স্কুল তো নয়, যেন 'পুষ্টির খনি'! স্কুলেই জন্মাছে মিড ডে মিলের এই পদ, পুষ্টিগুণে 'বাহুবলী' হচ্ছে পড়ুয়ারা

Last Updated:
সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন খাদ্য তালিকায় পুষ্টি যোগ করার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক। কারণ বাজার দর অনুযায়ী মিড ডে মিলে বরাদ্দ ৬ টাকা ১৯ পয়সায় সব সময় একটি সুষম খাদ্য মুখে তুলে দেওয়া সম্ভব হয় না
1/6
বাঁকুড়ার কেন্দুয়াডিহি নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে চলছে মাশরুম চাষ। তাও আবার শ্রেনীকক্ষের পাশেই। বড় মাপের মাশরুম চাষ। মূলত ঠান্ডা বাড়লে ওয়েস্টার মাশরুম চাষ করা সম্ভব। সেই কারণেই প্রায় ৩০ টি বেড ওয়েস্টার মাশরুমের চাষ করছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চন্দন দত্ত। এবং সেই মাশরুমগুলিকে ব্যবহার করা হচ্ছে শিশুদের মিড ডে মিলে।
বাঁকুড়ার কেন্দুয়াডিহি নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে চলছে মাশরুম চাষ। তাও আবার শ্রেণীকক্ষের পাশেই। বড় মাপের মাশরুম চাষ। মূলত ঠান্ডা বাড়লে ওয়েস্টার মাশরুম চাষ করা সম্ভব। সেই কারণেই প্রায় ৩০ টি বেড ওয়েস্টার মাশরুমের চাষ করছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চন্দন দত্ত এবং সেই মাশরুমগুলিকে ব্যবহার করা হচ্ছে শিশুদের মিড ডে মিলে। (ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
2/6
প্রথমত আমন ধানের খড়কে স্টেরিলাইজ করে, সামান্য আদ্রতা বজায় রেখে ঘরটাকে শুকিয়ে নেওয়া হয়। এরপর মাশরুমের বীজ লাগিয়ে পলিথিনের ব্যাগ বন্দি করে দিলেই, ১৫ দিন পর থেকে জল দেওয়া আরম্ভ করলেই শুরু হয়ে যায় মাশরুম প্রোডাকশন।
প্রথমত আমন ধানের খড়কে স্টেরিলাইজ করে, সামান্য আদ্রতা বজায় রেখে ঘরকে শুকিয়ে নেওয়া হয়। এরপর মাশরুমের বীজ লাগিয়ে পলিথিনের ব্যাগ বন্দি করে দিলেই, ১৫ দিন পর থেকে জল দেওয়া আরম্ভ করলেই শুরু হয়ে যায় মাশরুম প্রোডাকশন। (ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
3/6
প্রায় সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন খাদ্য তালিকায় পুষ্টি যোগ করার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক কারণ বাজার দর অনুযায়ী মিড ডে মিলে বরাদ্দ ৬ টাকা ১৯ পয়সায় সব সময় একটি সুষম খাদ্য মুখে তুলে দেওয়া সম্ভব হয় না, সে কারণেই কোন অজুহাত না দিয়ে নিজেরাই বিদ্যালয়ের মধ্যে মাশরুম চাষ করছেন।
প্রায় সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন খাদ্য তালিকায় পুষ্টি যোগ করার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক। কারণ বাজার দর অনুযায়ী মিড ডে মিলে বরাদ্দ ৬ টাকা ১৯ পয়সায় সব সময় একটি সুষম খাদ্য মুখে তুলে দেওয়া সম্ভব হয় না, সে কারণেই কোন অজুহাত না দিয়ে নিজেরাই বিদ্যালয়ের মধ্যে মাশরুম চাষ করছেন। (ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
4/6
নিম্ন বুনিয়াদি অর্থাৎ প্রি প্রাইমারি বিদ্যালয়। বাঁকুড়া শহরের এই নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ছোট ছোট শিশুদের শিক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে তাক লাগানো সব কাজ করেছে। বিদ্যালয়ের মধ্যেই রয়েছে মানবতার দেওয়াল, সততা স্টোর। বিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় নাম প্রেজেন্ট করার মেশিন। এবার বাঁকুড়ার কেন্দুয়াডিহি নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে চলছে মাশরুম চাষ। তাও আবার শ্রেনীকক্ষের পাশেই।
নিম্ন বুনিয়াদি অর্থাৎ প্রি প্রাইমারি বিদ্যালয়। বাঁকুড়া শহরের এই নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ছোট ছোট শিশুদের শিক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে তাক লাগানো সব কাজ করেছে। বিদ্যালয়ের মধ্যেই রয়েছে মানবতার দেওয়াল, সততা স্টোর। বিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় নাম প্রেজেন্ট করার মেশিন। এবার বাঁকুড়ার কেন্দুয়াডিহি নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে চলছে মাশরুম চাষ। তাও আবার শ্রেণীকক্ষের পাশেই। (ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
5/6
প্রধান শিক্ষক চন্দন দত্ত জানান, প্রায় ৩০ টি বেড ওয়েস্টার মাশরুমের চাষ করছি। এবং সেই মাশরুমগুলিকে ব্যবহার করা হচ্ছে শিশুদের মিড ডে মিলে।
প্রধান শিক্ষক চন্দন দত্ত জানান, প্রায় ৩০ টি বেড ওয়েস্টার মাশরুমের চাষ করছেন এবং সেই মাশরুমগুলিকে ব্যবহার করা হচ্ছে শিশুদের মিড ডে মিলে।" (ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
6/6
 "খালি পেটে ধর্ম হয় না" বলেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ, আবার পুষ্টিকর খাদ্য ছাড়া শিশুরা বেড়েও ওঠে না। বাঁকুড়া জেলার শিক্ষার ট্রেন জার্নি শুরু হয় এই ধরনের নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়গুলিতে। ছোট ছোট শিশু মনের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন হয় বিদ্যালয়ে। সেই কারণে বিদ্যালয় মুখি করার পাশাপাশি এবার শিশুদের পুষ্টিতে নজর দেওয়া হচ্ছে বাঁকুড়ার এই নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে, যাতে তাদের সার্বিক বিকাশ হতে পারে। (ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
"খালি পেটে ধর্ম হয় না" বলেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ, আবার পুষ্টিকর খাদ্য ছাড়া শিশুরা বেড়েও ওঠে না। বাঁকুড়া জেলার শিক্ষার ট্রেন জার্নি শুরু হয় এই ধরনের নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়গুলিতে। ছোট ছোট শিশু মনের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন হয় বিদ্যালয়ে। সেই কারণে বিদ্যালয় মুখি করার পাশাপাশি এবার শিশুদের পুষ্টিতে নজর দেওয়া হচ্ছে বাঁকুড়ার এই নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে, যাতে তাদের সার্বিক বিকাশ হতে পারে। (ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
advertisement
advertisement