Baby and Mother: কোল থেকে আমার বাচ্চাটাকে নিয়ে আদর করছিল, তারপরেই আর দেখতে পাচ্ছি না, বুক ফাটা কান্নায় ভেঙে মা যা জানাল

Last Updated:
Baby and Mother: বর্ধমান হাসপাতাল চত্বর থেকেই চুরি ১৮ দিনের শিশু!
1/6
বর্ধমান: বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শিশু চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ালে হাসপাতাল চত্বরে। ১৮ দিনের এক শিশুপুত্রকে হাসপাতাল চত্বর থেকে চুরি করে পালানোর অভিযোগ উঠেছে এক অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার বিরুদ্ধে। Photo- Representative 
বর্ধমান: বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শিশু চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ালে হাসপাতাল চত্বরে। ১৮ দিনের এক শিশুপুত্রকে হাসপাতাল চত্বর থেকে চুরি করে পালানোর অভিযোগ উঠেছে এক অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার বিরুদ্ধে। Photo- Representative
advertisement
2/6
জানা গেছে, আউটডোরের শিশু বিভাগে শিশুটিকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে আসেন সেলেফা খাতুন নামের এক মহিলা। তার ১৮ দিনের শিশুপুত্রকে নিয়ে হাসপাতালে আসেন তিনি সঙ্গে ছিলেন সেলেফা খাতুনের মা হামিদা বিবি। শিশুটির বাবা সুজল সেখ তখন ওষুধ কিনতে গিয়েছিলেন। সেলেফার নিজেরও এদিন প্রসূতি চিকিৎসকের কাছে চেকআপ করানোর কথা থাকলেও, চিকিৎসক অনুপস্থিত থাকায় চেক-আপ হয়নি।
জানা গেছে, আউটডোরের শিশু বিভাগে শিশুটিকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে আসেন সেলেফা খাতুন নামের এক মহিলা। তার ১৮ দিনের শিশুপুত্রকে নিয়ে হাসপাতালে আসেন তিনি সঙ্গে ছিলেন সেলেফা খাতুনের মা হামিদা বিবি। শিশুটির বাবা সুজল সেখ তখন ওষুধ কিনতে গিয়েছিলেন। সেলেফার নিজেরও এদিন প্রসূতি চিকিৎসকের কাছে চেকআপ করানোর কথা থাকলেও, চিকিৎসক অনুপস্থিত থাকায় চেক-আপ হয়নি।
advertisement
3/6
এরপর প্রসূতি বিভাগের বহিঃবিভাগের বারান্দায় সেলেফা খাতুন ও তার মা শিশুটিকে নিয়ে বসে ছিলেন। সেই সময়ই এক হলুদ রঙের চুড়িদার পরিহিতা মহিলা তাদের কাছে এসে শিশুটিকে আদর করতে থাকেন এবং কিছুক্ষণ পর কোলেও নেন। হামিদা বিবির অভিযোগ, অল্প সময়ের মধ্যেই ওই মহিলা শিশুটিকে কোলে নেয় এবং তারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই সেখান থেকে উধাও হয়ে যান। Photo- Representative 
এরপর প্রসূতি বিভাগের বহিঃবিভাগের বারান্দায় সেলেফা খাতুন ও তার মা শিশুটিকে নিয়ে বসে ছিলেন। সেই সময়ই এক হলুদ রঙের চুড়িদার পরিহিতা মহিলা তাদের কাছে এসে শিশুটিকে আদর করতে থাকেন এবং কিছুক্ষণ পর কোলেও নেন। হামিদা বিবির অভিযোগ, অল্প সময়ের মধ্যেই ওই মহিলা শিশুটিকে কোলে নেয় এবং তারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই সেখান থেকে উধাও হয়ে যান। Photo- Representative
advertisement
4/6
বিষয়টি টের পেয়ে হামিদা বিবি তড়িঘড়ি জামাই সুজল সেখকে ফোন করে জানান। সুজল সেখ সঙ্গে সঙ্গে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। সুজল সেখ বলেন, গেটের পারলে ওষুধ আনতে গেছিলাম। দোকানে ভিড় ছিল বলে আমার অনেকটা সময় লাগে। ওষুধ নিয়ে যখন বেরিয়ে আসছে তখন হঠাৎই আমার শাশুড়ি আমাকে ফোন করে এবং কাঁদতে থাকে। তারপর তিনি জানান আমার শিশুটিকে কেউ নিয়ে পালিয়ে গেছে। আমি কথাটা শুনে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ক্যাম্পে চলে আসি এবং পুরো বিষয়টি পুলিশকে জানাই।
বিষয়টি টের পেয়ে হামিদা বিবি তড়িঘড়ি জামাই সুজল সেখকে ফোন করে জানান। সুজল সেখ সঙ্গে সঙ্গে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। সুজল সেখ বলেন, গেটের পারলে ওষুধ আনতে গেছিলাম। দোকানে ভিড় ছিল বলে আমার অনেকটা সময় লাগে। ওষুধ নিয়ে যখন বেরিয়ে আসছে তখন হঠাৎই আমার শাশুড়ি আমাকে ফোন করে এবং কাঁদতে থাকে। তারপর তিনি জানান আমার শিশুটিকে কেউ নিয়ে পালিয়ে গেছে। আমি কথাটা শুনে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ক্যাম্পে চলে আসি এবং পুরো বিষয়টি পুলিশকে জানাই।
advertisement
5/6
ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই হাসপাতাল চত্বর জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা শুরু করেছে। শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই হাসপাতাল চত্বর জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা শুরু করেছে। শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
advertisement
6/6
হাসপাতালে ভর্তি থাকা এক রুগীর আত্মীয় সুরজ সাহানা বলেন, “এভাবে ভিড়ের মধ্যে থেকে শিশু চুরি হওয়া সত্যিই উদ্বেগজনক। নিরাপত্তা আরও জোরদার করা প্রয়োজন।” এই ঘটনায় বর্ধমান মেডিকেল কলেজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে নতুন করে। খবর পেয়ে হাসপাতালে যান ডিএসপি ট্রাফিক (হেডকোয়ার্টার) দেবাশীষ চক্রবর্তী ও বর্ধমান থানার আইসি দিবেন্দু দাস। Input-  Sayani Sarkar
হাসপাতালে ভর্তি থাকা এক রুগীর আত্মীয় সুরজ সাহানা বলেন, “এভাবে ভিড়ের মধ্যে থেকে শিশু চুরি হওয়া সত্যিই উদ্বেগজনক। নিরাপত্তা আরও জোরদার করা প্রয়োজন।” এই ঘটনায় বর্ধমান মেডিকেল কলেজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে নতুন করে। খবর পেয়ে হাসপাতালে যান ডিএসপি ট্রাফিক (হেডকোয়ার্টার) দেবাশীষ চক্রবর্তী ও বর্ধমান থানার আইসি দিবেন্দু দাস। Input-  Sayani Sarkar
advertisement
advertisement
advertisement