Eco-Friendly Firecrackers: আতশবাজি বিক্রেতাদের পাশে প্রশাসন, 'এই' জেলার ব্যবসায়ীরা পেলেন পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির লাইসেন্স, জানুন এর বিশেষত্ব

Last Updated:
Eco-Friendly Firecrackers: পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি করে এবার আয়ের মুখ দেখবেন জেলার বাজি ব্যবসায়ীরা। আসন্ন কালীপুজোর আগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে ৬৮ জন ব্যবসায়ীকে পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
1/6
পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি করে এবার আয়ের মুখ দেখবেন জেলার বাজি ব্যবসায়ীরা। আসন্ন কালীপুজোর আগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে ৬৮ জনকে পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। (ছবি ও তথ্য: সৈকত শী)
পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি করে এবার আয়ের মুখ দেখবেন জেলার বাজি ব্যবসায়ীরা। আসন্ন কালীপুজোর আগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে ৬৮ জনকে পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। (ছবি ও তথ্য: সৈকত শী)
advertisement
2/6
৩১ মার্চ পর্যন্ত তারা জেলায় পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি করতে পারবেন। তবে পরিবেশবান্ধব বাজির আড়ালে নিষিদ্ধ শব্দবাজি যাতে বিক্রি না হয় সে ব্যাপারেও নজর রাখবে প্রশাসন।
৩১ মার্চ পর্যন্ত তারা জেলায় পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি করতে পারবেন। তবে পরিবেশবান্ধব বাজির আড়ালে নিষিদ্ধ শব্দবাজি যাতে বিক্রি না হয় সে ব্যাপারেও নজর রাখবে প্রশাসন।
advertisement
3/6
উল্লেখ্য, বছর দু'য়েক আগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরার খাদিকুলে প্রশাসনের নজর এড়িয়ে নিষিদ্ধ বাজি তৈরির সময় বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল ১১ জনের। এরপর থেকে পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে জেলা জুড়ে নিষিদ্ধ বাজি রুখতে বাড়তি সর্তকতা নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, বছর দু'য়েক আগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরার খাদিকুলে প্রশাসনের নজর এড়িয়ে নিষিদ্ধ বাজি তৈরির সময় বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল ১১ জনের। এরপর থেকে পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে জেলা জুড়ে নিষিদ্ধ বাজি রুখতে বাড়তি সর্তকতা নেওয়া হয়।
advertisement
4/6
নিষিদ্ধ বাজির বদলে পরিবেশ বান্ধব বাজি তৈরিতে জোর দেয় জেলা প্রশাসন। ২০২৪ সালে প্রশাসনের তৎপরতায় জেলার ১৭০ জন বাজি ব্যবসায়ীকে এমএসএমইর মাধ্যমে এনভারমেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তবে এখনও পর্যন্ত বাজি তৈরির কোনরকম লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। জানা গিয়েছে, পরিবেশবান্ধব বাজি তৈরির অনুমতি না মিললেও সম্প্রতি পূর্ব মেদিনীপুরের ৬৮ জন পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির অনুমতি পেয়েছেন। 
নিষিদ্ধ বাজির বদলে পরিবেশ বান্ধব বাজি তৈরিতে জোর দেয় জেলা প্রশাসন। ২০২৪ সালে প্রশাসনের তৎপরতায় জেলার ১৭০ জন বাজি ব্যবসায়ীকে এমএসএমইর মাধ্যমে এনভারমেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তবে এখনও পর্যন্ত বাজি তৈরির কোনরকম লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। জানা গিয়েছে, পরিবেশবান্ধব বাজি তৈরির অনুমতি না মিললেও সম্প্রতি পূর্ব মেদিনীপুরের ৬৮ জন পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির অনুমতি পেয়েছেন। 
advertisement
5/6
সারা বাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সভাপতি নিশীথ রাউত বলেন, 'আমরা গ্রীন বাজি মেলা করার জন্য ইতিমধ্যে প্রশাসনের কাছে আবেদনও করেছি। সামনের বছর থেকে এই গ্রীন বাজি মেলা হবে। এবছর আমাদের জেলায় তমলুক এবং কাঁথি মহাকুমা থেকে মোট ৬৮ জন গ্রীন বাজি বিক্রির অনুমতি পেয়েছেন'।
সারা বাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সভাপতি নিশীথ রাউত বলেন, 'আমরা গ্রীন বাজি মেলা করার জন্য ইতিমধ্যে প্রশাসনের কাছে আবেদনও করেছি। সামনের বছর থেকে এই গ্রীন বাজি মেলা হবে। এবছর আমাদের জেলায় তমলুক এবং কাঁথি মহাকুমা থেকে মোট ৬৮ জন গ্রীন বাজি বিক্রির অনুমতি পেয়েছেন'।
advertisement
6/6
দূষণ সৃষ্টিকারী উপাদান থাকবে না এমন বাজি হল পরিবেশবান্ধব আতশবাজি। এই বাজিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক সংমিশ্রণ থেকে জলীয় অণু সৃষ্টি হয়। যা দূষণ নির্গমন কমানোর পাশাপাশি বাতাসের ধূলিকণাও শোষণ করে। সাধারণত কম নির্গমন-যুক্ত লাইট-সাউন্ড শো হয়। নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় ৩০-৩৫ শতাংশ নাইট্রাস অক্সাইড ও সালফার অক্সাইড-এর নির্গমন কমায়। জেলা জুড়ে কালীপুজো উপলক্ষে এই বাজি বিক্রি করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। (ছবি ও তথ্য: সৈকত শী)
দূষণ সৃষ্টিকারী উপাদান থাকবে না এমন বাজি হল পরিবেশবান্ধব আতশবাজি। এই বাজিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক সংমিশ্রণ থেকে জলীয় অণু সৃষ্টি হয়। যা দূষণ নির্গমন কমানোর পাশাপাশি বাতাসের ধূলিকণাও শোষণ করে। সাধারণত কম নির্গমন-যুক্ত লাইট-সাউন্ড শো হয়। নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় ৩০-৩৫ শতাংশ নাইট্রাস অক্সাইড ও সালফার অক্সাইড-এর নির্গমন কমায়। জেলা জুড়ে কালীপুজো উপলক্ষে এই বাজি বিক্রি করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। (ছবি ও তথ্য: সৈকত শী)
advertisement
advertisement
advertisement