Carnivorous Plant: ছুঁলেই বিপদ! আমাজনের জঙ্গলের অদ্ভুতদর্শন উদ্ভিদ বীরভূমে, ইশবপুর জঙ্গলে মাংসাশী গাছ!

Last Updated:
Birbhum Carnivorous Plant: রাজনগরের চন্দ্রপুর বিটের ইশবপুর জঙ্গলে মিলল বিরল পতঙ্গভুক উদ্ভিদ সূর্যশিশির বা সানডিউ-এর উপস্থিতি। সচরাচর এই প্রজাতি বীরভূমে দেখা না গেলেও বন দফতরের টহলদার দলের নজরে আসে কয়েকটি ছোট আকারের ড্রসেরা গাছ।
1/5
রাজনগরের চন্দ্রপুর বিটের ইশবপুর জঙ্গলে মিলল বিরল পতঙ্গভুক উদ্ভিদ সূর্যশিশির বা সানডিউ-এর উপস্থিতি। সচরাচর এই প্রজাতি বীরভূমে দেখা না গেলেও বন দফতরের টহলদার দলের নজরে আসে কয়েকটি ছোট আকারের ড্রসেরা গাছ। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
রাজনগরের চন্দ্রপুর বিটের ইশবপুর জঙ্গলে মিলল বিরল পতঙ্গভুক উদ্ভিদ সূর্যশিশির বা সানডিউ-এর উপস্থিতি। সচরাচর এই প্রজাতি বীরভূমে দেখা না গেলেও বন দফতরের টহলদার দলের নজরে আসে কয়েকটি ছোট আকারের ড্রসেরা গাছ। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
2/5
চন্দ্রপুর থেকে গামারকুন্ডুর দিকে যাওয়া রাস্তায় কিছু দূর এগিয়ে ডান দিকের ইশবপুর জঙ্গলেই দেখা গেছে সূর্যশিশির। জঙ্গলজুড়ে রয়েছে সোনাঝুরি, পাশাপাশি অনুচ্চ শাল ও পিয়ালের ঘনত্বও বেশি। শুষ্ক ল্যাটেরাইট মাটি এই প্রজাতির উদ্ভিদের উপযোগী বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
চন্দ্রপুর থেকে গামারকুন্ডুর দিকে যাওয়া রাস্তায় কিছু দূর এগিয়ে ডান দিকের ইশবপুর জঙ্গলেই দেখা গেছে সূর্যশিশির। জঙ্গলজুড়ে রয়েছে সোনাঝুরি, পাশাপাশি অনুচ্চ শাল ও পিয়ালের ঘনত্বও বেশি। শুষ্ক ল্যাটেরাইট মাটি এই প্রজাতির উদ্ভিদের উপযোগী বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
3/5
উদ্ভিদবিদ্যার শিক্ষক হেমন্ত সাহা জানান, সূর্যশিশিরের বৈজ্ঞানিক নাম ড্রসেরা। লাল-সবুজ বর্ণের ক্ষুদ্র ফুল আকৃতির পাতায় শুঁড়ের মতো অংশ থাকে, যেগুলো থেকে নিঃসৃত আঠালো স্রাবে পতঙ্গ আটকে যায়। সেখান থেকেই গাছটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি সংগ্রহ করে।
উদ্ভিদবিদ্যার শিক্ষক হেমন্ত সাহা জানান, সূর্যশিশিরের বৈজ্ঞানিক নাম ড্রসেরা। লাল-সবুজ বর্ণের ক্ষুদ্র ফুল আকৃতির পাতায় শুঁড়ের মতো অংশ থাকে, যেগুলো থেকে নিঃসৃত আঠালো স্রাবে পতঙ্গ আটকে যায়। সেখান থেকেই গাছটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি সংগ্রহ করে।
advertisement
4/5
বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত সংরক্ষণ ব্যবস্থা না নিলে এই প্রজাতির উদ্ভিদ পুরোপুরি বিলুপ্তপ্রায় হয়ে পড়তে পারে। এখন প্রায় আর দেখা যায় না সূর্যশিশির। বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ হয়ে যাওয়ার আগেই প্রয়োজন সরকারি ব্যবস্থা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত সংরক্ষণ ব্যবস্থা না নিলে এই প্রজাতির উদ্ভিদ পুরোপুরি বিলুপ্তপ্রায় হয়ে পড়তে পারে। এখন প্রায় আর দেখা যায় না সূর্যশিশির। বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ হয়ে যাওয়ার আগেই প্রয়োজন সরকারি ব্যবস্থা।
advertisement
5/5
বন দফতর সূত্রে জানা যায়, ল্যাটেরাইট ও চুনাপাথরযুক্ত জঙ্গলের ফাঁকা অংশে সূর্যশিশির জন্মানোর সম্ভাবনা বেশি। রাজনগর রেঞ্জার সৈকত ডিন বলেন, অতীতেও রাজনগরের জঙ্গলে এই প্রজাতির উপস্থিতি ধরা পড়েছিল। সংরক্ষণে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও বন দফতর ইঙ্গিত দিয়েছে।(ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
বন দফতর সূত্রে জানা যায়, ল্যাটেরাইট ও চুনাপাথরযুক্ত জঙ্গলের ফাঁকা অংশে সূর্যশিশির জন্মানোর সম্ভাবনা বেশি। রাজনগর রেঞ্জার সৈকত ডিন বলেন, অতীতেও রাজনগরের জঙ্গলে এই প্রজাতির উপস্থিতি ধরা পড়েছিল। সংরক্ষণে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও বন দফতর ইঙ্গিত দিয়েছে।(ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
advertisement
advertisement