Makar Sankranti: কেনা চালই ভরসা, পৌষ সংক্রান্তিতে পিঠে পার্বণে মেতেছে গ্রাম বাংলা

Last Updated:
ব্যস্ততার এই যুগে শহর এলাকার অনেকেই ঘরে পিঠে তৈরির পাট তুলে দিয়েছেন। সে কথা মাথায় রেখে বাজার ধরতে পিঠে দিয়ে শোকেস সাজাচ্ছে অনেক মিষ্টির দোকান।
1/5
চালগুঁড়ি, নলেনগুড়, নারকেল জোগাড় করার কাজ চলছিল কয়েক দিন আগে থেকেই। পৌষ সংক্রান্তিতে পিঠে পার্বণে মাতলেন পূর্ব বর্ধমান জেলার বাসিন্দারা। বাঙালির ১২ মাসে তেরো পার্বণের অন্যতম এই পৌষপার্বণ। এই জেলায় এই পার্বণ পিঠে-পার্বণ নামেই পরিচিত। তৈরি হয় সিদ্ধ পিঠে, পাটিসাপটা, সরু চাকলি-সহ নানারকম পিঠে।
চালগুঁড়ি, নলেনগুড়, নারকেল জোগাড় করার কাজ চলছিল কয়েক দিন আগে থেকেই। পৌষ সংক্রান্তিতে পিঠে পার্বণে মাতলেন পূর্ব বর্ধমান জেলার বাসিন্দারা। বাঙালির ১২ মাসে তেরো পার্বণের অন্যতম এই পৌষপার্বণ। এই জেলায় এই পার্বণ পিঠে-পার্বণ নামেই পরিচিত। তৈরি হয় সিদ্ধ পিঠে, পাটিসাপটা, সরু চাকলি-সহ নানারকম পিঠে।
advertisement
2/5
সংক্রান্তি উপলক্ষে তিন দিন ধরে নানা উৎসবের আয়োজন হয় বর্ধমান উত্তর দক্ষিণ, কাটোয়া, কালনা মহকুমার বিভিন্ন গ্রামে। পৌষ পার্বণের দিন বিকাল থেকে শুরু হয়েছে ‘বাউনি’ বাঁধা। গ্রামের মহিলারা চালের গুঁড়ো দিয়ে আলপনা দেন। সন্ধ্যা নামতেই তাঁরা হাত দেন পিঠে গড়ার কাজে। ঢেঁকি ছাঁটা আতপ বা সেদ্ধ চালের সুস্বাদু নানারকম পিঠে তৈরি হয়। নলেন গুড় দিয়ে সেই সব ঢেঁকি ছাঁটা চালের পিঠের জন্য সারা বছরের অপেক্ষায় থাকেন বাসিন্দারা।
সংক্রান্তি উপলক্ষে তিন দিন ধরে নানা উৎসবের আয়োজন হয় বর্ধমান উত্তর দক্ষিণ, কাটোয়া, কালনা মহকুমার বিভিন্ন গ্রামে। পৌষ পার্বণের দিন বিকাল থেকে শুরু হয়েছে ‘বাউনি’ বাঁধা। গ্রামের মহিলারা চালের গুঁড়ো দিয়ে আলপনা দেন। সন্ধ্যা নামতেই তাঁরা হাত দেন পিঠে গড়ার কাজে। ঢেঁকি ছাঁটা আতপ বা সেদ্ধ চালের সুস্বাদু নানারকম পিঠে তৈরি হয়। নলেন গুড় দিয়ে সেই সব ঢেঁকি ছাঁটা চালের পিঠের জন্য সারা বছরের অপেক্ষায় থাকেন বাসিন্দারা।
advertisement
3/5
প্রবীণ মহিলারা বলছেন, আগে পৌষ মাস পড়লেই পার্বণের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যেত। নতুন চাল ভিজিয়ে রেখে তা ঢেঁকিতে ভাঙা হত। সেই চাল দিয়েই তৈরি হত পিঠেপুলি।
প্রবীণ মহিলারা বলছেন, আগে পৌষ মাস পড়লেই পার্বণের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যেত। নতুন চাল ভিজিয়ে রেখে তা ঢেঁকিতে ভাঙা হত। সেই চাল দিয়েই তৈরি হত পিঠেপুলি।
advertisement
4/5
তবে বেশিরভাগ গ্রামেই এখন আর ঢেঁকি নেই। বাজার চলতি চাল গুঁড়িই এখন পিঠে তৈরির অন্যতম ভরসা। বর্ধমান কালনা কাটোয়া শহরের অনেক এলাকাতেই চালের গুঁড়ো কিনতে পাওয়া যায়।
তবে বেশিরভাগ গ্রামেই এখন আর ঢেঁকি নেই। বাজার চলতি চাল গুঁড়িই এখন পিঠে তৈরির অন্যতম ভরসা। বর্ধমান কালনা কাটোয়া শহরের অনেক এলাকাতেই চালের গুঁড়ো কিনতে পাওয়া যায়।
advertisement
5/5
তবে ব্যস্ততার এই যুগে শহর এলাকার অনেকেই ঘরে পিঠে তৈরির পাট তুলে দিয়েছেন। সে কথা মাথায় রেখে বাজার ধরতে পিঠে দিয়ে শোকেস সাজাচ্ছে অনেক মিষ্টির দোকান। মালপোয়া থেকে পাটিসাপটা এমনকি সিদ্ধ পিঠেও মিলছে বিভিন্ন দোকানে। বিক্রিও হচ্ছে দেদার।
তবে ব্যস্ততার এই যুগে শহর এলাকার অনেকেই ঘরে পিঠে তৈরির পাট তুলে দিয়েছেন। সে কথা মাথায় রেখে বাজার ধরতে পিঠে দিয়ে শোকেস সাজাচ্ছে অনেক মিষ্টির দোকান। মালপোয়া থেকে পাটিসাপটা এমনকি সিদ্ধ পিঠেও মিলছে বিভিন্ন দোকানে। বিক্রিও হচ্ছে দেদার।
advertisement
advertisement
advertisement