Tribal Drums : একসময় দূর সঙ্কেত পাঠানোর অন্যতম হাতিয়ার ছিল এই বাদ্যযন্ত্র! ছবিতে দেখুন কীভাবে তৈরি হয়

Last Updated:
Tribal Drums : এই যন্ত্রের ধ্বনি গম্ভীর। আদিবাসীরা একসময় রণবাদ্যে বা দূরাঞ্চলে সঙ্কেত পাঠানোর জন্য ব্যবহার করতেন। মূলত ছৌনাচ, ঝুমুরের সঙ্গে এই যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়।
1/6
মাদল ভারতীয় উপমহাদেশে প্রচলিত একধরনের ঐতিহ্যবাহী তালাশ্রয়ী লোকবাদ্যযন্ত্র। নেপালে এবং ভারতের আদিবাসী সম্প্রদায়ের মাঝে মাদল সমধিক জনপ্রিয় একটি বাদ্যযন্ত্র। বাঁকুড়া আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে এই বাদ্যযন্ত্র খুবই জনপ্রিয়। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
মাদল ভারতীয় উপমহাদেশে প্রচলিত একধরনের ঐতিহ্যবাহী তালাশ্রয়ী লোকবাদ্যযন্ত্র। নেপালে এবং ভারতের আদিবাসী সম্প্রদায়ের মাঝে মাদল সমধিক জনপ্রিয় একটি বাদ্যযন্ত্র। বাঁকুড়া আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে এই বাদ্যযন্ত্র খুবই জনপ্রিয়। <strong>(ছবি ও তথ্য - নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)</strong>
advertisement
2/6
ধামসা শিশুকাঠ বা লোহার চাড়ির মুখে চামড়া দিয়ে ছাউনী তৈরি করে এই যন্ত্র তৈরি করা হয়। এই ঝাউনিতে কোনো গাব বা খিরন ব্যবহার করা হয় না। মোটা কাঠের দণ্ড দিয়ে আঘাত করে এই বাদ্যযন্ত্রটি বাজানো হয়। বাঁকুড়া ধামসা মাদলের কথা কেই বা না শুনেছে। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
ধামসা শিশুকাঠ বা লোহার চাড়ির মুখে চামড়া দিয়ে ছাউনী তৈরি করে এই যন্ত্র তৈরি করা হয়। এই ঝাউনিতে কোনো গাব বা খিরন ব্যবহার করা হয় না। মোটা কাঠের দণ্ড দিয়ে আঘাত করে এই বাদ্যযন্ত্রটি বাজানো হয়।
advertisement
3/6
মোটা কাঠের দণ্ড দিয়ে আঘাত করে এই বাদ্যযন্ত্রটি বাজানো হয়। এই যন্ত্রের ধ্বনি গম্ভীর। আদিবাসিরা একসময় রণবাদ্যে বা দূরাঞ্চলে সঙ্কেত পাঠানোর জন্য ব্যবহার করতেন। মূলত ছৌনাচ ঝুমুরের সাথে এই যন্ত্রে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া ঝুমুর অঞ্চলের বীররসের গানে, পুজোয়, সামাজিক বড় বড় পার্বণে এই যন্ত্র বাজনো হয়। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
এই যন্ত্রের ধ্বনি গম্ভীর। আদিবাসীরা একসময় রণবাদ্যে বা দূরাঞ্চলে সঙ্কেত পাঠানোর জন্য ব্যবহার করতেন। মূলত ছৌনাচ ঝুমুরের সাথে এই যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়। এছাড়া ঝুমুর অঞ্চলের বীররসের গানে, পুজোয়, সামাজিক বড় বড় পার্বণে এই যন্ত্র বাজনো হয়।
advertisement
4/6
উৎসবের মৌসুমের আগে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে ধামসা তৈরি ।বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলে।মাঝারি সাইজের ড্রামের পাত হলে দুটি ধামসার কাঠামো তৈরি করা হয়। এক একটি ড্রামের পাত চাকুলিয়া থেকে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা দামে কিনে নেন শিল্পীরা। তারপর সেই পাত ভালো করে ঠুকে, কেটে তৈরি করা হয় কাঠামো। সেই কাঠামোগুলি ছাউনি তৈরি করে ধামসা বানিয়ে বিক্রি করা হয় হোলসেল বাজারে। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
উৎসবের মরশুমের আগে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে ধামসা তৈরি। মাঝারি সাইজের ড্রামের পাত হলে দুটি ধামসার কাঠামো তৈরি করা হয়। এক একটি ড্রামের পাত চাকুলিয়া থেকে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা দামে কিনে নেন শিল্পীরা। তারপর সেই পাত ভাল করে ঠুকে, কেটে তৈরি করা হয় কাঠামো। সেই কাঠামোগুলি ছাউনি তৈরি করে ধামসা বানিয়ে বিক্রি করা হয় হোলসেল বাজারে।
advertisement
5/6
রামকৃষ্ণ সরেন বলেন,
রামকৃষ্ণ সরেন বলেন, রোজগার যে খুব একটা বেশি, তেমনটা নয়। তেরোশো টাকায় ড্রাম কিনে প্রায় ১৮০০ টাকায় জোড়া বিক্রি করতে হয় ধামসা।
advertisement
6/6
আদিবাসী সংস্কৃতির সঙ্গে ওতোপ্রতো ভাবে জড়িত ধামসা মাদল। মহুয়ার ছোঁয়ায় বুঁদ হয়ে ধামসা মাদলের ছন্দে মেতে ওঠেন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ। ঝুমুর গান, টুসু গানের সঙ্গে ধামসা মাদলের ছন্দ দোলা লাগায় শহুরে মানুষের মনেও। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
আদিবাসী সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত ধামসা মাদল। মহুয়ার ছোঁয়ায় বুঁদ হয়ে ধামসা মাদলের ছন্দে মেতে ওঠেন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ। ঝুমুর গান, টুসু গানের সঙ্গে ধামসা মাদলের ছন্দ দোলা লাগায় শহুরে মানুষের মনেও। <strong>(ছবি ও তথ্য - নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)</strong>
advertisement
advertisement
advertisement