Rainbow: উপকূলবর্তী এলাকায় বেশি সংখ্যায় রামধনু কেন দেখা যায় জানেন? নেপথ্যের কারণ জানলে আশ্চর্য হবেন

Last Updated:
সমুদ্র কিংবা নদী উপকূলবর্তী এলাকায় রামধনু বেশি দেখা যায়, কিন্তু কেন জানেন?
1/6
প্রকৃতি বেশ কিছুসময় ছবির মত ধরা দেয়। প্রাকৃতিক নানা কারণ প্রকাশ করে এক সৌন্দর্যতা। মূলত বর্ষার সময়ে মেঘলা নীল আকাশে দেখা যায় সাতরঙা রামধনু। তবে জানেন মূলত সমুদ্র উপকূলবর্তী জেলাগুলিতেই এই রামধনুর সংখ্যাটা বেশি। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
<strong>পশ্চিম মেদিনীপুর, রঞ্জন চন্দ:</strong> প্রকৃতি অনেক সময় ছবির মত ধরা দেয়। মূলত বর্ষার সময়ে মেঘলা নীল আকাশে দেখা যায় সাতরঙা রামধনু। তবে জানেন কি সমুদ্র উপকূলবর্তী জেলাগুলিতেই এই রামধনুর সংখ্যাটা বেশি।
advertisement
2/6
সমুদ্র কিংবা নদী উপকূলবর্তী এলাকায় প্রাকৃতিক কারণে রামধনু দেখা যায় আকাশে। সম্প্রতি বৃষ্টির পর পশ্চিম মেদিনীপুর এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এই রামধনু দেখা গিয়েছে একাধিকবার। তবে মূলত এই এলাকাগুলিতে বেশি সংখ্যায় রামধনু দেখা যাওয়ার কারণ জানেন? (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
সমুদ্র কিংবা নদী উপকূলবর্তী এলাকায় প্রাকৃতিক কারণে রামধনু দেখা যায় আকাশে। সম্প্রতি বৃষ্টির পর পশ্চিম মেদিনীপুর এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় রামধনু দেখা গিয়েছে একাধিকবার। তবে এই এলাকাগুলিতে বেশি সংখ্যায় রামধনু দেখা যাওয়ার কারণ জানেন?(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
3/6
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, রামধনু আসলে আলোর বিচ্ছুরণে তৈরি। মূলত ধুলিকণা ও জলকণার সংমিশ্রণে তৈরি হওয়া মেঘ এবং জলকণায় সূর্যের আলো বিচ্ছুরিত হয়ে তৈরি হয় এই সাত রঙের রামধনু। যা দেখতে অনেকটা ধনুক আকৃতি হওয়ায় তাকে রংধনু বা রামধনু বলা হয়। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, রামধনু আসলে আলোর বিচ্ছুরণে তৈরি। মূলত ধুলিকণা ও জলকণার সংমিশ্রণে তৈরি হওয়া মেঘ এবং জলকণায় সূর্যের আলো বিচ্ছুরিত হয়ে তৈরি হয় এই সাত রঙের রামধনু। যা দেখতে অনেকটা ধনুক আকৃতি হওয়ায় তাকে রংধনু বা রামধনু বলা হয়।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
4/6
কলকাতার বামনঘাটা হাই স্কুলের ভূগোল বিভাগের বিভাগীয় শিক্ষক দীপক কুমার গিরি বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলে বাতাসের লবণাক্ততা এবং আর্দ্রতা বেশি থাকার কারণে জলীয় বাষ্প বেশি থাকে, যা রামধনু সৃষ্টির জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি করে। এই অঞ্চলে রামধনু সৃষ্টির জন্য অনুকূল পরিবেশ বিদ্যমান থাকে, যেখানে সূর্যের আলো এবং জলীয় বাষ্পের মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে রামধনু তৈরি হয়। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
কলকাতার বামনঘাটা হাই স্কুলের ভূগোল বিভাগের বিভাগীয় শিক্ষক দীপক কুমার গিরি বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলে বাতাসের লবণাক্ততা এবং আর্দ্রতা বেশি থাকার কারণে জলীয় বাষ্প বেশি থাকে, যা রামধনু সৃষ্টির জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি করে। এই অঞ্চলে রামধনু সৃষ্টির জন্য অনুকূল পরিবেশ বিদ্যমান থাকে, যেখানে সূর্যের আলো এবং জলীয় বাষ্পের মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে রামধনু তৈরি হয়।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
5/6
পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা, দাঁতন সহ একাধিক এলাকায় এই রামধনু দেখা গিয়েছে পরপর দুদিন। এছাড়াও জেলার একাধিক জায়গায় কিছু সময়ের জন্য রামধনু দেখা যাচ্ছে। প্রাকৃতিক এই সৌন্দর্যতা অনেকেই মোবাইল বন্দী করে রাখছেন। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা, দাঁতন-সহ একাধিক এলাকায় এই রামধনু দেখা গিয়েছে পরপর দু'দিন। এছাড়াও জেলার একাধিক জায়গায় কিছু সময়ের জন্য রামধনু দেখা যাচ্ছে। প্রাকৃতিক এই সৌন্দর্যতা অনেকেই মোবাইলবন্দি করে রাখছেন।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
6/6
তবে মূলত সমুদ্র এবং মুক্ত নদী উপকূলবর্তী জেলা গুলি যেমন পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ এলাকায় এই রামধনুর দেখা যাওয়ার সংখ্যা বেশি বলেই মনে করছে ওয়াকি বহাল মহল। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
তবে মূলত সমুদ্র এবং মুক্ত নদী উপকূলবর্তী জেলাগুলি যেমন পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ এলাকায় এই রামধনু দেখা যাওয়ার সংখ্যা বেশি বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
advertisement
advertisement