Travel: সবুজ রঙা জলপ্রপাত! বাংলার বুকে এই জায়গায় পৌঁছলেই মনে হবে যেন পা রাখলাম চাঁদের মাটিতে! কলকাতার কাছেই রয়েছে

Last Updated:
Travel: চাঁদের ভূখণ্ড থেকে কোনও অংশে কম নয় এমন একটি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে বাংলার বুকে। গেলেই চাঁদের বুকে পা রেখে দাঁড়িয়ে থাকার অনুভূতি হবে।
1/6
চাঁদের ভূখণ্ড থেকে কোনও অংশে কম নয় এমন একটি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে বাংলার বুকে। যেখানে গেলেই মনে হবে যেন চাঁদের বুকে পা রেখে দাঁড়িয়ে রয়েছি। চাঁদের ছবি দেখলে যেমন মনে হয় চাঁদের বুকে রয়েছে বড় বড় পাথরের গর্ত, ঠিক তেমনই পাথরের গঠন রয়েছে বাংলার এই জায়গায়।
চাঁদের ভূখণ্ড থেকে কোনও অংশে কম নয় এমন একটি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে বাংলার বুকে। যেখানে গেলেই মনে হবে যেন চাঁদের বুকে পা রেখে দাঁড়িয়ে রয়েছি। চাঁদের ছবি দেখলে যেমন মনে হয় চাঁদের বুকে রয়েছে বড় বড় পাথরের গর্ত, ঠিক তেমনই পাথরের গঠন রয়েছে বাংলার এই জায়গায়।
advertisement
2/6
কলকাতা থেকে খুব একটা দূরে নয় কাছেই রয়েছে এই ডেস্টিনেশন। পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন মানচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। প্রতিবছর বহু পর্যটক এই জায়গায় বেড়াতে যায়। আর যারা বেড়াতে যায় তারা সকলেই চাঁদের এই ভূখণ্ড বিশিষ্ট জায়গাতেই আবদ্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ আবদ্ধ হয়ে যায় তাঁদের মন।
কলকাতা থেকে খুব একটা দূরে নয় কাছেই রয়েছে এই ডেস্টিনেশন। পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন মানচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। প্রতিবছর বহু পর্যটক এই জায়গায় বেড়াতে যায়। আর যারা বেড়াতে যায় তারা সকলেই চাঁদের এই ভূখণ্ড বিশিষ্ট জায়গাতেই আবদ্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ আবদ্ধ হয়ে যায় তাঁদের মন।
advertisement
3/6
পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন মানচিত্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি জায়গা হল ঝাড়গ্রাম । ঝাড়গ্রাম থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে বেলপাহাড়ির ঘাগড়া জলপ্রপাত। প্রাচীন কাল থেকেই বড় বড় পাথরের বুক চিরে খরস্রোতা তারাফিনী নদী বয়ে চলেছে। বর্ষাকালে এক ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। জলের স্রোতে বড় বড় পাথরগুলি ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে খন্ড খন্ড হয়ে পড়েছে। আর তার ফলেই সৃষ্টি হয়েছে চাঁদের আকৃতি বিশিষ্ট এই জায়গাটি।
পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন মানচিত্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি জায়গা হল ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রাম থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে বেলপাহাড়ির ঘাগড়া জলপ্রপাত। প্রাচীন কাল থেকেই বড় বড় পাথরের বুক চিরে খরস্রোতা তারাফিনী নদী বয়ে চলেছে। বর্ষাকালে এক ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। জলের স্রোতে বড় বড় পাথরগুলি ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে খণ্ড খণ্ড হয়ে পড়েছে। আর তার ফলেই সৃষ্টি হয়েছে চাঁদের আকৃতি বিশিষ্ট এই জায়গাটি।
advertisement
4/6
ঘাগড়া জলপ্রপাত দেখার জন্য বহু মানুষের ভিড় হয় প্রতিবছর। কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্নরূপে দেখা যায় এই জলপ্রপাত থেকে। বর্ষার সময় ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। জলপ্রপাতের কল-কল শব্দে কান পাতার দায় হয়ে যায় পর্যটকদের। আবার গ্রীষ্ম ও শীতের সময় একেবারে শান্ত থাকে।
ঘাগড়া জলপ্রপাত দেখার জন্য বহু মানুষের ভিড় হয় প্রতিবছর। কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্নরূপে দেখা যায় এই জলপ্রপাত থেকে। বর্ষার সময় ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। জলপ্রপাতের কল-কল শব্দে কান পাতার দায় হয়ে যায় পর্যটকদের। আবার গ্রীষ্ম ও শীতের সময় একেবারে শান্ত থাকে।
advertisement
5/6
বর্ষাকালে এই জলপ্রপাতের প্রচুর পরিমাণে জল থাকার পাশাপাশি জলের রং থাকে ঘোলাটে। আর শীতকাল আসলে জলপ্রপাত শান্ত হওয়ার পাশাপাশি জলের রং হয়ে যায় হালকা সবুজ বর্ণের। কিন্তু যে জায়গায় জলটি পড়ছে সেখানের জল হয়ে যায় গাঢ় সবুজ বর্ণের। যা এক অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে।
বর্ষাকালে এই জলপ্রপাতের প্রচুর পরিমাণে জল থাকার পাশাপাশি জলের রং থাকে ঘোলাটে। আর শীতকাল আসলে জলপ্রপাত শান্ত হওয়ার পাশাপাশি জলের রং হয়ে যায় হালকা সবুজ বর্ণের। কিন্তু যে জায়গায় জলটি পড়ছে সেখানের জল হয়ে যায় গাঢ় সবুজ বর্ণের। যা এক অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে।
advertisement
6/6
ঘাগড়া জলপ্রপাতের পাশে দাঁড়িয়ে নীচে চোখ গেলেই মনে হবে চাঁদের কথা। বা দূর থেকে দাঁড়িও দেখলেও চাঁদের বুকে থাকা গহ্বরের কথা মনে পড়বে। তাই এই চাঁদের বুকে পা রাখার অনুভূতি নেওয়ার ইচ্ছা থাকলে পর্যটকদের অবশ্যই চলে আসতে হবে ঘাগড়া জলপ্রপাত দেখতে।
ঘাগড়া জলপ্রপাতের পাশে দাঁড়িয়ে নীচে চোখ গেলেই মনে হবে চাঁদের কথা। দূর থেকে দাঁড়িয়ে দেখলেও চাঁদের বুকে থাকা গহ্বরের কথা মনে পড়বে। তাই এই চাঁদের বুকে পা রাখার অনুভূতি নেওয়ার ইচ্ছা থাকলে পর্যটকদের অবশ্যই চলে আসতে হবে ঘাগড়া জলপ্রপাত দেখতে।
advertisement
advertisement
advertisement