Durga Puja 2025 : এই গ্রামের পুরুষরা পুজোর সময় ঘরে থাকেন না, ফেরেন একাদশীতে! তারপর কী হয় জানেন?

Last Updated:
যখন গোটা রাজ্য আনন্দে মেতে ওঠে, তখন নতুনগ্রামের শিল্পীরা গ্রাম ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন রোজগারের খোঁজে।
1/6
পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলীর নতুনগ্রাম সুপরিচিত কাঠপুতুলের গ্রাম নামে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এই গ্রামবাসীরা কাষ্ঠশিল্পের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। কাঠের টুকরোকে রঙ, আকার ও কল্পনার ছোঁয়ায় জীবন্ত করে তোলেন তাঁরা। তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলীর নতুনগ্রাম সুপরিচিত কাঠপুতুলের গ্রাম নামে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এই গ্রামবাসীরা কাষ্ঠশিল্পের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। কাঠের টুকরোকে রঙ, আকার ও কল্পনার ছোঁয়ায় জীবন্ত করে তোলেন তাঁরা। <strong>(তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)</strong>
advertisement
2/6
গ্রামের শিল্পীরা নানা ধরনের কাঠের জিনিস তৈরি করেন। কাঠের পেঁচা, রাজা-রানি, গৌর-নিতাই, পুতুল কিংবা সাজসজ্জার সামগ্রী, সবেতেই ধরা পড়ে তাঁদের নিপুণ হাতের কাজ। শুধু গ্রামে নয়, এই শিল্পকর্মের কদর রয়েছে রাজ্যের নানা প্রান্তে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
গ্রামের শিল্পীরা নানা ধরনের কাঠের জিনিস তৈরি করেন। কাঠের পেঁচা, রাজা-রানি, গৌর-নিতাই, পুতুল কিংবা সাজসজ্জার সামগ্রী, সবেতেই ধরা পড়ে তাঁদের নিপুণ হাতের কাজ। শুধু গ্রামে নয়, এই শিল্পকর্মের কদর রয়েছে রাজ্যের নানা প্রান্তে। <strong>(তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)</strong>
advertisement
3/6
প্রতিবছর দুর্গাপুজোর আগে এই শিল্পীদের ব্যস্ততা বেড়ে যায় বহুগুণে। কারণ, দুর্গাপুজো ঘিরেই তাঁদের আয়ের বড় উৎস তৈরি হয়। কাঠের নানা জিনিস বানিয়ে তাঁরা প্রস্তুত থাকেন উৎসবের সময় বিপুল চাহিদা মেটানোর জন্য। তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
প্রতিবছর দুর্গাপুজোর আগে এই শিল্পীদের ব্যস্ততা বেড়ে যায় বহুগুণে। কারণ, দুর্গাপুজো ঘিরেই তাঁদের আয়ের বড় উৎস তৈরি হয়। কাঠের নানা জিনিস বানিয়ে তাঁরা প্রস্তুত থাকেন উৎসবের সময় বিপুল চাহিদা মেটানোর জন্য। <strong>(তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)</strong>
advertisement
4/6
দুর্গাপুজো বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। কয়েকটা দিন বাঙালির জীবনে আনন্দের বন্যা বইয়ে আনে। কিন্তু যখন গোটা রাজ্য আনন্দে মেতে ওঠে, তখন নতুনগ্রামের শিল্পীরা গ্রাম ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন রোজগারের খোঁজে। তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
দুর্গাপুজো বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। কয়েকটা দিন বাঙালির জীবনে আনন্দের বন্যা বইয়ে আনে। কিন্তু যখন গোটা রাজ্য আনন্দে মেতে ওঠে, তখন নতুনগ্রামের শিল্পীরা গ্রাম ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন রোজগারের খোঁজে। <strong>(তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)</strong>
advertisement
5/6
পুজোর দিনগুলিতে তাঁরা রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় গিয়ে কাঠের জিনিসের পসরা সাজিয়ে বসেন। ক্রেতাদের ভিড়ে সেসব শিল্পকর্ম বিক্রি করে তাঁরা উপার্জন করেন বছরের বড় অংশের আয়। নিজেদের তৈরি শিল্পকর্মে অন্যদের ঘর শোভিত করতে পারাই তাঁদের কাছে আনন্দ। তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
পুজোর দিনগুলিতে তাঁরা রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় গিয়ে কাঠের জিনিসের পসরা সাজিয়ে বসেন। ক্রেতাদের ভিড়ে সেসব শিল্পকর্ম বিক্রি করে তাঁরা উপার্জন করেন বছরের বড় অংশের আয়। নিজেদের তৈরি শিল্পকর্মে অন্যদের ঘর শোভিত করতে পারাই তাঁদের কাছে আনন্দ। <strong>(তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)</strong>
advertisement
6/6
পরে একাদশীর দিন শিল্পীরা সবাই একসঙ্গে গ্রামে ফিরে আসেন। সেদিনই তাঁরা মিলিতভাবে আনন্দ করেন, উৎসব উপভোগ করেন। একদিনের জন্য হলেও গ্রামের মানুষ একত্রিত হয়ে দুর্গাপুজোর আমেজে মেতে ওঠেন, আর সেটাই নতুনগ্রামের শিল্পীদের কাছে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
পরে একাদশীর দিন শিল্পীরা সবাই একসঙ্গে গ্রামে ফিরে আসেন। সেদিনই তাঁরা মিলিতভাবে আনন্দ করেন, উৎসব উপভোগ করেন। একদিনের জন্য হলেও গ্রামের মানুষ একত্রিত হয়ে দুর্গাপুজোর আমেজে মেতে ওঠেন, আর সেটাই নতুনগ্রামের শিল্পীদের কাছে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। <strong>(তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)</strong>
advertisement
advertisement
advertisement