দেশি মাছ আর মিলবে না? চায়না জালের থাবায় সঙ্কটে দুর্গাপুর ব্যারেজ

Last Updated:
 দুর্গাপুর ব্যারেজের দেশি  প্রজাতির মাছগুলি ধীরে ধীরে বিলুপ্তির পথে যেতে বসেছে। কারণ ভিন রাজ্যের চায়না জাল ।
1/6
ভিন রাজ্যের মৎস্যজীবীদের থাবা এবার ব্যারোজের জলাধারে। তাদের চায়না জালের দাপটে উধাও হচ্ছে গলদা চিংড়ি সহ নানান দেশী প্রজাতির মাছ।এমনই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন দুর্গাপুর ব্যারেজের মৎস্যজীবীরা।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
ভিন রাজ্যের মৎস্যজীবীদের থাবা এবার ব্যারোজের জলাধারে। তাদের চায়না জালের দাপটে উধাও হচ্ছে গলদা চিংড়ি সহ নানান দেশী প্রজাতির মাছ। এমনই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন দুর্গাপুর ব্যারেজের মৎস্যজীবীরা।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
2/6
মৎস্যজীবীদের আরও দাবি, কিছু অসাধু মৎস্য শিকারিদের চায়না জাল ব্যবহারে দেশীয় মাছ বিপন্ন হচ্ছে। পাশাপাশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে জলাশয়ের অনুকূল পরিবেশ।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
মৎস্যজীবীদের আরও দাবি, কিছু অসাধু মৎস্য শিকারিদের চায়না জাল ব্যবহারে দেশীয় মাছ বিপন্ন হচ্ছে। পাশাপাশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে জলাশয়ের অনুকূল পরিবেশ। ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
3/6
প্রায় ৩০ ফুট লম্বা চায়না রিং জাল ও দুয়ারী জালের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারীর আর্জি জানিয়েছেন স্থানীয় মৎস্যজীবীরা।এই জালের বাড়বাড়ন্ত শেষ করছে মাছের ডিম সহ মাছের চারা। ফলে আগামীদিনে দেশীয় প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। বন্ধ হয়ে যাবে হাজারেরও অধিক পরিবারের জীবন-জীবিকা। ( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
প্রায় ৩০ ফুট লম্বা চায়না রিং জাল ও দুয়ারী জালের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির আর্জি জানিয়েছেন স্থানীয় মৎস্যজীবীরা। এই জালের বাড়বাড়ন্ত শেষ করছে মাছের ডিম সহ মাছের চারা। ফলে আগামীদিনে দেশীয় প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। বন্ধ হয়ে যাবে হাজারেরও অধিক পরিবারের জীবন-জীবিকা। ( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
4/6
উল্লেখ্য, সেচ কার্যে ও শিল্পে ব্যবহারের জন্য ১৯৫৫ সালে দামোদর নদের ওপর দুর্গাপুর ব্যারেজ গড়ে ওঠে। ওই ব্যারেজের বিশাল জলাধারে মাছের উৎস শুরু হয়। বহু মানুষ প্রায় ৭০ বছর ধরে ওই জলাধারে মাছ শিকার করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছে।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
উল্লেখ্য, সেচ কার্যে ও শিল্পে ব্যবহারের জন্য ১৯৫৫ সালে দামোদর নদের ওপর দুর্গাপুর ব্যারেজ গড়ে ওঠে। ওই ব্যারেজের বিশাল জলাধারে মাছের উৎস শুরু হয়। বহু মানুষ প্রায় ৭০ বছর ধরে ওই জলাধারে মাছ শিকার করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছে।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
5/6
দুর্গাপুরের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা অধিকাংশই মৎস্যজীবী। আর এই জলাধারের বিখ্যাত মাছ ছিল দেড় হাত দাঁড়যুক্ত কাল গলদা চিংড়ি।যা ইতিমধ্যেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে বলে দাবি স্থানীয় মৎস্যজীবীদের। ওই গলদা চিংড়ি এক সময় প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিক্রি হত।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
দুর্গাপুরের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা অধিকাংশই মৎস্যজীবী। আর এই জলাধারের বিখ্যাত মাছ ছিল দেড় হাত দাঁড়যুক্ত কাল গলদা চিংড়ি। যা ইতিমধ্যেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে বলে দাবি স্থানীয় মৎস্যজীবীদের। ওই গলদা চিংড়ি এক সময় প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিক্রি হত। ( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
6/6
পশ্চিম বর্ধমান জেলার মৎস্য দপ্তরের আধিকারিক দিলীপ মন্ডল জানান , এর আগেও ওই জলাধারে বিষ মিশিয়ে মাছ শিকার করার অভিযোগ উঠেছিল। আমরা তৎপরতার সহিত বন্ধ করেছি। চায়না জাল দিয়ে মাছ শিকার করছে জানা ছিলনা। প্রথমে এলাকার মৎস্যজীবীদের সচেতন হতে হবে।এছাড়াও আমরা পদক্ষেপ নেব।পুলিসে অভিযোগ দায়ের হলে আমরা পুলিকে সহযোগিতা করব।( ছবি ও তথ্য দীপিকা সরকার)
পশ্চিম বর্ধমান জেলার মৎস্য দফতরের আধিকারিক দিলীপ মন্ডল জানান , এর আগেও ওই জলাধারে বিষ মিশিয়ে মাছ শিকার করার অভিযোগ উঠেছিল। আমরা তৎপরতার সঙ্গে বন্ধ করেছি। চায়না জাল দিয়ে মাছ শিকার করছে জানা ছিল না। প্রথমে এলাকার মৎস্যজীবীদের সচেতন হতে হবে। এছাড়াও আমরা পদক্ষেপ নেব। পুলিশে অভিযোগ দায়ের হলে আমরা পুলিশকে সহযোগিতা করব। ( ছবি ও তথ্য দীপিকা সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement