Tourist Spot: পুজোর ছুটিতে দেউলের মৃগউদ্যানে কচিকাঁচাদের হরিণ দেখার ভিড় 

Last Updated:
Tourist Spot: পুজোর মরসুমে দুর্গাপুরের জঙ্গলমহলের গভীর জঙ্গলে হরিণ দেখতে ভিড় করছেন পর্যটকরা। এই পর্যটনকেন্দ্রটিতে পুজোর মরসুম থেকেই পর্যটকদের ভিড় হতে শুরু করে। শীতের পিকনিকের মরসুমে উপচে পড়া ভিড় হয়।
1/6
 পুজোর মরসুমে দুর্গাপুরের জঙ্গলমহলের গভীর জঙ্গলে হরিণ দেখতে ভিড় করছেন পর্যটকরা। এই পর্যটনকেন্দ্রটিতে পুজোর মরসুম থেকেই পর্যটকদের ভিড় হতে শুরু করে। শীতের পিকনিকের মরসুমে উপচে পড়া ভিড় হয়।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
পুজোর মরসুমে দুর্গাপুরের জঙ্গলমহলের গভীর জঙ্গলে হরিণ দেখতে ভিড় করছেন পর্যটকরা। এই পর্যটনকেন্দ্রটিতে পুজোর মরসুম থেকেই পর্যটকদের ভিড় হতে শুরু করে। শীতের পিকনিকের মরসুমে উপচে পড়া ভিড় হয়।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
2/6
কেবল হরিণ নয় মুক্ত অঞ্চলে জঙ্গলের আনাচকানাচে ময়ূর ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও বনদপ্তরের সংরক্ষিত ওই উদ্যানেও হরিণের পাশাপাশি জাতীয় পাখির দেখা মিলছে। ইয়াব্বড় লেজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে এদিক ওদিক।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
কেবল হরিণ নয় মুক্ত অঞ্চলে জঙ্গলের আনাচকানাচে ময়ূর ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও বনদপ্তরের সংরক্ষিত ওই উদ্যানেও হরিণের পাশাপাশি জাতীয় পাখির দেখা মিলছে। ইয়াব্বড় লেজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে এদিক ওদিক।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
3/6
দুর্গাপুর বনদপ্তর থেকে কাঁকসা ব্লকের গৌরাঙ্গপুর গ্রামের দেউলের জঙ্গলে হরিণ ও ময়ূরের জন্য সংরক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয় ১৯৯২ সালে। এটি বনদপ্তরের শিবপুর বিট অফিসের আওতাধীনে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
দুর্গাপুর বনদপ্তর থেকে কাঁকসা ব্লকের গৌরাঙ্গপুর গ্রামের দেউলের জঙ্গলে হরিণ ও ময়ূরের জন্য সংরক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয় ১৯৯২ সালে। এটি বনদপ্তরের শিবপুর বিট অফিসের আওতাধীনে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
4/6
দুর্গাপুজোর শুরু থেকেই দেউল পার্ক লাগোয়া বনদপ্তরের সংরক্ষিত ওই এলাকায় হরিণ ও ময়ূর দেখতে কচিকাঁচাদের নিয়ে ভিড় করছে মানুষ। কেবল দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের মানুষ নয় আশপাশের জেলার বহুমানুষ প্রতিদিন আসছেন ওই জঙ্গলে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
দুর্গাপুজোর শুরু থেকেই দেউল পার্ক লাগোয়া বনদপ্তরের সংরক্ষিত ওই এলাকায় হরিণ ও ময়ূর দেখতে কচিকাঁচাদের নিয়ে ভিড় করছে মানুষ।কেবল দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের মানুষ নয় আশপাশের জেলার বহুমানুষ প্রতিদিন আসছেন ওই জঙ্গলে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
5/6
নদিয়ার কৃষ্ণনগর থেকে ঘুরতে আসা এক পর্যটক প্রসেনজিৎ হালদার জানান, চিড়িয়াখানাতে হরিণ দেখেছি। কিন্তু এই গভীর ঘণ জঙ্গলে বিশাল এলাকায় জুড়ে সংরক্ষিত হরিণ দেখার অনুভূতিই আলাদা।গা ছমছমে পরিবেশে জঙ্গলে পথ ধরে এসে নীলিবিলী এলাকায় হরিণের দল ঘুরে বেড়াচ্ছে এই দৃশ্য সত্যিই মনমুগ্ধকর।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
নদিয়ার কৃষ্ণনগর থেকে ঘুরতে আসা এক পর্যটক প্রসেনজিৎ হালদার জানান, চিড়িয়াখানাতে হরিণ দেখেছি। কিন্তু এই গভীর ঘণ জঙ্গলে বিশাল এলাকায় জুড়ে সংরক্ষিত হরিণ দেখার অনুভূতিই আলাদা।গা ছমছমে পরিবেশে জঙ্গলে পথ ধরে এসে নীলিবিলী এলাকায় হরিণের দল ঘুরে বেড়াচ্ছে এই দৃশ্য সত্যিই মনমুগ্ধকর।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
6/6
বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মৃগ উদ্যানে বর্তমানে প্রায় শতাধিক হরিণ রয়েছে। হরিণ গুলি চিথল হরিণ। গায়ে সাদা ছোপ ছোপ দাগ রয়েছে। বর্তমানে ময়ূরের সংখ্যা এত পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে যে গোটা জঙ্গলে ছড়িয়ে পড়েছে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মৃগ উদ্যানে বর্তমানে প্রায় শতাধিক হরিণ রয়েছে। হরিণ গুলি চিথল হরিণ। গায়ে সাদা ছোপ ছোপ দাগ রয়েছে। বর্তমানে ময়ূরের সংখ্যা এত পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে যে গোটা জঙ্গলে ছড়িয়ে পড়েছে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement