Farmers Crisis : ডুবছে উচ্ছে-বেগুন-পটল-মুলো! মাথায় হাত গ্রাম বাংলার সবজি চাষীদের...

Last Updated:
Farmers Crisis : নাগাড়ে বৃষ্টিতে গ্রাম বাংলায় চিন্তায় ঘুম ছুটেছে বেশিরভাগ কৃষিজীবী মানুষের। যারা বছরভর জলের জন্য চাতকের মত আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকেন, সেই তাঁরাই এখন তাকিয়ে নিম্নচাপ কাটিয়ে রোদঝলমলে আবহাওয়ার অপেক্ষায়।
1/5
জলমগ্ন ক্ষেতে(Waterlogged farm land) ডুবছে উচ্ছে-বেগুন-পটল-মুলো সহ সব সবজিই, ডুবছে পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে। একটানা বৃষ্টিতে এইসব অঞ্চলের সবজি চাষ (Vegetable field) ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে। প্রবল বৃষ্টিপাতে পটাশপুরের বিস্তীর্ণ এলাকার সবজি চাষের জমিতে জল জমার কারনে পচে নষ্ট হওয়ার মুখে সবকিছুই। মাথায় হাত পড়েছে সবজি চাষীদের(Farmers Crisis)।
জলমগ্ন ক্ষেতে(Waterlogged farm land) ডুবছে উচ্ছে-বেগুন-পটল-মুলো সহ সব সবজিই, ডুবছে পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে। একটানা বৃষ্টিতে এইসব অঞ্চলের সবজি চাষ (Vegetable field) ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে। প্রবল বৃষ্টিপাতে পটাশপুরের বিস্তীর্ণ এলাকার সবজি চাষের জমিতে জল জমার কারনে পচে নষ্ট হওয়ার মুখে সবকিছুই। মাথায় হাত পড়েছে সবজি চাষীদের(Farmers Crisis)।
advertisement
2/5
পটাশপুরের কাজলা, নরিয়া, রাউতা, রাজপুর, সিংদা সহ আশপাশ অঞ্চল জুড়ে নানা ধরনের সবজি চাষ করেন স্থানীয় কৃষকরা। পটল, ঝিঙা, শশা, উচ্ছে, লাউ, কুমড়ো, কাঁচালঙ্কা সহ প্রায় সব ধরনের সবজিরই চাষ করেন স্থানীয় কৃষিজীবী মানুষজন। গত কয়েকদিনের লাগাতার প্রবল বৃষ্টিপাতে সমস্ত সবজি চাষের জমিতেই জল দাঁড়িয়ে যাওয়ায় চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন চাষীরা।
পটাশপুরের কাজলা, নরিয়া, রাউতা, রাজপুর, সিংদা সহ আশপাশ অঞ্চল জুড়ে নানা ধরনের সবজি চাষ করেন স্থানীয় কৃষকরা। পটল, ঝিঙা, শশা, উচ্ছে, লাউ, কুমড়ো, কাঁচালঙ্কা সহ প্রায় সব ধরনের সবজিরই চাষ করেন স্থানীয় কৃষিজীবী মানুষজন। গত কয়েকদিনের লাগাতার প্রবল বৃষ্টিপাতে সমস্ত সবজি চাষের জমিতেই জল দাঁড়িয়ে যাওয়ায় চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন চাষীরা।
advertisement
3/5
একদিকে বৃষ্টিপাত, অন্যদিকে করোনা অতিমারি, যার জেরে উৎপাদিত ফলন বাজারজাত করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন চাষীরা। সব মিলিয়ে যখন ফসল নষ্ট হচ্ছে, তখন সংকটকালে তাঁরা কী করবেন, তা নিয়ে ভাবনার অন্ত নেই চাষিদের। চাষের পেছনে খরচ করেও দাম না পাওয়ায় দুশ্চিন্তাতেই পড়েছেন সবজি চাষীরা। এক কথায় চরম দুর্দশার মধ্যেই দিন কাটছে তাঁদের। আয় হারিয়ে কী ভাবে সংসার চলবে বুঝে উঠতে পারছেন না কেউ।
একদিকে বৃষ্টিপাত, অন্যদিকে করোনা অতিমারি, যার জেরে উৎপাদিত ফলন বাজারজাত করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন চাষীরা। সব মিলিয়ে যখন ফসল নষ্ট হচ্ছে, তখন সংকটকালে তাঁরা কী করবেন, তা নিয়ে ভাবনার অন্ত নেই চাষিদের। চাষের পেছনে খরচ করেও দাম না পাওয়ায় দুশ্চিন্তাতেই পড়েছেন সবজি চাষীরা। এক কথায় চরম দুর্দশার মধ্যেই দিন কাটছে তাঁদের। আয় হারিয়ে কী ভাবে সংসার চলবে বুঝে উঠতে পারছেন না কেউ।
advertisement
4/5
নাগাড়ে বৃষ্টিতে গ্রাম বাংলায় চিন্তায় ঘুম ছুটেছে বেশিরভাগ কৃষিজীবী মানুষের। যারা বছরভর জলের জন্য চাতকের মত আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকেন, সেই তাঁরাই এখন তাকিয়ে নিম্নচাপ কাটিয়ে রোদঝলমলে আবহাওয়ার অপেক্ষায়।
নাগাড়ে বৃষ্টিতে গ্রাম বাংলায় চিন্তায় ঘুম ছুটেছে বেশিরভাগ কৃষিজীবী মানুষের। যারা বছরভর জলের জন্য চাতকের মত আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকেন, সেই তাঁরাই এখন তাকিয়ে নিম্নচাপ কাটিয়ে রোদঝলমলে আবহাওয়ার অপেক্ষায়।
advertisement
5/5
যদিও রোদ এলেও মাঠের সবজির পচন ঠেকানো যে অসম্ভব সেটা জানেন তাঁরা। তাই সমস্যা মেটাতে সরকারি সাহায্যের দিকেই তাকিয়ে এইসব সবজি চাষীরা। তাঁরা চান, এই বিপদে তাঁদের পাশে দাঁড়াক সরকার। সুজিত ভৌমিক
যদিও রোদ এলেও মাঠের সবজির পচন ঠেকানো যে অসম্ভব সেটা জানেন তাঁরা। তাই সমস্যা মেটাতে সরকারি সাহায্যের দিকেই তাকিয়ে এইসব সবজি চাষীরা। তাঁরা চান, এই বিপদে তাঁদের পাশে দাঁড়াক সরকার। সুজিত ভৌমিক
advertisement
advertisement
advertisement