Bankura News: হারিয়ে যাচ্ছে 'তেরেকেটে' আওয়াজ! সুতোয় ঝুলছে জীবিকা! কি যে হবে, চিন্তায় ঘুম উড়ছে এইসব মানুষদের

Last Updated:
ধীরে ধীরে তবলা হারানোর সঙ্গে সঙ্গে জীবিকা হারানোর ভয় বাড়ছে এইসব মানুষদের
1/6
বাঁকুড়া শহরের বড় কালীতলা এলাকায় যাতায়াত করার সময় এই দৃশ্য চোখে পড়বেই। বিগত প্রায় ৪০ বছর ধরে চলে আসছে
বাঁকুড়া শহরের বড় কালীতলা এলাকায় যাতায়াত করার সময় এই দৃশ্য চোখে পড়বেই। বিগত প্রায় ৪০ বছর ধরে চলে আসছে 'তবলা সারাই' করার এই দোকানটি।
advertisement
2/6
ধুলো পড়া তবলার খোল আর চামড়াগুলো বলে দিচ্ছে বর্তমান এর পরিস্থিতি। বিষ্ণুপুরের কাঁকিলা থেকে এসেছিলেন বিশ্বনাথ রুইদাসের দাদু। দীর্ঘ ১০০ বছরের পারিবারিক ব্যাবসা প্রসার পায় বাঁকুড়া শহরেও। কিন্তু কালের তালে ছন্দ পতন ঘটছে
ধুলো পড়া তবলার খোল আর চামড়াগুলো বলে দিচ্ছে বর্তমানের পরিস্থিতি। বিষ্ণুপুরের কাঁকিলা থেকে এসেছিলেন বিশ্বনাথ রুইদাসের দাদু। দীর্ঘ ১০০ বছরের পারিবারিক ব্যবসা প্রসার পায় বাঁকুড়া শহরেও। কিন্তু কালের তালে ছন্দ পতন ঘটছে।
advertisement
3/6
দাদু এবং বাবার থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত বর্তমানে এই জীবিকা বহন করে চলেছেন দুই ভাই , বিশ্বনাথ রুইদাস এবং ভোলানাথ রুইদাস। তবলা বাঁধা বা তবলা সরানো একটি সময় সাপেক্ষ কঠিন কাজ। কিন্তু মাথার ঘাম পায়ে ফেলে এই কঠিন কাজ করে আসছেনা আশানুরূপ মুনাফা।
দাদু এবং বাবার থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত বর্তমানে এই জীবিকা বহন করে চলেছেন দুই ভাই, বিশ্বনাথ রুইদাস এবং ভোলানাথ রুইদাস। তবলা বাঁধা বা তবলা সরানো একটি সময় সাপেক্ষ কঠিন কাজ। কিন্তু মাথার ঘাম পায়ে ফেলে এই কঠিন কাজ করেও আসছে না আশানুরূপ মুনাফা।
advertisement
4/6
দীর্ঘ ১০০ বছরের পারিবারিক ব্যাবসা প্রসার পায় বাঁকুড়া শহরেও। কিন্তু কালের তালে ছন্দ পতন ঘটছে এবার। করোনা এবং স্মার্টফোনের জন্যেই বন্ধ হতে চলেছে এই ব্যাবসা।
দীর্ঘ ১০০ বছরের পারিবারিক ব্যবসা প্রসার পায় বাঁকুড়া শহরেও। কিন্তু কালের তালে ছন্দ পতন ঘটছে এবার। করোনা এবং স্মার্টফোনের জন্যেই বন্ধ হতে চলেছে এই ব্যবসা।
advertisement
5/6
বিশ্বনাথ রুইদাস জানান যে করোনা অতিমারি ভেঙে দিয়েছে মানুষের আর্থিক কাঠামো। তাই সঙ্গীত চর্চা করার যথেষ্ট রসদ হাতে না থাকায় মন্দা নেমেছে তবলা সারাইয়ের ব্যাবসায়। তার সঙ্গে বাচ্চাদের হাতে জায়গা করে নিয়েছে
বিশ্বনাথ রুইদাস জানান যে করোনা অতিমারি ভেঙে দিয়েছে মানুষের আর্থিক কাঠামো। তাই সঙ্গীত চর্চা করার যথেষ্ট রসদ হাতে না থাকায় মন্দা নেমেছে তবলা সারাইয়ের ব্যাবসায়। তার সঙ্গে বাচ্চাদের হাতে জায়গা করে নিয়েছে 'অতি বুদ্ধিমান' স্মার্টফোন যার ফলে সাংস্কৃতিক চর্চায় মন নেই বর্তমান প্রজন্মের।
advertisement
6/6
তবলা যদি না থাকে তাহলে তবলা সারানোর প্রশ্নই আসেনা। ঠিক সেই রকমই পয়সা না থাকলে মনে হয়না ব্যাবসার। ৪০ বছরের পুরনো দোকান ধারাবাহিকতার সাথে চোখে পড়লেও হয়তো আর মাত্র কয়েক বছর পরই চোখে পড়বে না এই দৃশ্য।
তবলা যদি না থাকে তাহলে তবলা সারানোর প্রশ্নই আসেনা। ঠিক সেই রকমই পয়সা না থাকলে মনে হয়না ব্যবসার। ৪০ বছরের পুরনো দোকান ধারাবাহিকতার সঙ্গে চোখে পড়লেও হয়ত আর মাত্র কয়েক বছর পরই চোখে পড়বে না এই দৃশ্য।
advertisement
advertisement
advertisement