বর্ষার বৃষ্টিতে প্রাণ পেয়েছে জমি! 'সোনালি ফসল' ফলানোয় ব্যস্ত দাসপুরের কৃষকরা

Last Updated:
বর্ষা আসতেই দাসপুরের কৃষকদের ব্যস্ততা বৃদ্ধি পেয়েছে
1/5
পশ্চিম মেদিনীপুর, মিজানুর রহমানঃ বর্ষা এলেই কৃষকদের মধ্যে দেখা যায় নতুন ব্যস্ততা। দাসপুরের কৃষকরাও এর ব্যতিক্রম নন। বর্তমানে এলাকার প্রায় প্রত্যেকটি মাঠে শুরু হয়েছে আমন ধানের চারা রোপণের কাজ। বর্ষার বৃষ্টিতে জমি প্রাণ ফিরে পেয়েছে। সেখানেই শুরু হয়েছে সোনালি ফসল ফলানোর প্রস্তুতি।
পশ্চিম মেদিনীপুর, মিজানুর রহমানঃ বর্ষা এলেই কৃষকদের মধ্যে দেখা যায় নতুন ব্যস্ততা। দাসপুরের কৃষকরাও এর ব্যতিক্রম নন। বর্তমানে এলাকার প্রায় প্রত্যেকটি মাঠে শুরু হয়েছে আমন ধানের চারা রোপণের কাজ। বর্ষার বৃষ্টিতে জমি প্রাণ ফিরে পেয়েছে। সেখানেই শুরু হয়েছে সোনালি ফসল ফলানোর প্রস্তুতি।
advertisement
2/5
জানা গিয়েছে, আমন ধান মূলত বর্ষাকালে চাষ করা হয়। এটি পরিপক্ক হতে সাধারণত ৩-৪ মাস সময় লাগে। যারা আগেভাগে ধান রোপণ করেছেন, তাঁদের ক্ষেতের ধান তিন মাসে কাটার উপযোগী হবে। এরপর সেই জমিতে শুরু হবে আলু চাষের কাজ। এতে জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি কৃষকদের আয়ও বাড়ে। ( ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান )
জানা গিয়েছে, আমন ধান মূলত বর্ষাকালে চাষ করা হয়। এটি পরিপক্ক হতে সাধারণত ৩-৪ মাস সময় লাগে। যারা আগেভাগে ধান রোপণ করেছেন, তাঁদের ক্ষেতের ধান তিন মাসে কাটার উপযোগী হবে। এরপর সেই জমিতে শুরু হবে আলু চাষের কাজ। এতে জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি কৃষকদের আয়ও বাড়ে। ( ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান )
advertisement
3/5
কৃষকরা জানান, বর্ষার জল আমন ধান চাষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ধানের চারা লাগানোর পর নিয়মিত সেচ, আগাছা পরিষ্কার, সার ও কীটনাশক ব্যবহারের মাধ্যমে তাঁরা ফসলের যত্ন নেন। শুধু ধান নয়, বর্ষাকালে অনেকেই শাকসবজি ও অন্যান্য ফসলও চাষ করছেন। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
কৃষকরা জানান, বর্ষার জল আমন ধান চাষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ধানের চারা লাগানোর পর নিয়মিত সেচ, আগাছা পরিষ্কার, সার ও কীটনাশক ব্যবহারের মাধ্যমে তাঁরা ফসলের যত্ন নেন। শুধু ধান নয়, বর্ষাকালে অনেকেই শাকসবজি ও অন্যান্য ফসলও চাষ করছেন। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
advertisement
4/5
স্থানীয় কৃষক শ্যামল মণ্ডল বলেন, এই সময় আমরা মাঠে দিন রাত কাজ করি। ধান ভালো হলে সারা বছরের রোজগারের একটা বড় অংশ নিশ্চিত হয়ে যায়। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
স্থানীয় কৃষক শ্যামল মণ্ডল বলেন, এই সময় আমরা মাঠে দিন রাত কাজ করি। ধান ভালো হলে সারা বছরের রোজগারের একটা বড় অংশ নিশ্চিত হয়ে যায়। (ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
advertisement
5/5
এইভাবে দাসপুরের কৃষকরা বর্ষায় আমন ধান চাষ করে শুধু নিজেদের নয়, গোটা এলাকার খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন। তাঁদের এই পরিশ্রম সমাজের প্রতি এক নিঃশব্দ অথচ অমূল্য অবদান। ( ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান )
এইভাবে দাসপুরের কৃষকরা বর্ষায় আমন ধান চাষ করে শুধু নিজেদের নয়, গোটা এলাকার খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন। তাঁদের এই পরিশ্রম সমাজের প্রতি এক নিঃশব্দ অথচ অমূল্য অবদান। ( ছবি ও তথ্যঃ মিজানুর রহমান)
advertisement
advertisement
advertisement