Worlds Most Expensive Watch: একটা হাতঘড়ির দাম এত এত এত কোটি? দেখুন ২০২৪-এ বিশ্বের সবচেয়ে দামি ঘড়িটি! কী আছে এতে? মাথা ঘুরে যাবে

Last Updated:
Worlds Most Expensive Watch: গ্রাফ ডায়মন্ডসের হ্যালুসিনেশন ঘড়ি। বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল ঘড়ি। হাজার বা লাখ নয়, এর দাম কোটিতে। তবে এক-দু কোটি নয়, কয়েকশো কোটি।
1/9
ইংরেজিতে একটা কথা আছে, 'টাইম ইজ মানি'। সময়ই টাকা। কিন্তু সময় জানায় যে যন্ত্র সেই ঘড়িরও যে এত দাম হতে পারে কে জানত! হাজার বা লাখ নয়, এর দাম কোটিতে। তবে এক-দু কোটি নয়, কয়েকশো কোটি।
ইংরেজিতে একটা কথা আছে, 'টাইম ইজ মানি'। সময়ই টাকা। কিন্তু সময় জানায় যে যন্ত্র সেই ঘড়িরও যে এত দাম হতে পারে কে জানত! হাজার বা লাখ নয়, এর দাম কোটিতে। তবে এক-দু কোটি নয়, কয়েকশো কোটি।
advertisement
2/9
গ্রাফ ডায়মন্ডসের হ্যালুসিনেশন ঘড়ি। বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল ঘড়ি। একটা ঘড়ির দাম ৫৫ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪৬৫ কোটি টাকা। যা দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দামি এলাকায় বিলাসবহুল বাড়িও কিনে ফেলা যায় অনায়াসে।
গ্রাফ ডায়মন্ডসের হ্যালুসিনেশন ঘড়ি। বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল ঘড়ি। একটা ঘড়ির দাম ৫৫ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪৬৫ কোটি টাকা। যা দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দামি এলাকায় বিলাসবহুল বাড়িও কিনে ফেলা যায় অনায়াসে।
advertisement
3/9
হ্যালুসিনেশন মানে বিভ্রম। দৃষ্টিবিভ্রমও বলা যায়। সেই দিক থেকে এই ঘড়ির নামকরণ সার্থক। যেমন রূপ, তেমনই দাম। মধ্যবিত্তের মনে বিভ্রমই জাগায়। তবে হ্যালুসিনেশনকে নিছক ঘড়ি ভাবলে ভুল হবে। এটা এক ধরণের শিল্পকর্ম।
হ্যালুসিনেশন মানে বিভ্রম। দৃষ্টিবিভ্রমও বলা যায়। সেই দিক থেকে এই ঘড়ির নামকরণ সার্থক। যেমন রূপ, তেমনই দাম। মধ্যবিত্তের মনে বিভ্রমই জাগায়। তবে হ্যালুসিনেশনকে নিছক ঘড়ি ভাবলে ভুল হবে। এটা এক ধরণের শিল্পকর্ম।
advertisement
4/9
নির্মিশেষ নয়নে তাকিয়ে থাকতে হয়। জুয়েলারি এবং ফ্যাশনের আশ্চর্য যুগলবন্দী। চোখ ধাঁধিয়ে যায় না, আরাম পায়। যেন দু’নয়নে শান্তি নেমে এসেছে। এই ঘড়িই এখন বিলাসিতার সংজ্ঞা লিখছে নতুন ভাবে।
নির্মিশেষ নয়নে তাকিয়ে থাকতে হয়। জুয়েলারি এবং ফ্যাশনের আশ্চর্য যুগলবন্দী। চোখ ধাঁধিয়ে যায় না, আরাম পায়। যেন দু’নয়নে শান্তি নেমে এসেছে। এই ঘড়িই এখন বিলাসিতার সংজ্ঞা লিখছে নতুন ভাবে।
advertisement
5/9
ঘড়ির জগতে গ্রাফ ডায়মন্ডস ব্র্যান্ড পরিচিত নাম। ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান লরেন্স গ্রাফের মানসপুত্র হল হ্যালুসিনেশন ওয়াচ। ২০১৪ সালে বেসেলওয়ার্ল্ডে প্রথম এই ঘড়িকে গ্রাহকের সামনে আনা হয়। এতে রয়েছে ১১০ ক্যারেটের বর্ণিল হীরে। সঙ্গে মনোমুগ্ধকর চোখ ধাঁধানো ডিজাইন।
ঘড়ির জগতে গ্রাফ ডায়মন্ডস ব্র্যান্ড পরিচিত নাম। ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান লরেন্স গ্রাফের মানসপুত্র হল হ্যালুসিনেশন ওয়াচ। ২০১৪ সালে বেসেলওয়ার্ল্ডে প্রথম এই ঘড়িকে গ্রাহকের সামনে আনা হয়। এতে রয়েছে ১১০ ক্যারেটের বর্ণিল হীরে। সঙ্গে মনোমুগ্ধকর চোখ ধাঁধানো ডিজাইন।
advertisement
6/9
হীরে মূল্যবান ধাতু। সোনার চেয়েও দামি। কিন্তু হীরে বসানো ঘড়ি এই বিশ্বে কম নেই। সেগুলোর দামও অনেক। তবে হ্যালুসিনেশনের ধারেকাছেও আসতে পারে না তারা। তাহলে হ্যালুসিনেশন কোথায় আলাদা? কোথায় এর বিশেষত্ব? ধনকুবেরদের কেন হ্যালুসিনেশন ঘড়িই পছন্দ?
