Digha Tourism: রাতারাতি রূপবদল দিঘার! বিধিনিষেধ ঘোষণা হতেই ঘরে ফেরার তোড়জোড়ে পর্যটকেরা, মুখ কালো ব্যবসায়ীদের...

Last Updated:
Digha Tourism: নতুন বছরের শুরুতে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণায় হতাশ দিঘার হোটেল ব্যবসায়ীরা। হতাশ সৈকত লাগোয়া ছোটো বড় সব দোকানদার এবং ব্যবসায়ীরা।
1/7
রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ হয়ে উঠছে সঙ্কটজনক। এই অবস্থায় নিষেধাজ্ঞার কড়াকড়ি ঘোষণা হতেই পাল্টে গেল সৈকতনগরী দিঘার ছবি। নবান্নের ঘোষণা কানে পৌঁছতেই পর্যটন কেন্দ্র দিঘা ছাড়ার হিড়িক পরে গেল পর্যটকদের মধ্যে!
রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ হয়ে উঠছে সঙ্কটজনক। এই অবস্থায় নিষেধাজ্ঞার কড়াকড়ি ঘোষণা হতেই পাল্টে গেল সৈকতনগরী দিঘার ছবি। নবান্নের ঘোষণা কানে পৌঁছতেই পর্যটন কেন্দ্র দিঘা ছাড়ার হিড়িক পরে গেল পর্যটকদের মধ্যে!
advertisement
2/7
পয়লা জানুয়ারি সমুদ্র শহরে যেখানে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। উৎসাহী পর্যটকদের ভিড়ে উপচে পড়েছিল বিচ এলাকা। সেখানে ২রা জানুয়ারি আমূল বদল সমুদ্রসৈকতের ছবিটির। পর্যটকরা গন্তব্যে ফেরার পরিকল্কনা শুরু করে দিয়েছেন ইতিমধ্যেই।
পয়লা জানুয়ারি সমুদ্র শহরে যেখানে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। উৎসাহী পর্যটকদের ভিড়ে উপচে পড়েছিল বিচ এলাকা। সেখানে ২রা জানুয়ারি আমূল বদল সমুদ্রসৈকতের ছবিটির। পর্যটকরা গন্তব্যে ফেরার পরিকল্কনা শুরু করে দিয়েছেন ইতিমধ্যেই।
advertisement
3/7
অন্যদিকে, নতুন বছরের শুরুতে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণায় হতাশ দিঘার হোটেল ব্যবসায়ীরা। হতাশ সৈকত লাগোয়া ছোটো বড় সব দোকানদার এবং ব্যবসায়ীরা। তড়িঘড়ি দিঘা ছাড়তে বাধ্য হওয়ায় অখুশি পর্যটকরা। বেড়ানোর আনন্দ মাটি হয়ে যাওয়ায় রীতিমতো হতাশ তারা।
অন্যদিকে, নতুন বছরের শুরুতে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণায় হতাশ দিঘার হোটেল ব্যবসায়ীরা। হতাশ সৈকত লাগোয়া ছোটো বড় সব দোকানদার এবং ব্যবসায়ীরা। তড়িঘড়ি দিঘা ছাড়তে বাধ্য হওয়ায় অখুশি পর্যটকরা। বেড়ানোর আনন্দ মাটি হয়ে যাওয়ায় রীতিমতো হতাশ তারা।
advertisement
4/7
প্রসঙ্গত, দিঘায় বর্ষবরণের দিনে উপস্থিত হয়েছিলেন লক্ষাধিক পর্যটক। তাই দিঘায় নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ধাপে ধাপে এগোতে চাইছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি বলেন, “রাজ্য সরকার করোনা বিধিনিষেধের যে নির্দেশিকা জারি করেছে তা নিয়ম মেনেই কার্যকর হবে।
প্রসঙ্গত, দিঘায় বর্ষবরণের দিনে উপস্থিত হয়েছিলেন লক্ষাধিক পর্যটক। তাই দিঘায় নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ধাপে ধাপে এগোতে চাইছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি বলেন, “রাজ্য সরকার করোনা বিধিনিষেধের যে নির্দেশিকা জারি করেছে তা নিয়ম মেনেই কার্যকর হবে।
advertisement
5/7
 আগামিকাল থেকেই দিঘা-সহ পার্শ্ববর্তী পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা নিয়ে মাইকে প্রচার শুরু হয়ে যাবে। করোনা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।”
 আগামিকাল থেকেই দিঘা-সহ পার্শ্ববর্তী পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা নিয়ে মাইকে প্রচার শুরু হয়ে যাবে। করোনা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।”
advertisement
6/7
জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র অবশ্য বলছে, দিঘার মতো এমন গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্রকে একধাক্কায় বন্ধ করে দেওয়া মুশকিল। পাশাপাশি হোটেলগুলি বন্ধের নির্দেশ না থাকায় পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ করতে কিছুটা সমস্যা তৈরি হতে পারে বলেও মনে করছেন প্রশাসনের কর্তাদের একাংশ। আগামিকাল থেকে সমুদ্রে স্নান বন্ধ করে দেওয়া হবে। সৈকতও গার্ডরেল দিয়ে ঘিরে ফেলা হবে।
জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র অবশ্য বলছে, দিঘার মতো এমন গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্রকে একধাক্কায় বন্ধ করে দেওয়া মুশকিল। পাশাপাশি হোটেলগুলি বন্ধের নির্দেশ না থাকায় পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ করতে কিছুটা সমস্যা তৈরি হতে পারে বলেও মনে করছেন প্রশাসনের কর্তাদের একাংশ। আগামিকাল থেকে সমুদ্রে স্নান বন্ধ করে দেওয়া হবে। সৈকতও গার্ডরেল দিয়ে ঘিরে ফেলা হবে।
advertisement
7/7
রাজ্য সরকার নির্দেশ জারি করলেও দিঘায় থাকা এত পর্যটকের কী হবে তা নিয়ে উৎকণ্ঠায় রয়েছেন হোটেল মালিকরাও। তাঁদের মতে, অনেক পর্যটকই আগামী কয়েক দিনের জন্য হোটেল বুকিং করেছেন। আগামিকাল থেকে পর্যটনকেন্দ্রগুলি বন্ধ হয়ে গেলে এই পর্যটকদের কী হবে তা স্পষ্ট নয়। প্রশাসনের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা চলছে।
রাজ্য সরকার নির্দেশ জারি করলেও দিঘায় থাকা এত পর্যটকের কী হবে তা নিয়ে উৎকণ্ঠায় রয়েছেন হোটেল মালিকরাও। তাঁদের মতে, অনেক পর্যটকই আগামী কয়েক দিনের জন্য হোটেল বুকিং করেছেন। আগামিকাল থেকে পর্যটনকেন্দ্রগুলি বন্ধ হয়ে গেলে এই পর্যটকদের কী হবে তা স্পষ্ট নয়। প্রশাসনের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা চলছে।
advertisement
advertisement
advertisement