Eco-Friendly Firecrackers: আতশবাজি বিক্রেতাদের পাশে প্রশাসন, 'এই' জেলার ব্যবসায়ীরা পেলেন পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির লাইসেন্স, জানুন এর বিশেষত্ব
- Reported by:Saikat Shee
- hyperlocal
- Published by:Aishwarya Purkait
Last Updated:
Eco-Friendly Firecrackers: পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রি করে এবার আয়ের মুখ দেখবেন জেলার বাজি ব্যবসায়ীরা। আসন্ন কালীপুজোর আগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে ৬৮ জন ব্যবসায়ীকে পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement
নিষিদ্ধ বাজির বদলে পরিবেশ বান্ধব বাজি তৈরিতে জোর দেয় জেলা প্রশাসন। ২০২৪ সালে প্রশাসনের তৎপরতায় জেলার ১৭০ জন বাজি ব্যবসায়ীকে এমএসএমইর মাধ্যমে এনভারমেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তবে এখনও পর্যন্ত বাজি তৈরির কোনরকম লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। জানা গিয়েছে, পরিবেশবান্ধব বাজি তৈরির অনুমতি না মিললেও সম্প্রতি পূর্ব মেদিনীপুরের ৬৮ জন পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির অনুমতি পেয়েছেন।
advertisement
advertisement
দূষণ সৃষ্টিকারী উপাদান থাকবে না এমন বাজি হল পরিবেশবান্ধব আতশবাজি। এই বাজিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক সংমিশ্রণ থেকে জলীয় অণু সৃষ্টি হয়। যা দূষণ নির্গমন কমানোর পাশাপাশি বাতাসের ধূলিকণাও শোষণ করে। সাধারণত কম নির্গমন-যুক্ত লাইট-সাউন্ড শো হয়। নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় ৩০-৩৫ শতাংশ নাইট্রাস অক্সাইড ও সালফার অক্সাইড-এর নির্গমন কমায়। জেলা জুড়ে কালীপুজো উপলক্ষে এই বাজি বিক্রি করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। (ছবি ও তথ্য: সৈকত শী)









