South 24 Parganas News: রূপকথা, তবে এ যেন দুয়োরানির গল্প! মৎস্যকন্যার বাড়িতে অভাব, ফলে পেটের ভাত জোগাতে জলেই থাকা
- Published by:Rachana Majumder
- news18 bangla
- Reported by:Suman Saha
Last Updated:
অ্যাকোয়ারিয়ামের ঠান্ডা জলে এই শীতে নামমাত্র পোশাকে তাঁরা সাঁতার কেটেই চলেন। একবার দম নিয়ে প্রায় দু'মিনিট থাকতে হয় জলে ডুবে। জলে একটি পাইপ আছে। সেটি দিয়ে অক্সিজেন সাপ্লাই হয়। দু'মিনিট পর শরীরে হিল্লোল তুলে পাইপে ঠোঁট ঠেকিয়ে একটু অক্সিজেন নেন মার্গারেটারা।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
বাস্তবের জলপরীরাও যে খুব আরামে থাকেন এমন ভাবার কোনও কারণ নেই। অ্যাকোয়ারিয়ামের ঠান্ডা জলে এই শীতে নামমাত্র পোশাকে তাঁরা সাঁতার কেটেই চলেন। একবার দম নিয়ে প্রায় দু'মিনিট থাকতে হয় জলে ডুবে। জলে একটি পাইপ আছে। সেটি দিয়ে অক্সিজেন সাপ্লাই হয়। দু'মিনিট পর শরীরে হিল্লোল তুলে পাইপে ঠোঁট ঠেকিয়ে একটু অক্সিজেন নেন মারগারেটারা।
advertisement
ছ'মাস ধরে হাড়ভাঙা ট্রেনিংয়ের পর মেলে শো'য়ে নামার ছাড়পত্র। এতকিছুর পরও মৎস্যকন্যাদের বাড়িতে অভাব। ফলে পেটের ভাত জোগাতে জলেই থাকা। বিহার ঝাড়খণ্ড, পাঞ্জাব তাঁদের খেলা দেখে নিয়েছে। এবার দেখছে বারুইপুর। তিনজন বিকেল চারটে থেকে খেলা দেখান। খেলা চলে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রত্যেকের দু'ঘণ্টা ধরে শিফট। ভাগাভাগি করে দেখান শো। মৎস্যকন্যারা বাংলায় কথা বলতে জানেন না। তাই একজন দোভাষী আছেন।
advertisement
মৎস্যকন্যারা জলে সাঁতার কাটতে কাটতে অ্যাকোয়ারিয়ামের কাচের দেওয়ালের কাছে চলে আসেন যখন, তখন দর্শকদের তীব্র উল্লাস। দু'পক্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়ও হয়। সেলফি ওঠে। মৎস্যকন্যাদের শো দেখার টিকিটের মূল্য খুব একটা বেশি নয়। এখন তাঁদের শো সোশ্যাল মিডিয়াতেও ভাইরাল। বারুইপুরে এখন তিনজনের দৌলতে লাল-নীল-সবুজের মেলা বসেছে। ফলে ধূসর শীতকাল আচমকা রঙিন
