Vishwakarma Puja 2025: বিশ্বকর্মা পুজোর আগে শহরে 'ওঁদের' ভিড়, সবাই ছুটে এসেছেন! বর্ধমানে হচ্ছেটা কী?

Last Updated:
Vishwakarma Puja 2025: কেউ লোকের জমিতে কাজ করেন। কেউ আবার মাছের ব্যবসা করে সংসার চালান। কিন্তু বিশ্বকর্মা পুজোর দু'দিন আগেই তাঁরা বর্ধমানের কার্জন গেট চত্বরে চলে আসেন
1/5
পূর্ব বর্ধমান, সায়নী সরকারঃ সারা বছর অন্যান্য কাজ করলেও বছরের এই দু'দিন বাড়তি লক্ষ্মীলাভের আশায় থাকেন ব্যবসায়ীরা। পূর্ব বর্ধমান জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে বহু ব্যবসায়ী বর্ধমান শহরে ছুটে আসেন, ঘুরে ঘুরে করেন ব্যবসা।
পূর্ব বর্ধমান, সায়নী সরকারঃ সারা বছর অন্যান্য কাজ করলেও বছরের এই দু'দিন বাড়তি লক্ষ্মীলাভের আশায় থাকেন ব্যবসায়ীরা। পূর্ব বর্ধমান জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে বহু ব্যবসায়ী বর্ধমান শহরে ছুটে আসেন, ঘুরে ঘুরে করেন ব্যবসা।
advertisement
2/5
বিশ্বকর্মা পুজোয় রংবেরঙের মালায় সেজে ওঠে প্রতিমা, মণ্ডপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, যানবাহন। এই সময়ে মালার চাহিদাও থাকে তুঙ্গে। তাই বছরের অন্যান্য সময় বিভিন্ন কাজ করলেও বিশ্বকর্মা পুজো এলে বাড়তি উপার্জনের আশায় রংবেরঙের মালা নিয়ে বর্ধমান শহরে ছুটে আসেন বহু মানুষ। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
বিশ্বকর্মা পুজোয় রংবেরঙের মালায় সেজে ওঠে প্রতিমা, মণ্ডপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, যানবাহন। এই সময়ে মালার চাহিদাও থাকে তুঙ্গে। তাই বছরের অন্যান্য সময় বিভিন্ন কাজ করলেও বিশ্বকর্মা পুজো এলে বাড়তি উপার্জনের আশায় রংবেরঙের মালা নিয়ে বর্ধমান শহরে ছুটে আসেন বহু মানুষ। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
3/5
কেউ লোকের জমিতে কাজ করেন, কেউ আবার মাছের ব্যবসা। কিন্তু বিশ্বকর্মা পুজোর দু'দিন আগেই তাঁরা বর্ধমানের কার্জন গেট চত্বরে চলে আসেন। কেউ কেউ বাড়িতেই তৈরি করেন এই মালা। কেউ অন্য জায়গা থেকে কিনে এনে বিক্রি করেন। মাপ অনুযায়ী ১০ থেকে ৭০-৮০ টাকা পর্যন্ত দামে এই মালাগুলি বিক্রি হয়। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
কেউ লোকের জমিতে কাজ করেন, কেউ আবার মাছের ব্যবসা। কিন্তু বিশ্বকর্মা পুজোর দু'দিন আগেই তাঁরা বর্ধমানের কার্জন গেট চত্বরে চলে আসেন। কেউ কেউ বাড়িতেই তৈরি করেন এই মালা। কেউ অন্য জায়গা থেকে কিনে এনে বিক্রি করেন। মাপ অনুযায়ী ১০ থেকে ৭০-৮০ টাকা পর্যন্ত দামে এই মালাগুলি বিক্রি হয়। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
4/5
মালা বিক্রেতা কৃষ্ণ পণ্ডিত জানান, তিনি কাটোয়ায় থাকেন। বছরের অন্যান্য সময় লোকের জমিতে কাজ করেন, কখনও আবার নারকেল পাড়ার কাজও করেন। এতে কোনও রকমে সংসার চলে। তাই বিশ্বকর্মা পুজো এলে মালা বিক্রি করে সামান্য লাভ থাকলেও বাড়তি লক্ষ্মীলাভের আশায় বর্ধমানে হাজির হন। যদিও এই বছর বৃষ্টির কারণে বাজার খুব একটা ভালো নয়। তাই আদৌ লাভ হবে কিনা বুঝে উঠতে পারছেন না। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
মালা বিক্রেতা কৃষ্ণ পণ্ডিত জানান, তিনি কাটোয়ায় থাকেন। বছরের অন্যান্য সময় লোকের জমিতে কাজ করেন, কখনও আবার নারকেল পাড়ার কাজও করেন। এতে কোনও রকমে সংসার চলে। তাই বিশ্বকর্মা পুজো এলে মালা বিক্রি করে সামান্য লাভ থাকলেও বাড়তি লক্ষ্মীলাভের আশায় বর্ধমানে হাজির হন। যদিও এই বছর বৃষ্টির কারণে বাজার খুব একটা ভালো নয়। তাই আদৌ লাভ হবে কিনা বুঝে উঠতে পারছেন না। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
5/5
মালা বিক্রেতা বিশ্বজিৎ দাস বলেন, মাছের ব্যবসা করে সংসার চালান। তবে বিশ্বকর্মা পুজোর আগে বাড়িতেই এই মালা তৈরি করেন। পুজোর দু'দিন আগে বর্ধমান শহরে চলে আসেন। সেখানে ঘুরে ঘুরে মালাগুলি বিক্রি করেন। এতে সামান্য লাভ থাকলেও বাড়তি আয়ের আশাতেই শহরে ছুটে আসা। এই বিক্রেতার কাছে ১০ টাকা থেকে ৭০ টাকা পর্যন্ত দামের মালা রয়েছে। কিন্তু এই বছরের বাজার খুব একটা ভালো নয়। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
মালা বিক্রেতা বিশ্বজিৎ দাস বলেন, মাছের ব্যবসা করে সংসার চালান। তবে বিশ্বকর্মা পুজোর আগে বাড়িতেই এই মালা তৈরি করেন। পুজোর দু'দিন আগে বর্ধমান শহরে চলে আসেন। সেখানে ঘুরে ঘুরে মালাগুলি বিক্রি করেন। এতে সামান্য লাভ থাকলেও বাড়তি আয়ের আশাতেই শহরে ছুটে আসা। এই বিক্রেতার কাছে ১০ টাকা থেকে ৭০ টাকা পর্যন্ত দামের মালা রয়েছে। কিন্তু এই বছরের বাজার খুব একটা ভালো নয়। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement