Anubrata Mondal Property: স্ত্রী, মেয়ে, বোন, ভাগ্নে, সায়গল...অনুব্রত সহ ঘনিষ্ঠদের নামে ১৬২ সম্পত্তির হদিশ! তালিকা তৈরি করল সিবিআই

Last Updated:
অনুব্রত এবং তাঁর পরিবারের সদস্য, আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠদের নামে মোট ১৬২টি নথিভুক্ত সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷ যা ছড়িয়ে রয়েছে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার মতো বিভিন্ন জেলায়৷ তথ্য- অমিত সরকার
1/9
শুধু নিজের বা নিজের পরিবারের নয়, বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল তাঁর আত্মীয় এবং ঘনিষ্ঠদের নামেও বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি কিনেছিলেন৷ শুরু থেকেই এমন অভিযোগ করে আসছে সিবিআই ৷ এবার অনুব্রত, তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয় এবং ঘনিষ্ঠদের নামে নথিভুক্ত থাকা সম্পত্তির তালিকা তৈরি করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা৷ তথ্য- অমিত সরকার
শুধু নিজের বা নিজের পরিবারের নয়, বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল তাঁর আত্মীয় এবং ঘনিষ্ঠদের নামেও বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি কিনেছিলেন৷ শুরু থেকেই এমন অভিযোগ করে আসছে সিবিআই ৷ এবার অনুব্রত, তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয় এবং ঘনিষ্ঠদের নামে নথিভুক্ত থাকা সম্পত্তির তালিকা তৈরি করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা৷ তথ্য- অমিত সরকার
advertisement
2/9
 সেই তালিকা অনুযায়ী, অনুব্রত এবং তাঁর পরিবারের সদস্য, আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠদের নামে মোট ১৬২টি নথিভুক্ত সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷ যা ছড়িয়ে রয়েছে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার মতো বিভিন্ন জেলায়৷
সেই তালিকা অনুযায়ী, অনুব্রত এবং তাঁর পরিবারের সদস্য, আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠদের নামে মোট ১৬২টি নথিভুক্ত সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷ যা ছড়িয়ে রয়েছে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার মতো বিভিন্ন জেলায়৷
advertisement
3/9
তালিকা যাঁদের নামে সম্পত্তির তালিকা রয়েছে, তাঁরা হলেন অনুব্রত মণ্ডল, তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল, প্রয়াত স্ত্রী ছবি মণ্ডল, অনুব্রতর বোন শিবানী ঘোষ, তাঁর স্বামী কমলকান্তি ঘোষ, অনুব্রতর ভাগ্নে রাজা ঘোষ এবং তাঁর স্ত্রী পারমিতা ঘোষ৷
তালিকা যাঁদের নামে সম্পত্তির তালিকা রয়েছে, তাঁরা হলেন অনুব্রত মণ্ডল, তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল, প্রয়াত স্ত্রী ছবি মণ্ডল, অনুব্রতর বোন শিবানী ঘোষ, তাঁর স্বামী কমলকান্তি ঘোষ, অনুব্রতর ভাগ্নে রাজা ঘোষ এবং তাঁর স্ত্রী পারমিতা ঘোষ৷
advertisement
4/9
এ ছাড়াও অনুব্রতর বাড়ির পরিচারক বিদ্যুৎ বরণ গায়েন, তাঁর স্ত্রী মহুয়া গায়েন এবং বিদ্যুৎবরণের মেয়ে অনুশ্রী গায়েনের নামেও বিপুল সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷
এ ছাড়াও অনুব্রতর বাড়ির পরিচারক বিদ্যুৎ বরণ গায়েন, তাঁর স্ত্রী মহুয়া গায়েন এবং বিদ্যুৎবরণের মেয়ে অনুশ্রী গায়েনের নামেও বিপুল সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷
advertisement
5/9
