বদলে গেল আদ্রা স্টেশনের টিকিট বুকিং সিস্টেম! এবার লাইনে না দাঁড়িয়েই টুক করে মিলছে টিকিট, খুশিতে ডগমগ যাত্রীরা

Last Updated:
আদ্রা জংশনে নতুনভাবে নির্মিত হওয়া টিকিট কাউন্টারটিকে আধুনিক এবং যাত্রীবান্ধব রূপে গড়ে তোলা হয়েছে। যাত্রীদের দ্রুত ও সুবিধাজনকভাবে টিকিট কাটার জন্য বিশেষ প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
1/12
অমৃত ভারত প্রকল্পে নবজাগরণ, আধুনিক রূপে সেজে উঠছে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের অন্যতম আদ্রা জংশন। আধুনিক পরিকাঠামো, যাত্রীবান্ধব পরিষেবা, উন্নত প্রযুক্তি এবং পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থা যুক্ত করে জংশনটিকে আন্তর্জাতিক মানের করে তোলা হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আদ্রা স্টেশন শুধু একটি যাত্রা শুরুর স্থানই নয়, বরং একটি আধুনিক রেল পরিবহন কেন্দ্র হিসেবে পরিণত হতে চলেছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
অমৃত ভারত প্রকল্পে নবজাগরণ, আধুনিক রূপে সেজে উঠছে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের অন্যতম আদ্রা জংশন। আধুনিক পরিকাঠামো, যাত্রীবান্ধব পরিষেবা, উন্নত প্রযুক্তি এবং পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থা যুক্ত করে জংশনটিকে আন্তর্জাতিক মানের করে তোলা হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আদ্রা স্টেশন শুধু একটি যাত্রা শুরুর স্থানই নয়, বরং একটি আধুনিক রেল পরিবহন কেন্দ্র হিসেবে পরিণত হতে চলেছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
2/12
দক্ষিণ-পূর্ব রেলের আদ্রা ডিভিশনের ডিআরএম মুকেশ গুপ্তা বলেন,
দক্ষিণ-পূর্ব রেলের আদ্রা ডিভিশনের DRM  মুকেশ গুপ্তা বলেন, "আধুনিক রূপে গড়ে ওঠা এই আদ্রা জংশনে এখন যাত্রী সুবিধার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটানো হচ্ছে। নতুন রূপে এই জংশনে থাকবে উন্নত মানের সমস্ত কিছুই।" (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
3/12
আদ্রা জংশনে নতুনভাবে নির্মিত হওয়া টিকিট কাউন্টারটিকে আধুনিক এবং যাত্রীবান্ধব রূপে গড়ে তোলা হয়েছে। যাত্রীদের দ্রুত ও সুবিধাজনকভাবে টিকিট কাটার জন্য বিশেষ প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
আদ্রা জংশনে নতুনভাবে নির্মিত হওয়া টিকিট কাউন্টারটিকে আধুনিক এবং যাত্রীবান্ধব রূপে গড়ে তোলা হয়েছে। যাত্রীদের দ্রুত ও সুবিধাজনকভাবে টিকিট কাটার জন্য বিশেষ প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। আর এর ফলে যাত্রীদের আর টিকিটের দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে না। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
4/12
কাউন্টারের পাশে রয়েছে উন্নত মানের শৌচালয়, যা পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধির দিক থেকে উচ্চমানের। এছাড়াও যাত্রীদের আরামের কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে সুসজ্জিত ওয়েটিং রুম, যেখানে বসে যাত্রীরা স্বচ্ছন্দে সময় কাটাতে পারবেন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
কাউন্টারের পাশে রয়েছে উন্নত মানের শৌচালয়, যা পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধির দিক থেকে উচ্চমানের। এছাড়াও যাত্রীদের আরামের কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে সুসজ্জিত ওয়েটিং রুম, যেখানে বসে যাত্রীরা স্বচ্ছন্দে সময় কাটাতে পারবেন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
5/12
