11kg Fish: মাছ ধরার প্রতিযোগিতায় নতুন রেকর্ড! ইকোপার্কে উঠল ১১ কেজির মাছ

Last Updated:
11kg Fish: কলকাতা ইকোপার্কের ঝিলে ছুটির দিনের সকালে ভিড় জমল মাছ ধরার এক অভিনব প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে। বেঙ্গল অ্যাঙ্গলারস ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত এই বিশেষ ক্যাচ অ্যান্ড রিলিজ ফিশিং ইভেন্টে।
1/6
উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: কলকাতা ইকোপার্কের ঝিলে ছুটির দিনের সকালে ভিড় জমল মাছ ধরার এক অভিনব প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে। বেঙ্গল অ্যাঙ্গলারস ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত এই বিশেষ ক্যাচ অ্যান্ড রিলিজ ফিশিং ইভেন্টে
উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: কলকাতা ইকোপার্কের ঝিলে ছুটির দিনের সকালে ভিড় জমল মাছ ধরার এক অভিনব প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে। বেঙ্গল অ্যাঙ্গলারস ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত এই বিশেষ ক্যাচ অ্যান্ড রিলিজ ফিশিং ইভেন্টে
advertisement
2/6
যেখানে হাজির হয়েছিলেন বহু মৎস্যপ্রেমী। আধুনিক প্রযুক্তি, নিরাপদ পদ্ধতি এবং পরিবেশ বান্ধব মনোভাব- সব মিলিয়ে এদিনের আয়োজন যেন ছিল এক অন্য মাত্রার
যেখানে হাজির হয়েছিলেন বহু মৎস্যপ্রেমী। আধুনিক প্রযুক্তি, নিরাপদ পদ্ধতি এবং পরিবেশ বান্ধব মনোভাব- সব মিলিয়ে এদিনের আয়োজন যেন ছিল এক অন্য মাত্রার
advertisement
3/6
প্রতিযোগিতায় ৫ কেজি, ৭ কেজি, এমনকি ১০ থেকে ১১ কেজি ওজনের বিশাল মাছ হইলে(ছিপে) উঠতে দেখেই চমকে যান উপস্থিত দর্শনার্থীরাও। তবে নিয়ম মেনে প্রতিটি মাছের ওজন মাপার পরই আবার ঝিলেই ছেড়ে দেওয়া হয়- এর এই সিদ্ধান্তই উদ্যোক্তাদের পরিবেশসচেতনতার বিষয়ে আলাদা করে নজর কেড়েছে, তা বলাই বাহুল্য
প্রতিযোগিতায় ৫ কেজি, ৭ কেজি, এমনকি ১০ থেকে ১১ কেজি ওজনের বিশাল মাছ হইলে(ছিপে) উঠতে দেখেই চমকে যান উপস্থিত দর্শনার্থীরাও। তবে নিয়ম মেনে প্রতিটি মাছের ওজন মাপার পরই আবার ঝিলেই ছেড়ে দেওয়া হয়- এর এই সিদ্ধান্তই উদ্যোক্তাদের পরিবেশসচেতনতার বিষয়ে আলাদা করে নজর কেড়েছে, তা বলাই বাহুল্য
advertisement
4/6
প্রতিযোগিতায় ছিল বিশেষ নিয়মাবলি। প্রতি প্রতিযোগী ব্যবহার করেন দুটি ছিপ। মাছ ধরেই ওজন করে সঙ্গে সঙ্গে জলে ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রতি ছিপে সর্বোচ্চ ৬টি কাঁটা ব্যবহার করার অনুমতি ছিল। কাঁটার সাইজে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবে চলতি হাতছিপের ব্যবহার ছিল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। চার-মসলা, চাতু, আটা, পাউরুটির টোপ ব্যবহার করা হয়
প্রতিযোগিতায় ছিল বিশেষ নিয়মাবলি। প্রতি প্রতিযোগী ব্যবহার করেন দুটি ছিপ। মাছ ধরেই ওজন করে সঙ্গে সঙ্গে জলে ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রতি ছিপে সর্বোচ্চ ৬টি কাঁটা ব্যবহার করার অনুমতি ছিল। কাঁটার সাইজে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবে চলতি হাতছিপের ব্যবহার ছিল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। চার-মসলা, চাতু, আটা, পাউরুটির টোপ ব্যবহার করা হয়
advertisement
5/6
মাছ মুখে কাঁটা না লাগলে, সেটিকে বৈধ হিসেবে ধরা হবে না তা আগে থেকেই বলে দেওয়া হয় প্রতিযোগীদের। কমিটির পক্ষ থেকে প্রতিযোগীদের জন্য ছিল টিফিন, দুপুরের খাবার, চা-জল, স্ন্যাকস, সুলভ শৌচাগার সহ নানা ব্যবস্থা
মাছ মুখে কাঁটা না লাগলে, সেটিকে বৈধ হিসেবে ধরা হবে না তা আগে থেকেই বলে দেওয়া হয় প্রতিযোগীদের। কমিটির পক্ষ থেকে প্রতিযোগীদের জন্য ছিল টিফিন, দুপুরের খাবার, চা-জল, স্ন্যাকস, সুলভ শৌচাগার সহ নানা ব্যবস্থা
advertisement
6/6
ইকোপার্কে ঘুরতে আসা সাধারণ মানুষও এমন ব্যতিক্রমী প্রতিযোগিতা দেখে মুগ্ধ হন। বিশালাকারের রুই কাতলা পাঙ্গাশ মাছ জল থেকে উঠে আবার ফুরফুরে ভঙ্গিতে ফিরে যেতে দেখে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন দর্শনার্থীরা। উদ্যোক্তা অরিন্দম ঘোষ জানান, লাভের আশায় নয়, উল্টে নিজেদের পকেটের টাকা খরচ করেই এই আয়োজন। মাছ ধরার আনন্দটাই আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় পুরস্কার। যদিও পুরস্কার হিসেবে ট্রফির পাশাপাশি মাছ ধরার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয় প্রতিযোগিদের হাতে। সব মিলিয়ে শহরের অন্যতম জনপ্রিয় বিনোদন পার্ক যেন সাক্ষী থাকল এক অনন্য পরিবেশবান্ধব ফিশিং ফেস্টের
ইকোপার্কে ঘুরতে আসা সাধারণ মানুষও এমন ব্যতিক্রমী প্রতিযোগিতা দেখে মুগ্ধ হন। বিশালাকারের রুই কাতলা পাঙ্গাশ মাছ জল থেকে উঠে আবার ফুরফুরে ভঙ্গিতে ফিরে যেতে দেখে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন দর্শনার্থীরা। উদ্যোক্তা অরিন্দম ঘোষ জানান, লাভের আশায় নয়, উল্টে নিজেদের পকেটের টাকা খরচ করেই এই আয়োজন। মাছ ধরার আনন্দটাই আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় পুরস্কার। যদিও পুরস্কার হিসেবে ট্রফির পাশাপাশি মাছ ধরার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয় প্রতিযোগিদের হাতে। সব মিলিয়ে শহরের অন্যতম জনপ্রিয় বিনোদন পার্ক যেন সাক্ষী থাকল এক অনন্য পরিবেশবান্ধব ফিশিং ফেস্টের
advertisement
advertisement
advertisement