Plastic Pollution : বর্জ্য প্লাস্টিক ভর্তি বোতল জমা করলেই মিলছে ২ টাকা,পড়ুয়াদের আগ্রহ তুঙ্গে! দূষণ রুখতে অভিনব ভাবনা

Last Updated:
Plastic Pollution : প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ করতে 'ক্যাপচার দ্য প্লাস্টিক' প্রকল্প চালু করা হয়েছে প্রায় এক বছর আগে।
1/6
পানীয় জলের পরিত্যক্ত বোতলে বর্জ্য প্লাস্টিক ভর্তি করলেই প্রতি বোতল পিছু মিলছে ২ টাকা। ইতিমধ্যেই বাড়ি বাড়ি ও স্কুলগুলি থেকে প্লাস্টিক
পানীয় জলের পরিত্যক্ত বোতলে বর্জ্য প্লাস্টিক ভর্তি করলেই প্রতি বোতল পিছু মিলছে ২ টাকা। ইতিমধ্যেই বাড়ি বাড়ি ও স্কুলগুলি থেকে প্লাস্টিক " সংগ্রহের কাজ শুরু করে দেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন পড়ুয়া, শিক্ষক থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা। <strong>(ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)</strong>
advertisement
2/6
পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লক প্রশাসন প্লাস্টিক দূষণ রুখতে এমনই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে। যার পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে 'ক্যাপচার দ্য প্লাস্টিক'। প্রায় এক বছর ধরে ওই ব্লকের প্রতিটি স্কুলে পড়ুয়াদের বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। পড়ুয়ারা নিজেদের বাড়ির অব্যবহৃত বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহ করে স্কুলে জমা করছেন।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লক প্রশাসন প্লাস্টিক দূষণ রুখতে এমনই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে। যার পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে 'ক্যাপচার দ্য প্লাস্টিক'। প্রায় এক বছর ধরে ওই ব্লকের প্রতিটি স্কুলে পড়ুয়াদের মাধ্যমে বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। পড়ুয়ারা নিজেদের বাড়ির অব্যবহৃত বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহ করে স্কুলে জমা করছে।
advertisement
3/6
প্রায় সাত বছর আগে দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের ছ'টি অঞ্চলেই কঠিন তরল বর্জ্য নিষ্কাশন কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল। বর্জ্য প্লাস্টিক ও আবর্জনা পৃথকীকরণ করে জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। আর ব্লকের প্রতিটি পঞ্চায়েতের প্লাস্টিক বর্জ্যগুলি প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েত মেশিনের সাহায্যে প্রক্রিয়াকরণ করে বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের জন্য পদক্ষেপ নেয়। ওই প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ করতে 'ক্যাপচার দ্য প্লাস্টিক' প্রকল্প চালু করে প্রায় এক বছর আগে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
প্রায় সাত বছর আগে দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের ছ'টি অঞ্চলেই কঠিন তরল বর্জ্য নিষ্কাশন কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল। বর্জ্য প্লাস্টিক ও আবর্জনা পৃথকীকরণ করে জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। আর ব্লকের প্রতিটি পঞ্চায়েতের প্লাস্টিক বর্জ্যগুলি প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েত মেশিনের সাহায্যে প্রক্রিয়াকরণ করে বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের জন্য পদক্ষেপ নেয়। ওই প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ করতে 'ক্যাপচার দ্য প্লাস্টিক' প্রকল্প চালু করে প্রায় এক বছর আগে।
advertisement
4/6
ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক মেশিনের সাহায্যে গলিয়ে তৈরি করা হবে রাস্তা। পিচের বদলে দেওয়া হবে প্লাস্টিক। বাঁচবে বিপুল খরচ। মুক্ত হবে পরিবেশ দূষণ। 'ক্যাপচার দ্য প্লাস্টিক' প্রকল্পের মধ্যেমে তাই ব্লক প্রশাসন বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহ করছেন। গ্রামবাসী ও স্কুল পড়ুয়াদের কাজে লাগিয়েই সংগ্রহ করা হচ্ছে প্লাস্টিক বর্জ্য।বোতল পিছু দু'টাকা করে মেলায় সকলে আগ্রহী হচ্ছে প্লাস্টিক জমাতে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক মেশিনের সাহায্যে গলিয়ে তৈরি করা হবে রাস্তা। পিচের বদলে দেওয়া হবে প্লাস্টিক। বাঁচবে বিপুল খরচ। মুক্ত হবে পরিবেশ দূষণ। 'ক্যাপচার দ্য প্লাস্টিক' প্রকল্পের মধ্যেমে তাই ব্লক প্রশাসন বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহ করছে। গ্রামবাসী ও স্কুল পড়ুয়াদের কাজে লাগিয়েই সংগ্রহ করা হচ্ছে প্লাস্টিক বর্জ্য। বোতল পিছু দু'টাকা করে মেলায় সকলে আগ্রহী হচ্ছে প্লাস্টিক জমা করতে।
advertisement
5/6
জেমুয়া ভাদুবালা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জৈনুল হক জানান, প্লাস্টিকের জন্য মাটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নালা-নর্দমা, নদী ও সমুদ্র থেকে সাগরের জলে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যাপকভাবে দূষণ ছড়াচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য ১০ হাজার বোতল তৈরি করা। বিডিও'র এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। ওই স্কুলের পড়ুয়া নন্দিতা সাহা ও জিনিয়া পারভিন বলে, আমরা বাড়ির বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহ করছি বোতলে। এতে আমাদের পরিবেশ সুস্থ থাকবে। সবাই এই কাজে যুক্ত হলে দূষণ রোখা সম্ভার হবে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
জেমুয়া ভাদুবালা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জৈনুল হক জানান, প্লাস্টিকের জন্য মাটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নালা-নর্দমা, নদী ও সমুদ্রের জলে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যাপকভাবে দূষণ ছড়াচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য ১০ হাজার বোতল তৈরি করা। বিডিও'র এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। ওই স্কুলের পড়ুয়া নন্দিতা সাহা ও জিনিয়া পারভিন বলে, আমরা বাড়ির বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহ করছি বোতলে। এতে আমাদের পরিবেশ সুস্থ থাকবে। সবাই এই কাজে যুক্ত হলে দূষণ রোখা সম্ভার হবে।
advertisement
6/6
বিডিও অর্ঘ্য মুখোপাধ্যায় জানান, পরিবেশ দূষণ রুখতে ও সুস্থ পরিবেশ গড়তে একমাত্র লক্ষ্য প্লাস্টিক বর্জ্য মুক্ত পরিবেশ। সেই লক্ষ্যে আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি। অর্থের বিনিময়ে আমরা ওই প্ল্যাস্টিক বর্জ্য ভরা বোতল সংগ্রহ করব। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ ও পড়ুয়ারা সংগ্রহ করছে।এখন সরকারিভাবে রাস্তা নির্মাণের কাজে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক। ওই বোতলগুলি আমরা রাস্তা নির্মাণের কাজে ব্যবহারের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে দেব।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
বিডিও অর্ঘ্য মুখোপাধ্যায় জানান, পরিবেশ দূষণ রুখতে ও সুস্থ পরিবেশ গড়তে একমাত্র লক্ষ্য প্লাস্টিক বর্জ্য মুক্ত পরিবেশ। সেই লক্ষ্যে আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি। অর্থের বিনিময়ে আমরা ওই প্ল্যাস্টিক বর্জ্য ভরা বোতল সংগ্রহ করব। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ ও পড়ুয়ারা সংগ্রহ করছে। এখন সরকারিভাবে রাস্তা নির্মাণের কাজে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক। ওই বোতলগুলি আমরা রাস্তা নির্মাণের কাজে ব্যবহারের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে দেব। <strong>(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)</strong>
advertisement
advertisement
advertisement