Kali Puja 2025: হাওড়ার শিবপুর মন্দিরে বিরাজ করছেন হাজার-হাত কালী, দক্ষিণ ভারত থেকে প্রচুর ভক্তরা আসেন  

Last Updated:
জানা যায়, ১৮০০ শতকের শেষ দিকে আশুতোষ মুখোপাধ্যায় মন্দির নির্মাণ করে মা এর প্রতিষ্ঠা করেন। পুজোপাঠ, ধ্যান, সাধনার পাশপাশি বিভিন্ন তীর্থস্থান ঘুরে বেড়াতেন তিনি। একদিন স্বপ্নে মায়ের হাজার-হাত রূপও দেখতে পান।
1/5
হাওড়া'র হাজার-হাতে কালী! শিবপুরের এই মন্দিরে প্রতি বছর দীপান্বিতা কালীপুজো ধুমধাম করে পুজোর আয়োজন করা হয়। এই মা'কে ঘিরে হাজারও জনশ্রুতি রয়েছে। সারা বছর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্ত আসেন এখানে। দক্ষিণ ভারত থেকে সর্বাধিক ভক্ত সমাগম ঘটে। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
হাওড়া'র হাজার-হাতে কালী! শিবপুরের এই মন্দিরে প্রতি বছর দীপান্বিতা কালীপুজো ধুমধাম করে পুজোর আয়োজন করা হয়। এই মা'কে ঘিরে হাজারও জনশ্রুতি রয়েছে। সারা বছর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্ত আসেন এখানে। দক্ষিণ ভারত থেকে সর্বাধিক ভক্ত সমাগম ঘটে। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
2/5
জানা যায়, ১৮০০ শতকের শেষ দিকে আশুতোষ মুখোপাধ্যায় মন্দির নির্মাণ করে মা এর প্রতিষ্ঠা করেন। পুজোপাঠ, ধ্যান, সাধনার পাশপাশি বিভিন্ন তীর্থস্থান ঘুরে বেড়াতেন তিনি। একদিন স্বপ্নে মায়ের হাজার-হাত রূও দেখতে পান। সেই স্বপ্ন মতোই হাওড়ার শিবপুর ওলাবিবিতলায় মন্দির নির্মাণের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। স্বপ্নে দেখা সেই মাতৃ মূর্তিকে প্রতিষ্ঠা করতে মন্দির গড়া শুরু করেন।
জানা যায়, ১৮০০ শতকের শেষ দিকে আশুতোষ মুখোপাধ্যায় মন্দির নির্মাণ করে মা এর প্রতিষ্ঠা করেন। পুজোপাঠ, ধ্যান, সাধনার পাশপাশি বিভিন্ন তীর্থস্থান ঘুরে বেড়াতেন তিনি। একদিন স্বপ্নে মায়ের হাজার-হাত রূপও দেখতে পান। সেই স্বপ্ন মতোই হাওড়ার শিবপুর ওলাবিবিতলায় মন্দির নির্মাণের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। স্বপ্নে দেখা সেই মাতৃ মূর্তিকে প্রতিষ্ঠা করতে মন্দির গড়া শুরু করেন।
advertisement
3/5
স্বপ্নে দেখা মায়ের রূপ বাস্তবায়িত হয় হাজার হাতের ' মা '। এটি দেবী দুর্গার একটি রূপ। অসুর বধের সময়ে দেবী দুর্গা বিভিন্ন রূপ ধারণ করেছিলেন। তার মধ্যে অন্যতম হাজার-হাতের এই রূপ। চণ্ডীপুরাণের সেই বর্ণনা মত হাজার-হাতের কালী মূর্তি তৈরি হয় হাওড়া শিবপুরে। প্রতিষ্ঠা কাল থেকে এখানে নিত্য দিনের পুজো হচ্ছেন মা।
স্বপ্নে দেখা মায়ের রূপ বাস্তবায়িত হয় হাজার হাতের ' মা '। এটি দেবী দুর্গার একটি রূপ। অসুর বধের সময়ে দেবী দুর্গা বিভিন্ন রূপ ধারণ করেছিলেন। তার মধ্যে অন্যতম হাজার-হাতের এই রূপ। চণ্ডীপুরাণের সেই বর্ণনা মত হাজার-হাতের কালী মূর্তি তৈরি হয় হাওড়া শিবপুরে। প্রতিষ্ঠা কাল থেকে এখানে নিত্য দিনের পুজো হচ্ছেন মা।
advertisement
4/5
প্রথমে মাটির মন্দির তৈরির পরিকল্পনা করা হয়। মন্দির নির্মাণে সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে আসেন স্থানীয় হালদার পরিবার এবং এলাকাবাসী। মাটির প্রতিমা তৈরি করে বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন প্রতিষ্ঠা হয় হাজার-হাত কালীমন্দির।
প্রথমে মাটির মন্দির তৈরির পরিকল্পনা করা হয়। মন্দির নির্মাণে সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে আসেন স্থানীয় হালদার পরিবার এবং এলাকাবাসী। মাটির প্রতিমা তৈরি করে বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন প্রতিষ্ঠা হয় হাজার-হাত কালীমন্দির।
advertisement
5/5
মন্দির ভেঙে পড়ার পর, পরে কংক্রিট মন্দির এবং প্রতিমা নির্মাণ হয়। প্রায় দোতলার সমান বিশাল মূর্তি হাজার হাত নিয়ে দেবী বিরাজ করছে মন্দিরে। এখানে মা কালী রূপে পুজো হলেও মুখের বাইরের জিভ থাকে না। জাগ্রত হাজার হাতের কালী মা, ভক্তি ভরে ডাকলে সাড়া দেন। ভক্তের মনস্কামনা পূর্ণ করেন এবং বিপদমুক্ত করেন বলেই বিশ্বাস মানুষের। তাই প্রতিদিন অসংখ্য ভক্ত সমাগম ঘটে এখানে। বিশেষ করে দক্ষিণ ভারত থেকে অগণিত ভক্ত আসেন। সারা বছর প্রতিদিন ভক্ত সমাগম হয়। বিশেষ দিনগুলিতে ভক্ত ঢল নামে। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
মন্দির ভেঙে পড়ার পর, পরে কংক্রিট মন্দির এবং প্রতিমা নির্মাণ হয়। প্রায় দোতলার সমান বিশাল মূর্তি হাজার হাত নিয়ে দেবী বিরাজ করছে মন্দিরে। এখানে মা কালী রূপে পুজো হলেও মুখের বাইরের জিভ থাকে না। জাগ্রত হাজার হাতের কালী মা, ভক্তি ভরে ডাকলে সাড়া দেন। ভক্তের মনস্কামনা পূর্ণ করেন এবং বিপদমুক্ত করেন বলেই বিশ্বাস মানুষের। তাই প্রতিদিন অসংখ্য ভক্ত সমাগম ঘটে এখানে। বিশেষ করে দক্ষিণ ভারত থেকে অগণিত ভক্ত আসেন। সারা বছর প্রতিদিন ভক্ত সমাগম হয়। বিশেষ দিনগুলিতে ভক্ত ঢল নামে। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement