Digha Jagannath Temple Prasad: দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদের বাক্সে কী কী থাকবে? জুনেই ঘরে ঘরে পৌঁছবে, কীভাবে পাবেন আপনি? জানুন

Last Updated:
Digha Jagannath Temple Prasad: বাংলার পেঁড়া ও ওড়িশার গজা। দুইই থাকছে  দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদে। পেঁড়া ও গজা প্রসাদ হিসাবে জেলায় জেলায় প্রতিটি পরিবারে পৌঁছে যাবে রেশন দোকানের মাধ্যমে। 
1/7
*দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে ১৭ জুন থেকে ২৭ জুনের মধ্যে পৌঁছে যাবে। বাংলার পেঁড়া ও ওড়িশার গজা। দুইই থাকছে দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদে। পেঁড়া ও গজা প্রসাদ হিসাবে জেলায় জেলায় প্রতিটি পরিবারে পৌঁছে যাবে রেশন দোকানের মাধ্যমে। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি। 
*দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে ১৭ জুন থেকে ২৭ জুনের মধ্যে পৌঁছে যাবে। বাংলার পেঁড়া ও ওড়িশার গজা। দুইই থাকছে দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদে। পেঁড়া ও গজা প্রসাদ হিসাবে জেলায় জেলায় প্রতিটি পরিবারে পৌঁছে যাবে রেশন দোকানের মাধ্যমে। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি।
advertisement
2/7
*দিঘার জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের দিনই, প্রসাদ ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আশ্বাস মতো রথযাত্রার আগেই বিশেষ বাক্সে প্রসাদ পৌঁছবে বাংলা ঘরে ঘরে। আগামী ১৭ জুন থেকে রাজ্য জুড়ে প্রসাদ বিতরণ শুরু হবে। ফাইল ছবি। 
*দিঘার জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের দিনই, প্রসাদ ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আশ্বাস মতো রথযাত্রার আগেই বিশেষ বাক্সে প্রসাদ পৌঁছবে বাংলা ঘরে ঘরে। আগামী ১৭ জুন থেকে রাজ্য জুড়ে প্রসাদ বিতরণ শুরু হবে। ফাইল ছবি।
advertisement
3/7
*২৭ জুন রথযাত্রার আগে প্রসাদ বিতরণের কাজ শেষ করতে হবে। যদি সেই সময়ের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ শেষ না হয়, তাহলে ৪ জুলাইয়ের আগে তা শেষ করতে হবে। রাজ্যের তরফ থেকে খোয়া ক্ষীর দিঘাতে জগন্নাথ দেবের কাছে পুজো দেওয়া হয়। তারপর জেলায় জেলায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে সেই খোয়া ক্ষীর। সেই খোয়া ক্ষীর মিশিয়ে তৈরি হচ্ছে পেঁড়া ও গজা। রেশন ডিলারের মাধ্যমে বিশেষ এই প্রসাদের প্যাকেট পৌঁছে যাবে বাংলার বাড়ি বাড়ি। ফাইল ছবি। 
*২৭ জুন রথযাত্রার আগে প্রসাদ বিতরণের কাজ শেষ করতে হবে। যদি সেই সময়ের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ শেষ না হয়, তাহলে ৪ জুলাইয়ের আগে তা শেষ করতে হবে। রাজ্যের তরফ থেকে খোয়া ক্ষীর দিঘাতে জগন্নাথ দেবের কাছে পুজো দেওয়া হয়। তারপর জেলায় জেলায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে সেই খোয়া ক্ষীর। সেই খোয়া ক্ষীর মিশিয়ে তৈরি হচ্ছে পেঁড়া ও গজা। রেশন ডিলারের মাধ্যমে বিশেষ এই প্রসাদের প্যাকেট পৌঁছে যাবে বাংলার বাড়ি বাড়ি। ফাইল ছবি।
advertisement
4/7
*এ নিয়ে এসডিও ও বিডিও-দের কাছে নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। তাঁদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, প্রসাদ বিলির কাজ সুষ্ঠুভাবে করতে। প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় তৈরি হচ্ছে পেঁড়া ও গজা। প্রসাদের বাক্সে থাকবে ৪.৮ সেন্টিমিটার একটি পেঁড়া থাকবে, যার ওজন হবে প্রায় ২০ গ্রাম। ফাইল ছবি। 
*এ নিয়ে এসডিও ও বিডিও-দের কাছে নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। তাঁদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, প্রসাদ বিলির কাজ সুষ্ঠুভাবে করতে। প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় তৈরি হচ্ছে পেঁড়া ও গজা। প্রসাদের বাক্সে থাকবে ৪.৮ সেন্টিমিটার একটি পেঁড়া থাকবে, যার ওজন হবে প্রায় ২০ গ্রাম। ফাইল ছবি।
advertisement
5/7
*এছাড়া বাক্সে ৬০ গ্রাম ওজনের একটি গজা থাকবে। এই বাক্সে দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের একটি ছবিও থাকবে। এই প্রসাদের বাক্স প্যাকেজিংয়ের দায়িত্বে দেওয়া হয়েছে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের। প্রসাদ বিতরণের আগে এলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হবে বলে জানা যায়। ফাইল ছবি। 
*এছাড়া বাক্সে ৬০ গ্রাম ওজনের একটি গজা থাকবে। এই বাক্সে দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের একটি ছবিও থাকবে। এই প্রসাদের বাক্স প্যাকেজিংয়ের দায়িত্বে দেওয়া হয়েছে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের। প্রসাদ বিতরণের আগে এলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হবে বলে জানা যায়। ফাইল ছবি।
advertisement
6/7
*দুয়ারে রেশন-এর মাধ্যমে বাংলার ঘরে ঘরে প্রসাদের বাক্স পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানান মন্দির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য তথা রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি। তিনি বলেন, 'বাক্সে নির্দিষ্ট মাপ ও ওজনের একটি পেঁড়া একটি গজা এবং একটি জগন্নাথ ধামের ছবি থাকবে। বাক্স প্যাকিং করবে ব্লকে ব্লকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা। ফাইল ছবি। 
*দুয়ারে রেশন-এর মাধ্যমে বাংলার ঘরে ঘরে প্রসাদের বাক্স পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানান মন্দির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য তথা রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি। তিনি বলেন, 'বাক্সে নির্দিষ্ট মাপ ও ওজনের একটি পেঁড়া একটি গজা এবং একটি জগন্নাথ ধামের ছবি থাকবে। বাক্স প্যাকিং করবে ব্লকে ব্লকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা। ফাইল ছবি।
advertisement
7/7
*রেশন ব্যবস্থার মাধ্যমেই বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে প্রসাদের বাক্স। প্রসাদ বিতরণের আগে এলাকায় মাইকিং করা হবে। প্রসাদ বিতরণের সময় প্রশাসনের সঙ্গে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা থাকবেন।' ইতিমধ্যে জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ বিতরণের জন্য প্রতিটি জেলার নামে আলাদা আলাদা পুজো দিয়ে খোয়া ক্ষীর পাঠানো হয়েছে জেলায় জেলায়। ফাইল ছবি।
*রেশন ব্যবস্থার মাধ্যমেই বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে প্রসাদের বাক্স। প্রসাদ বিতরণের আগে এলাকায় মাইকিং করা হবে। প্রসাদ বিতরণের সময় প্রশাসনের সঙ্গে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা থাকবেন।' ইতিমধ্যে জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ বিতরণের জন্য প্রতিটি জেলার নামে আলাদা আলাদা পুজো দিয়ে খোয়া ক্ষীর পাঠানো হয়েছে জেলায় জেলায়। ফাইল ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement