নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী... ক্যারাটে থেকে ফুটবল, বাঁকুড়ার এই ছয় নারীর গল্প শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
- Published by:Rachana Majumder
- hyperlocal
- Reported by:Nilanjan Banerjee
Last Updated:
সরকারি স্কুলের শিক্ষিকা তিনি। শিক্ষকতা করার পাশাপাশি সংসার সামলান মুন্না পাল বাসুলি। এর পাশাপাশি আরও একটি পরিচয় রয়েছে, তিনি একজন বডি বিল্ডার। বডি বিল্ডার এই শিক্ষিকা বিগত তিন থেকে চার বছর ধরে করছেন শরীর চর্চা।
কথায় আছে, যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে। বাঁকুড়ার এই ছয় মহিলা এমন কিছু করে দেখাচ্ছেন যা আপনি স্বপ্নেও ভাবতে পারবেন না। বাঁকুড়া শহরের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইতু দাস। প্রায় ৩৫ বছর ক্যারেটের সঙ্গে যুক্ত আছেন এই মহিলা কাউন্সিলর। ভাববেন না যে শখে ক্যারাটে করেন তিনি। ব্ল্যাক বেল্ট (থার্ড ডান) ইতু দাস ৪৯ বছর বয়সেও আত্মরক্ষার্থে ৬৫ জনকে ক্যারাটে প্রশিক্ষণ দেন।
advertisement
advertisement
ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন ছিল। কিন্তু মেয়ে হয়ে ফুটবল খেলাটা হয়ে ওঠেনি। অধরা থেকে যায় ফুটবল খেলার স্বপ্ন। তবে এবার নিজের মেয়ে-সহ এলাকার অন্য আদিবাসী মেয়েদের ফুটবলের কোচিং দিয়ে মেয়েদের ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন বাঁকুড়ার ছাতনার দুমদুমির ভারতী মুদি। তাঁর প্রশিক্ষণ শিবির থেকে এখন বাঁকুড়ার মেয়েরা রাজ্যস্তর থেকে যাচ্ছে জাতীয় স্তরেও খেলতে। কোনও পারিশ্রমিক ছাড়াই ২০০৯ সালে শুরু হয় ভারতী মুদির ফুটবল প্রশিক্ষণ শিবির।
advertisement
পৃথিবীর সর্বোচ্চ Motorable Pass যার উচ্চতা ১৯০২৪ ফুট। যেখানে আজ পর্যন্ত বাইক নিয়ে কোনও মহিলা যেতে পারেননি। সেই কাজ করে দেখিয়েছেন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ সুনীতা বাগদি। পেশায় চিকিৎসক হলেও, নেশায় তিনি একজন মোটরসাইকেল রাইডার। করে দেখিয়েছেন অসম্ভব দুঃসাহসিক এক কাজ।
advertisement
advertisement
