West Medinipore News: বাড়ি থেকে চুরি যাচ্ছিল কলা, খাঁচা পাততেই ধরা পড়ল চোর! চোরকে দেখে চক্ষু ছানাবড়া

Last Updated:
বেলদা বন দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, খুব লাজুক প্রকৃতির এই প্রাণী। দেখতে খুব একটা বড় নয়। মূলত জঙ্গলের মধ্যেই থাকে সচরাচর দেখা যায় না। রাত হলেই খাবারের খোঁজে বের হয়। তবে প্রান্তিক এলাকায় জঙ্গল কমে যাওয়ায় কমছে এই প্রাণীর সংখ্যা। তবে উদ্ধার হওয়া গন্ধগোকুলকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রাথমিক চিকিৎসার পর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে।
1/6
ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে প্রতিদিনই চুরি যাচ্ছিল কলা। তবে কোনওভাবেই নাগাল পাওয়া যাচ্ছিল না চোরের। অবশেষে চোরকে হাতেনাতে ধরলেন পরিবারের লোকজন। এমন চোরকে দেখে রীতিমত আঁতকে উঠেছেন তারা।
ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে প্রতিদিনই চুরি যাচ্ছিল কলা। তবে কোনওভাবেই নাগাল পাওয়া যাচ্ছিল না চোরের। অবশেষে চোরকে হাতেনাতে ধরলেন পরিবারের লোকজন। এমন চোরকে দেখে রীতিমত আঁতকে উঠেছেন তারা।
advertisement
2/6
প্রতিদিন বাড়ি থেকে কলা চুরি করে খাচ্ছিল এক গন্ধগোকুল।কোনওভাবেই নাগাল পাওয়া যাচ্ছিল না তার। এরপর সেই চোরকে ধরে ফেলেন বাড়ির লোকজন। খাঁচা বন্দি করে তাকে তুলে দেওয়া হয় বন দফতরের হাতে।
প্রতিদিন বাড়ি থেকে কলা চুরি করে খাচ্ছিল এক গন্ধগোকুল।কোনওভাবেই নাগাল পাওয়া যাচ্ছিল না তার। এরপর সেই চোরকে ধরে ফেলেন বাড়ির লোকজন। খাঁচা বন্দি করে তাকে তুলে দেওয়া হয় বন দফতরের হাতে।
advertisement
3/6
পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়ি থানার গগণেশ্বর গ্রামে সবজি ব্যবসায়ী অশোক বেরার পাতা খাঁচায় ধরা পড়ে এই গন্ধগোকুল বা স্মল ইন্ডিয়ান সিভেট। প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় এই বিরল প্রজাতির প্রাণী উদ্ধারে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। ব্যবসায়ী অশোক বেরা জানিয়েছেন, প্রতিদিনই বাড়ি থেকে কলা চুরি যাচ্ছিল। প্রথমে ভেবেছিলাম ইঁদুর। তবে সন্দেহ হওয়াতে খাঁচা পাতলেই ধরা পড়ে এই গন্ধগোকুল প্রাণীটি। বন দফতরের খবর দিলে তাঁরা এসে নিয়ে যান।
পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়ি থানার গগণেশ্বর গ্রামে সবজি ব্যবসায়ী অশোক বেরার পাতা খাঁচায় ধরা পড়ে এই গন্ধগোকুল বা স্মল ইন্ডিয়ান সিভেট। প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় এই বিরল প্রজাতির প্রাণী উদ্ধারে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। ব্যবসায়ী অশোক বেরা জানিয়েছেন, প্রতিদিনই বাড়ি থেকে কলা চুরি যাচ্ছিল। প্রথমে ভেবেছিলাম ইঁদুর। তবে সন্দেহ হওয়াতে খাঁচা পাতলেই ধরা পড়ে এই গন্ধগোকুল প্রাণীটি। বন দফতরের খবর দিলে তাঁরা এসে নিয়ে যান।
advertisement
4/6
বেলদা বন দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, খুব লাজুক প্রকৃতির এই প্রাণী। দেখতে খুব একটা বড় নয়। মূলত জঙ্গলের মধ্যেই থাকে সচরাচর দেখা যায় না। রাত হলেই খাবারের খোঁজে বের হয়। তবে প্রান্তিক এলাকায় জঙ্গল কমে যাওয়ায় কমছে এই প্রাণীর সংখ্যা। তবে উদ্ধার হওয়া গন্ধগোকুলকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রাথমিক চিকিৎসার পর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
বেলদা বন দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, খুব লাজুক প্রকৃতির এই প্রাণী। দেখতে খুব একটা বড় নয়। মূলত জঙ্গলের মধ্যেই থাকে সচরাচর দেখা যায় না। রাত হলেই খাবারের খোঁজে বের হয়। তবে প্রান্তিক এলাকায় জঙ্গল কমে যাওয়ায় কমছে এই প্রাণীর সংখ্যা। তবে উদ্ধার হওয়া গন্ধগোকুলকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রাথমিক চিকিৎসার পর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
5/6
প্রাণীবিদ ববিতা সিংহ বলেন, 'আগে গ্রামাঞ্চলে বেশি পরিমাণে  গন্ধগোকুলের অস্তিত্ব ছিল। ক্রমে বিলুপ্তপ্রায় হচ্ছে এই প্রাণীটি।' (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
প্রাণীবিদ ববিতা সিংহ বলেন, 'আগে গ্রামাঞ্চলে বেশি পরিমাণে গন্ধগোকুলের অস্তিত্ব ছিল। ক্রমে বিলুপ্তপ্রায় হচ্ছে এই প্রাণীটি।' (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
6/6
বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির এই প্রাণী উদ্ধারে একদিকে যেমন চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে, তেমনি পশুপ্রেমীরা আবেদন করেছেন প্রাণীটিকে সংরক্ষণ করে উপযুক্ত বাসস্থানে ফিরিয়ে দেওয়ার।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির এই প্রাণী উদ্ধারে একদিকে যেমন চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে, তেমনি পশুপ্রেমীরা আবেদন করেছেন প্রাণীটিকে সংরক্ষণ করে উপযুক্ত বাসস্থানে ফিরিয়ে দেওয়ার।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
advertisement
advertisement