West Medinipur News: বিহারের জেলে ফাঁসি হয় ক্ষুদিরামের! আত্মবলিদান দিবস কীভাবে পালন হয় জানেন?

Last Updated:
ক্ষুদিরাম বসু কেন্দ্রীয় কারাগারে সকাল থেকেই একাধিক আয়োজন, বিহারের মুজাফফরপুর জেলে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় ক্ষুদিরাম বসুর আত্ম বলিদান দিবস পালন।
1/6
নিজের বাড়ি থেকে বেশ কয়েক'শ কিলোমিটার দূরে বোম নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন এই তরতাজা ১৮ বছরের যুবক। সময় মত বোমও ছুঁড়ে। তবে এরপর ধরা পড়ে যান, বিচারে তার ফাঁসি হয়। সেই যুবক বাংলার ছেলে ক্ষুদিরাম। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
নিজের বাড়ি থেকে বেশ কয়েক'শ কিলোমিটার দূরে বোম নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন এই তরতাজা ১৮ বছরের যুবক। সময় মত বোমও ছুঁড়ে। তবে এরপর ধরা পড়ে যান, বিচারে তার ফাঁসি হয়। সেই যুবক বাংলার ছেলে ক্ষুদিরাম।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
2/6
দেশমাতৃকাকে রক্ষা করতে মাত্র ১৮ বছর বয়সে আত্ম বলিদান দিয়েছিলেন ক্ষুদিরাম বসু। বিহারের মুজাফফরপুর এলাকায় কিংসফোর্ডকে মারতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন, বিচারে তার ফাঁসির আদেশ হয়। ক্ষুদিরামকে রাখা হয় মুজাফফরপুর জেলে। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
দেশমাতৃকাকে রক্ষা করতে মাত্র ১৮ বছর বয়সে আত্ম বলিদান দিয়েছিলেন ক্ষুদিরাম বসু। বিহারের মুজাফফরপুর এলাকায় কিংসফোর্ডকে মারতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন, বিচারে তার ফাঁসির আদেশ হয়। ক্ষুদিরামকে রাখা হয় মুজাফফরপুর জেলে।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
3/6
১১ই আগস্ট ভোরে ক্ষুদিরামের ফাঁসি হয়। এই জেলেই তার ফাঁসি দেন ফাঁসুড়ে। সেই কাহিনী সকলেরই জানা। তবে এই দিন ক্ষুদিরাম বসুর ফাঁসির সময় ৪.২০ মিনিটে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে মুজাফফরপুর জেল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ প্রশাসন। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
১১ই আগস্ট ভোরে ক্ষুদিরামের ফাঁসি হয়। এই জেলেই তার ফাঁসি দেন ফাঁসুড়ে। সেই কাহিনী সকলেরই জানা। তবে এই দিন ক্ষুদিরাম বসুর ফাঁসির সময় ৪.২০ মিনিটে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে মুজাফফরপুর জেল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ প্রশাসন।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
4/6
এখন মুজাফফরপুর জেলের নাম পরিবর্তিত হয়ে হয়েছে ক্ষুদিরাম বসুর নামে। জেলের মধ্যেই রয়েছে ক্ষুদিরাম বসুর মূর্তি, ফাঁসির মঞ্চ থেকে ক্ষুদিরাম বসুকে আটকে রাখা সেল। প্রতিবছর সেখানেই গান স্যালুট এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় তার মৃত্যুদিন পালন করে কতৃপক্ষ। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
এখন মুজাফফরপুর জেলের নাম পরিবর্তিত হয়ে হয়েছে ক্ষুদিরাম বসুর নামে। জেলের মধ্যেই রয়েছে ক্ষুদিরাম বসুর মূর্তি, ফাঁসির মঞ্চ থেকে ক্ষুদিরাম বসুকে আটকে রাখা সেল। প্রতিবছর সেখানেই গান স্যালুট এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় তার মৃত্যুদিন পালন করে কতৃপক্ষ।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
5/6
 "একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি!" বাংলায় এই গান ভোর থেকেই বাঁচতে থাকে জেল চত্বরে। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই উপস্থিত হন প্রশাসন ও পুলিশের একাধিক উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। প্রথমে সেল, তারপর ফাঁসির মঞ্চে শ্রদ্ধা জানানো হয়। জেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশের বীর শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর মৃত্যু দিবস পালন করা হয়। শুধু তাই নয়, জেলে থাকা বন্দীদের শোনানো হয় ক্ষুদিরাম বসুর আত্মত্যাগের কাহিনী। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
"একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি!" বাংলায় এই গান ভোর থেকেই বাঁচতে থাকে জেল চত্বরে। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই উপস্থিত হন প্রশাসন ও পুলিশের একাধিক উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। প্রথমে সেল, তারপর ফাঁসির মঞ্চে শ্রদ্ধা জানানো হয়। জেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশের বীর শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর মৃত্যু দিবস পালন করা হয়। শুধু তাই নয়, জেলে থাকা বন্দীদের শোনানো হয় ক্ষুদিরাম বসুর আত্মত্যাগের কাহিনী। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
6/6
শুধু বাংলায় নয়, বাংলার এই ছেলে যিনি পরাধীন ভারতের শৃংখল মোচনের জন্য সুদূর বিহারে প্রফুল্ল চাকীকে সঙ্গে নিয়ে কিংসফোর্ড মারতে গিয়েছিলেন, তার মৃত্যু দিবসকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পালন করা হয়। প্রতিবছর কারাগারের মধ্যেই আয়োজন করা হয় এই বিশেষ অনুষ্ঠান। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
শুধু বাংলায় নয়, বাংলার এই ছেলে যিনি পরাধীন ভারতের শৃংখল মোচনের জন্য সুদূর বিহারে প্রফুল্ল চাকীকে সঙ্গে নিয়ে কিংসফোর্ড মারতে গিয়েছিলেন, তার মৃত্যু দিবসকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পালন করা হয়। প্রতিবছর কারাগারের মধ্যেই আয়োজন করা হয় এই বিশেষ অনুষ্ঠান।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
advertisement
advertisement