এ ছাড়াও অনুব্রতর প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের নামে ৪৭টি সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা৷ এর মধ্যে যেমন অসংখ্য জমি রয়েছে, পাশাপাশি এয়ারপোর্ট, রাজারহাট এবং বোলপুরে সায়গলের তিনটি ফ্ল্যাটও রয়েছে৷
এ ছাড়াও অনুব্রতর প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের নামে ৪৭টি সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা৷ এর মধ্যে যেমন অসংখ্য জমি রয়েছে, পাশাপাশি এয়ারপোর্ট, রাজারহাট এবং বোলপুরে সায়গলের তিনটি ফ্ল্যাটও রয়েছে৷
advertisement
6/9
তালিকা অনুযায়ী, অনুব্রতর নিজের নামে রয়েছে ২৪টি সম্পত্তি৷ অনুব্রতর মেয়ে সুকন্যার নামে ২৬টি সম্পত্তি নথিভুক্ত রয়েছে৷ এর মধ্যে ফ্ল্যাট এবং জমি রয়েছে৷ এর পাশাপাশি অনুব্রত মণ্ডলের প্রয়াত স্ত্রী ছবি মণ্ডলের নামে ৬টি সম্পত্তির সন্ধান মিলেছে৷
তালিকা অনুযায়ী, অনুব্রতর নিজের নামে রয়েছে ২৪টি সম্পত্তি৷ অনুব্রতর মেয়ে সুকন্যার নামে ২৬টি সম্পত্তি নথিভুক্ত রয়েছে৷ এর মধ্যে ফ্ল্যাট এবং জমি রয়েছে৷ এর পাশাপাশি অনুব্রত মণ্ডলের প্রয়াত স্ত্রী ছবি মণ্ডলের নামে ৬টি সম্পত্তির সন্ধান মিলেছে৷
advertisement
7/9
পাশাপাশি অনুব্রতর বোন শিবানী ঘোষের নামেও ১২টি সম্পত্তি নথিভুক্ত রয়েছে৷ তাঁর স্বামী কমলকান্তি ঘোষের নামে রয়েছে ৫টি সম্পত্তি৷ শিবানী এবং কমলকান্তির ছেলে সম্পর্কে অনুব্রতর ভাগ্নে রাজা ঘোষ এবং তাঁর স্ত্রী পারমিতার নামেও ১৩টি সম্পত্তির হদিশ মিলেছে৷
পাশাপাশি অনুব্রতর বোন শিবানী ঘোষের নামেও ১২টি সম্পত্তি নথিভুক্ত রয়েছে৷ তাঁর স্বামী কমলকান্তি ঘোষের নামে রয়েছে ৫টি সম্পত্তি৷ শিবানী এবং কমলকান্তির ছেলে সম্পর্কে অনুব্রতর ভাগ্নে রাজা ঘোষ এবং তাঁর স্ত্রী পারমিতার নামেও ১৩টি সম্পত্তির হদিশ মিলেছে৷
advertisement
8/9
আর এক অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বিদ্যুৎবরণ গায়েনের নামে ৩২টি সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছে সিবিআই৷ বিদ্যুৎ বরণের স্ত্রী মহুয়া গায়েনের নামে দু'টি ও মেয়ে অনুশ্রীর নামেও একটি সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷
আর এক অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বিদ্যুৎবরণ গায়েনের নামে ৩২টি সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছে সিবিআই৷ বিদ্যুৎ বরণের স্ত্রী মহুয়া গায়েনের নামে দু'টি ও মেয়ে অনুশ্রীর নামেও একটি সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷
advertisement
9/9
 সিবিআই সূত্রের দাবি, এই সমস্ত সম্পত্তির বেশিরভাগই ২০১৪ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে নথিভুক্ত হয়েছিল৷ সিবিআই-এর সন্দেহ, গরু পাচারের টাকা দিয়েই নামে বেনামে এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি কেনা হয়েছে৷ পর্যাপ্ত প্রমাণ পেলে এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্তও করা হতে পারে৷
সিবিআই সূত্রের দাবি, এই সমস্ত সম্পত্তির বেশিরভাগই ২০১৪ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে নথিভুক্ত হয়েছিল৷ সিবিআই-এর সন্দেহ, গরু পাচারের টাকা দিয়েই নামে বেনামে এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি কেনা হয়েছে৷ পর্যাপ্ত প্রমাণ পেলে এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্তও করা হতে পারে৷
advertisement
advertisement
advertisement