জংশনের প্রতিটি প্লাটফর্মে ওঠা নামার জন্য দুটি লিফট বসান হয়েছে। বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের জন্যও এই স্টেশনে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্টেশন চত্বরজুড়ে লাগান হয়েছে আধুনিক আলো ও সিসি ক্যামেরা। এছাড়াও যাত্রীদের সুবিধার জন্য প্লাটফর্মে অতিরিক্ত সেড দেওয়া হয়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
জংশনের প্রতিটি প্লাটফর্মে ওঠা নামার জন্য দুটি লিফট বসান হয়েছে। বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের জন্যও এই স্টেশনে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্টেশন চত্বরজুড়ে লাগান হয়েছে আধুনিক আলো ও সিসি ক্যামেরা। এছাড়াও যাত্রীদের সুবিধার জন্য প্লাটফর্মে অতিরিক্ত সেড দেওয়া হয়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
6/12
স্টেশনের ফাস্ট ক্লাস ও সেকেন্ড ক্লাস ওয়েটিং হল টিকে সংস্কার করে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে। পাশাপাশি জংশন জুড়ে যাত্রী সুবিধার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটান হয়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
স্টেশনের ফার্স্ট ক্লাস ও সেকেন্ড ক্লাস ওয়েটিং হলটিকে সংস্কার করে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে। পাশাপাশি জংশন জুড়ে যাত্রী সুবিধার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটান হয়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
7/12
জংশনে আধুনিক ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং ব্যবস্থা নতুনভাবে চালু করা হয়েছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন মেশিন ও যন্ত্রপাতির সহায়তায় চলমান ট্রেনগুলোর অবস্থান, গতি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিরবচ্ছিন্নভাবে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে। এর ফলে ট্রেন চলাচলে নিরাপত্তা ও নিয়ন্ত্রণের মাত্রা আরও বেড়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
জংশনে আধুনিক ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং ব্যবস্থা নতুনভাবে চালু করা হয়েছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন মেশিন ও যন্ত্রপাতির সহায়তায় চলমান ট্রেনগুলোর অবস্থান, গতি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিরবচ্ছিন্নভাবে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে। এর ফলে ট্রেন চলাচলে নিরাপত্তা ও নিয়ন্ত্রণের মাত্রা আরও বেড়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
8/12
যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে আদ্রা জংশনের বাইরের অংশে ট্রেনের সময়সূচি দেখার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্থাপন করা হয়েছে এলইডি স্ক্রিন, যেখানে রিয়েল-টাইমে ট্রেনের আগমন ও প্রস্থানের সময়সূচি প্রদর্শিত হচ্ছে। এর ফলে যাত্রীরা সহজেই নির্দিষ্ট ট্রেনের তথ্য জানতে পারছেন এবং তাদের যাত্রা আরও সুশৃঙ্খল ও পরিকল্পিতভাবে পরিচালনা করতে পারছেন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে আদ্রা জংশনের বাইরের অংশে ট্রেনের সময়সূচি দেখার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্থাপন করা হয়েছে এলইডি স্ক্রিন, যেখানে রিয়েল-টাইমে ট্রেনের আগমন ও প্রস্থানের সময়সূচি প্রদর্শিত হচ্ছে। এর ফলে যাত্রীরা সহজেই নির্দিষ্ট ট্রেনের তথ্য জানতে পারছেন এবং তাদের যাত্রা আরও সুশৃঙ্খল ও পরিকল্পিতভাবে পরিচালনা করতে পারছেন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
9/12
