প্রশাসনকে জানিয়ে হয়নি...! এবার বীরভূমে চাষ বাঁচাতে চাষিরা যা করলেন, অবাক হবেন আপনিও

Last Updated:
বারবার স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও স্থায়ী সমাধান পাননি চাষিরা। বর্ষার মরশুমে জমিতে জল দেওয়ার জন্য যখন নিকাশি নালার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি, তখন তা বন্ধ থাকায় কৃষকরা পড়েন চরম সমস্যায়। উপায়ান্তর না দেখে নিজেরাই উদ্যোগী হন।
1/5
ভবানীপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে বেলেড়া যাওয়ার রাস্তায় থাকা নিকাশিনালা ও কালভার্ট দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় পড়ে ছিল। যান চলাচলের চাপে ভেঙে পড়া কালভার্টের কারণে নালার স্বাভাবিক জলপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে এলাকার প্রায় ৭০ বিঘা জমিতে ঠিকভাবে জল না পৌঁছানোয় বন্ধ হয়ে যায় ধান চাষ।
ভবানীপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে বেলেড়া যাওয়ার রাস্তায় থাকা নিকাশিনালা ও কালভার্ট দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় পড়ে ছিল। যান চলাচলের চাপে ভেঙে পড়া কালভার্টের কারণে নালার স্বাভাবিক জলপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে এলাকার প্রায় ৭০ বিঘা জমিতে ঠিকভাবে জল না পৌঁছনয় বন্ধ হয়ে যায় ধান চাষ।
advertisement
2/5
বারবার স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও স্থায়ী সমাধান পাননি চাষিরা। বর্ষার মরসুমে জমিতে জল দেওয়ার জন্য যখন নিকাশি নালার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি, তখন তা বন্ধ থাকায় কৃষকরা পড়েন চরম সমস্যায়। উপায়ান্তর না দেখে নিজেরাই উদ্যোগী হন।
বারবার স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও স্থায়ী সমাধান পাননি চাষিরা। বর্ষার মরশুমে জমিতে জল দেওয়ার জন্য যখন নিকাশি নালার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি, তখন তা বন্ধ থাকায় কৃষকরা পড়েন চরম সমস্যায়। উপায়ান্তর না দেখে নিজেরাই উদ্যোগী হন।
advertisement
3/5
চাষাবাদ বাঁচাতে কৃষকেরা হাতে তুলে নেন কোদাল, বেলচা আর গাঁইতি। কোনও প্রশিক্ষণ ছাড়াই কাদামাখা হাতে নেমে পড়েন নিকাশিনালা পরিষ্কারে। পাশাপাশি যান চলাচলের সুবিধার্থে মেরামত করা হয় পুরনো কালভার্টটিও।
চাষাবাদ বাঁচাতে কৃষকেরা হাতে তুলে নেন কোদাল, বেলচা আর গাঁইতি। কোনও প্রশিক্ষণ ছাড়াই কাদামাখা হাতে নেমে পড়েন নিকাশিনালা পরিষ্কারে। পাশাপাশি যান চলাচলের সুবিধার্থে মেরামত করা হয় পুরনো কালভার্টটিও।
advertisement
4/5
চাষিরা জানিয়েছেন, নিকাশিনালা সংস্কারের ফলে জমিতে জল পৌঁছতে আর কোনও বাধা নেই। ইতিমধ্যেই জমিতে জল ধরে রাখা শুরু হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এবার ধান চাষ স্বাভাবিক ভাবেই সম্পন্ন হবে। দীর্ঘদিনের ক্ষতির পর যেন আবার ফিরে এসেছে সবুজের আশা।
চাষিরা জানিয়েছেন, নিকাশিনালা সংস্কারের ফলে জমিতে জল পৌঁছতে আর কোনও বাধা নেই। ইতিমধ্যেই জমিতে জল ধরে রাখা শুরু হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এবার ধান চাষ স্বাভাবিক ভাবেই সম্পন্ন হবে। দীর্ঘদিনের ক্ষতির পর যেন আবার ফিরে এসেছে সবুজের আশা।
advertisement
5/5
ভবানীপুরের এই চাষিদের উদ্যোগ প্রমাণ করল। পরিশ্রম আর ঐক্য থাকলে অনেক সমস্যারই সমাধান সম্ভব। সরকারি সাহায্য ছাড়াও গ্রামের মানুষ কীভাবে নিজেদের স্বার্থে, নিজেদের শক্তিতে ঘুরে দাঁড়াতে পারে, তা দেখিয়ে দিল এই স্বেচ্ছাশ্রম।
ভবানীপুরের এই চাষিদের উদ্যোগ প্রমাণ করল। পরিশ্রম আর ঐক্য থাকলে অনেক সমস্যারই সমাধান সম্ভব। সরকারি সাহায্য ছাড়াও গ্রামের মানুষ কীভাবে নিজেদের স্বার্থে, নিজেদের শক্তিতে ঘুরে দাঁড়াতে পারে, তা দেখিয়ে দিল এই স্বেচ্ছাশ্রম।
advertisement
advertisement
advertisement