হীরে মূল্যবান ধাতু। সোনার চেয়েও দামি। কিন্তু হীরে বসানো ঘড়ি এই বিশ্বে কম নেই। সেগুলোর দামও অনেক। তবে হ্যালুসিনেশনের ধারেকাছেও আসতে পারে না তারা। তাহলে হ্যালুসিনেশন কোথায় আলাদা? কোথায় এর বিশেষত্ব? ধনকুবেরদের কেন হ্যালুসিনেশন ঘড়িই পছন্দ?
advertisement
7/9
হ্যালুসিনেশন ঘড়িতে বিশ্বের বিরল এবং সবচেয়ে মূল্যবান হীরে ব্যবহার করা হয়েছে। হীরেতে রয়েছে উজ্জ্বল গোলাপি, নীল, সবুজ, কমলা এবং হলুদ রঙের ঝলমলে শেড। এই সব ফ্যান্সি-রঙের হীরের দেখা পাওয়াই বিরল ব্যাপার। দামও অনেক।
হ্যালুসিনেশন ঘড়িতে বিশ্বের বিরল এবং সবচেয়ে মূল্যবান হীরে ব্যবহার করা হয়েছে। হীরেতে রয়েছে উজ্জ্বল গোলাপি, নীল, সবুজ, কমলা এবং হলুদ রঙের ঝলমলে শেড। এই সব ফ্যান্সি-রঙের হীরের দেখা পাওয়াই বিরল ব্যাপার। দামও অনেক।
advertisement
8/9
সাধারণ হীরক খচিত ঘড়িতে রাউন্ড বা বা ব্যাগুয়েট কাটের হীরে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু হ্যালুশিনেশন ঘড়িতে লরেন্স গ্রাফ হার্ট, পিয়ার, এমেরাল্ড, মার্কুইস এবং রাউন্ড-কাট হীরের এক আশ্চর্য মিশ্রণ ব্যবহার করেছেন।
সাধারণ হীরক খচিত ঘড়িতে রাউন্ড বা বা ব্যাগুয়েট কাটের হীরে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু হ্যালুশিনেশন ঘড়িতে লরেন্স গ্রাফ হার্ট, পিয়ার, এমেরাল্ড, মার্কুইস এবং রাউন্ড-কাট হীরের এক আশ্চর্য মিশ্রণ ব্যবহার করেছেন।
advertisement
9/9
এই ধরনের ইউনিক কাট এবং রঙের সঙ্গে বিপুল পরিমাণ হীরের ব্যবহারের কারণেই হ্যালুসিনেশন ঘড়ির এত দাম। ঘড়িতে হীরের নানা রঙ এক অন্যরকমের আবহ তৈরি করে। আসলে হীরেগুলো সাজানোই হয়েছে এভাবে। দেখলে মনে হবে প্ল্যাটিনাম ব্রেসলেটের চারপাশে যেন রামধনু উঠেছে।
এই ধরনের ইউনিক কাট এবং রঙের সঙ্গে বিপুল পরিমাণ হীরের ব্যবহারের কারণেই হ্যালুসিনেশন ঘড়ির এত দাম। ঘড়িতে হীরের নানা রঙ এক অন্যরকমের আবহ তৈরি করে। আসলে হীরেগুলো সাজানোই হয়েছে এভাবে। দেখলে মনে হবে প্ল্যাটিনাম ব্রেসলেটের চারপাশে যেন রামধনু উঠেছে।
advertisement
advertisement
advertisement