আদ্রা জংশন শুধুমাত্র যাত্রীদের চলাচলের একটি কেন্দ্রই নয়, বরং এটি এক অনন্য সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রও বটে। এখানে উপস্থাপিত হয়েছে পুরুলিয়ার ঐতিহ্যবাহী ছৌ নৃত্যের মনোমুগ্ধকর দৃশ্যাবলি, যা দেখলে যে কোনও দর্শনার্থী মুগ্ধ না হয়ে থাকতে পারবেন না। যাত্রীরা এখানে দাঁড়িয়ে পুরুলিয়ার লোকসংস্কৃতির এই মহামূল্যবান রত্ন সম্পর্কে জানতে পারবেন। ছৌ নৃত্যের পেছনের ইতিহাস, তার বিভিন্ন রূপ, মুখোশ শিল্প, এবং এই নৃত্যের মাধ্যমে প্রকাশিত পৌরাণিক ও বীরত্বগাথা কাহিনিগুলো একত্রে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এখানে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
আদ্রা জংশন শুধুমাত্র যাত্রীদের চলাচলের একটি কেন্দ্রই নয়, বরং এটি এক অনন্য সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রও বটে। এখানে উপস্থাপিত হয়েছে পুরুলিয়ার ঐতিহ্যবাহী ছৌ নৃত্যের মনোমুগ্ধকর দৃশ্যাবলি, যা দেখলে যে কোনও দর্শনার্থী মুগ্ধ না হয়ে থাকতে পারবেন না। যাত্রীরা এখানে দাঁড়িয়ে পুরুলিয়ার লোকসংস্কৃতির এই মহামূল্যবান রত্ন সম্পর্কে জানতে পারবেন। ছৌ নৃত্যের পেছনের ইতিহাস, তার বিভিন্ন রূপ, মুখোশ শিল্প, এবং এই নৃত্যের মাধ্যমে প্রকাশিত পৌরাণিক ও বীরত্বগাথা কাহিনিগুলো একত্রে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এখানে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
10/12
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে , সমগ্র দক্ষিণ পূর্ব রেলের মধ্যে অমৃত ভারত প্রকল্পে ৪৬-টি স্টেশন রয়েছে। সমগ্র আদ্রা ডিভিশনে অমৃত ভারত স্টেশনের জন্য ৪০৯.৩৭ কোটি বরাদ্দ রয়েছে। তার মধ্যে বাংলার ১২ টি স্টেশনের জন্য ২৭০.১৪ কোটি টাকা বরাদ্দ আছে। ঝাড়খণ্ডের তিন স্টেশনের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ ১৩৯.২৩ কোটি। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে , সমগ্র দক্ষিণ পূর্ব রেলের মধ্যে অমৃত ভারত প্রকল্পে ৪৬-টি স্টেশন রয়েছে। সমগ্র আদ্রা ডিভিশনে অমৃত ভারত স্টেশনের জন্য ৪০৯.৩৭ কোটি বরাদ্দ রয়েছে। তার মধ্যে বাংলার ১২ টি স্টেশনের জন্য ২৭০.১৪ কোটি টাকা বরাদ্দ আছে। ঝাড়খণ্ডের তিন স্টেশনের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ ১৩৯.২৩ কোটি। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
11/12
রেল যাত্রী আকাশ ব্যানার্জি, অভিষেক কর্মকার, পরিতোষ মুখার্জী বলেন,
রেল যাত্রী আকাশ ব্যানার্জি, অভিষেক কর্মকার, পরিতোষ মুখার্জী বলেন, "আধুনিকতার ছোঁয়ায় নতুন রূপ পাওয়া আদ্রা জংশন এখন আমাদের কাছে একটি গর্বের জায়গা। যেখানে আধুনিক পরিকাঠামো, যাত্রীবান্ধব পরিষেবা, উন্নত প্রযুক্তি ও পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থার সংযোজন আমাদের অভিজ্ঞতাকে আরও আরামদায়ক ও স্মরণীয় করে তুলছে।” (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
12/12
অমৃত ভারত প্রকল্পে এই স্টেশন গুলি একেবারে বিশ্বমানের তৈরি হবে। এই সকল উন্নত ব্যবস্থাপনা যাত্রীসেবার মান আরও বৃদ্ধি করছে এবং জংশনটিকে করে তুলছে আরও আধুনিক ও আকর্ষণীয়। শুধু ঝাঁ চকচকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নই নয়, প্রযুক্তিগত দিক থেকেও আলাদাভাবে নজর কাড়বে এইসব স্টেশন গুলি। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
অমৃত ভারত প্রকল্পে এই স্টেশন গুলি একেবারে বিশ্বমানের তৈরি হবে। এই সকল উন্নত ব্যবস্থাপনা যাত্রীসেবার মান আরও বৃদ্ধি করছে এবং জংশনটিকে করে তুলছে আরও আধুনিক ও আকর্ষণীয়। শুধু ঝাঁ চকচকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নই নয়, প্রযুক্তিগত দিক থেকেও আলাদাভাবে নজর কাড়বে এইসব স্টেশন গুলি। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
advertisement
advertisement