আছেন। আমি চেঁচিয়ে লোকজন ডাকি, তারপর পুলিশ এসে উদ্ধার করে
শংকরবাবুর ভাই বাপি পাল জানান, খবর পেয়ে আমরা ছুটে আসি। পুলিশ ও পৌরসভার কর্মীদের দ্রুত তৎপরতার জন্যই দাদা প্রাণে বেঁচেছে। প্রত্যক্ষদর্শী গৌরী দে জানান, মেয়েকে স্কুল থেকে আনতে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ নিচ থেকে সাহায্যের আর্তনাদ শুনে তাকিয়ে দেখি একজন কচুরিপানায় আটকে আছেন। আমি চেঁচিয়ে লোকজন ডাকি, তারপর পুলিশ এসে উদ্ধার করে
advertisement
6/6
তবে বর্তমানে শংকর পাল সুস্থ আছেন। ইছামতি নদীর জলে অপছন্দের কচুরিপানাই যেন আজ তার প্রাণ বাঁচিয়ে জীবনের রক্ষাকবচ হয়ে উঠল
তবে বর্তমানে শংকর পাল সুস্থ আছেন। ইছামতি নদীর জলে অপছন্দের কচুরিপানাই যেন আজ তার প্রাণ বাঁচিয়ে জীবনের রক্ষাকবচ হয়ে উঠল
advertisement
advertisement
advertisement