Rajpur Sonarpur: লক্ষ্য শূন্য সংক্রমণ, ৭২ ঘণ্টার জন্য সব বাজার বন্ধ এই পুর এলাকায়!

Last Updated:
Rajpur Sonarpur: রাজপুর সোনারপুর পুরসভার অবস্থানগত কারণে অসংখ্য মানুষ প্রতিদিন কলকাতায় আসেন। সাইকেল বা বাইক নিয়ে খুব সহজেই কলকাতায় ঢুকে পড়া যায়।
1/5
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে সোমবার থেকে টানা তিন দিন সব দোকান বাজার বন্ধ থাকছে রাজপুর সোনারপুর পুর এলাকায়। করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ এখনও শেষ হয়নি। কিন্তু আশার কথা সংক্রমণের সূচক নিম্নগামী। কলকাতার গা ঘেঁষে অবস্থান করছে রাজপুর সোনারপুর পুরসভা।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে সোমবার থেকে টানা তিন দিন সব দোকান বাজার বন্ধ থাকছে রাজপুর সোনারপুর পুর এলাকায়। করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ এখনও শেষ হয়নি। কিন্তু আশার কথা সংক্রমণের সূচক নিম্নগামী। কলকাতার গা ঘেঁষে অবস্থান করছে রাজপুর সোনারপুর পুরসভা।
advertisement
2/5
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ যখন তীব্র রূপ ধারণ করেছিল, সেই সময় এই পুরসভার ৩৫টি ওয়ার্ডে প্রতিদিন গড়ে ৩০০ জন আক্রান্ত হতেন। এখন সেই সংখ্যা অনেক কম। পুরসভার প্রশাসক পল্লব কুমার দাসের দাবি, শনিবার তাদের হিসেব অনুযায়ী এই পুর এলাকার মধ্যে মাত্র ১০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। পল্লব বাবু বলেন, 'আমরা সংখ্যা অনেক কমিয়ে এনেছি। কিন্তু শূন্যতে কোনও ভাবেই নামাতে পারছি না। তাই টানা ৭২ ঘন্টা পুর এলাকার মধ্যে সমস্ত বাজার দোকানপাট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।'
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ যখন তীব্র রূপ ধারণ করেছিল, সেই সময় এই পুরসভার ৩৫টি ওয়ার্ডে প্রতিদিন গড়ে ৩০০ জন আক্রান্ত হতেন। এখন সেই সংখ্যা অনেক কম। পুরসভার প্রশাসক পল্লব কুমার দাসের দাবি, শনিবার তাদের হিসেব অনুযায়ী এই পুর এলাকার মধ্যে মাত্র ১০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। পল্লব বাবু বলেন, 'আমরা সংখ্যা অনেক কমিয়ে এনেছি। কিন্তু শূন্যতে কোনও ভাবেই নামাতে পারছি না। তাই টানা ৭২ ঘন্টা পুর এলাকার মধ্যে সমস্ত বাজার দোকানপাট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।'
advertisement
3/5
রাজপুর সোনারপুর পুরসভার অবস্থানগত কারণে অসংখ্য মানুষ প্রতিদিন কলকাতায় আসেন। সাইকেল বা বাইক নিয়ে খুব সহজেই কলকাতায় ঢুকে পড়া যায়। আবার অনেকেই পায়ে হেঁটেও তাদের গন্তব্যে পৌঁছে যেতে পারেনি সহজেই। ব্যবসায়ীদের একটা বড় অংশ তিনদিন বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।
রাজপুর সোনারপুর পুরসভার অবস্থানগত কারণে অসংখ্য মানুষ প্রতিদিন কলকাতায় আসেন। সাইকেল বা বাইক নিয়ে খুব সহজেই কলকাতায় ঢুকে পড়া যায়। আবার অনেকেই পায়ে হেঁটেও তাদের গন্তব্যে পৌঁছে যেতে পারেনি সহজেই। ব্যবসায়ীদের একটা বড় অংশ তিনদিন বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।
advertisement
4/5
রাজপুর বাজারের ব্যবসায়ী দেবাশীষ দাঁর বক্তব্য, 'বাজার বন্ধ থাকবে ভালো কথা। কিন্তু যারা কলকাতায় যাবেন, তারা যদি করোনা নিয়ে ফিরে আসেন তাহলে সেটা পুরসভা কীভাবে আটকাবে।' রাজপুরে বাজারে বাজার করতে আসা সৌমেন ঘোষ বলেন, 'তিন দিন বাজার বন্ধ রেখে কিছু হবে না। প্রয়োজন সম্পূর্ণ লক ডাউন।' বাজার কমিটির সদস্য গোপাল দাসের বক্তব্য, 'প্রশাসন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়ে জানানো হয়েছে। ফলে আমাদের কিছু করার নেই।'
রাজপুর বাজারের ব্যবসায়ী দেবাশীষ দাঁর বক্তব্য, 'বাজার বন্ধ থাকবে ভালো কথা। কিন্তু যারা কলকাতায় যাবেন, তারা যদি করোনা নিয়ে ফিরে আসেন তাহলে সেটা পুরসভা কীভাবে আটকাবে।' রাজপুরে বাজারে বাজার করতে আসা সৌমেন ঘোষ বলেন, 'তিন দিন বাজার বন্ধ রেখে কিছু হবে না। প্রয়োজন সম্পূর্ণ লক ডাউন।' বাজার কমিটির সদস্য গোপাল দাসের বক্তব্য, 'প্রশাসন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়ে জানানো হয়েছে। ফলে আমাদের কিছু করার নেই।'
advertisement
5/5
যদিও পুর প্রশাসক পল্লব কুমার দসের দাবি, পুরসভার ৩৫ টি ওয়ার্ডের সব বাজার কমিটি, ব্যবসায়ী সমিতি সহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট সর্বস্তরের কর্তাদের উপস্থিতিতেই বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, 'আমরা লক্ষ্য করে দেখেছি বাজারে দোকানে সবচেয়ে বেশি ভিড় হয়। চাইলেই মানুষের পুরসভার বাইরে যাওয়া আটকানো সম্ভব নয়। কিন্তু বাজার দোকান বন্ধ থাকলে পুরসভার মধ্যে মানুষের বাড়ি থেকে বেরোনোর সুযোগ অনেক কমে যায়। তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।' তবে দরকার হলে তিন দিনের বাজার বন্ধের মত জুলাই মাসে আবার নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন পুরসভার প্রশাসক। পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই পুর এলাকায় প্রতিদিন ৫ হাজার বাসিন্দা ভ্যাকসিন পাচ্ছেন ৷
যদিও পুর প্রশাসক পল্লব কুমার দসের দাবি, পুরসভার ৩৫ টি ওয়ার্ডের সব বাজার কমিটি, ব্যবসায়ী সমিতি সহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট সর্বস্তরের কর্তাদের উপস্থিতিতেই বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, 'আমরা লক্ষ্য করে দেখেছি বাজারে দোকানে সবচেয়ে বেশি ভিড় হয়। চাইলেই মানুষের পুরসভার বাইরে যাওয়া আটকানো সম্ভব নয়। কিন্তু বাজার দোকান বন্ধ থাকলে পুরসভার মধ্যে মানুষের বাড়ি থেকে বেরোনোর সুযোগ অনেক কমে যায়। তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।' তবে দরকার হলে তিন দিনের বাজার বন্ধের মত জুলাই মাসে আবার নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন পুরসভার প্রশাসক। পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই পুর এলাকায় প্রতিদিন ৫ হাজার বাসিন্দা ভ্যাকসিন পাচ্ছেন ৷
advertisement
advertisement
advertisement