IMD Weather Update: ভাবা যায়! ৬.৫ ডিগ্রিতে পারদ নামল বীরভূমে, দার্জিলিংকে টেক্কা দেবে বলছেন অনেকেই, বছর শেষে দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও হাড় কাঁপানো ঠান্ডা

দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এখন অনেকটাই নেমেছে। তাপমাত্রার পারদ এতটাই নেমেছে যে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলা রীতিমতো টেক্কা দিচ্ছে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিকে। আর বীরভূমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এমন জায়গায় নেমেছে যে অনেকেই বলছেন এবার দার্জিলিংকে টেক্কা দেবে।

আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে দেওয়া তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, বছর শেষে ৩১ ডিসেম্বর দার্জিলিংয়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যেখানে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেই জায়গায় বীরভূমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্থান বিশেষে ৬.৫ থেকে ৭.২। শ্রীনিকেতনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬.৫, সিউড়ির ৭.২।

একইভাবে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এখন রীতিমতো টেক্কা দিচ্ছে উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জেলাকে। নদিয়ার কল্যাণীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

একইভাবে ব্যারাকপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৬, আসানসোলের ৭.৮, পানাগড়ের ৯.২, বর্ধমানের ৮, কলাইকুন্ডার ৯.৪, হুগলির মগরার ৯.৫, ক্যানিংয়ের ৯, বাঁকুড়ার ৮, উলুবেড়িয়ার ৯.৫, পুরুলিয়ার ১০।

এছাড়াও দক্ষিণবঙ্গের বাকি দক্ষিণবঙ্গের রয়েছে সেই সকল জেলায় বছরের শেষ দিন ৩১ ডিসেম্বরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৪ ডিগ্রির নিচেই নেই। এদিন দক্ষিণবঙ্গের সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রার রেকর্ড পাওয়া গিয়েছে সল্টলেকের। যেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ ১১.৪। স্বাভাবিকভাবেই আবহাওয়া দফতরের দেওয়া এই তথ্য থেকে স্পষ্ট, এখন দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে হাড় কাঁপুনি ঠান্ডা চলছে আর তার সঙ্গে সঙ্গে কোনও কোনও জেলায় আবার চলছে কুয়াশার দাপটও।