World News: পৃথিবীর এই ৫ জন মানুষ, ওদের যা আছে, আমাদের কারও নেই! শুনলে মাথায় হাত দিতে হবে

Last Updated:
World News: পৃথিবীর বুকেই কিছু মানুষ আছেন, যাদের দেখলে অবাক না হয়ে উপায় থাকে না।
1/6
এ বিষয়ে সন্দেহ নেই যে, মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। রূপের কোনও সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা না থাকলেও সুন্দর আকৃতি ও গুণাগুণ নিয়ে জন্ম হয় মানুষের। কিন্তু পৃথিবীর বুকেই কিছু মানুষ আছেন, যাদের দেখলে অবাক না হয়ে উপায় থাকে না। বিশ্বাস করতে কষ্ট হলেও পৃথিবীতে সেই সব মানুষ, যাঁদের দেখলে মনে হতে পারে এমনটাও কি সম্ভব!
এ বিষয়ে সন্দেহ নেই যে, মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। রূপের কোনও সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা না থাকলেও সুন্দর আকৃতি ও গুণাগুণ নিয়ে জন্ম হয় মানুষের। কিন্তু পৃথিবীর বুকেই কিছু মানুষ আছেন, যাদের দেখলে অবাক না হয়ে উপায় থাকে না। বিশ্বাস করতে কষ্ট হলেও পৃথিবীতে সেই সব মানুষ, যাঁদের দেখলে মনে হতে পারে এমনটাও কি সম্ভব!
advertisement
2/6
ইয়ো জেনহুয়া: শরীরে অল্পবিস্তর লোম থাকবে, এতে আর আশ্চর্যের কী আছে! কিন্তু জানেন কি, এই পৃথিবীতেই রয়েছেন এমন একজন মানুষ, যাঁর শরীরের ৯৬ শতাংশই কালো-ঘন লোমে ঢাকা। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি লোমযুক্ত মানুষের নাম ইয়ো জেনহুয়া। এ জন্যে অবশ্য তাঁর দুঃখের শেষ নেই, অনেকেই তাঁকে শিম্পাঞ্জি বা বাঁদর বলে কটাক্ষ করে। হরমোনের সমস্যার কারণে শরীরের মধ্যে গজিয়ে ওঠা এত অবাঞ্ছিত লোম থেকে মুক্তি পেতে জেনহুয়া অবশ্য কম চিকিৎসা করাননি, কিন্তু সাফল্য পাননি।
ইয়ো জেনহুয়া: শরীরে অল্পবিস্তর লোম থাকবে, এতে আর আশ্চর্যের কী আছে! কিন্তু জানেন কি, এই পৃথিবীতেই রয়েছেন এমন একজন মানুষ, যাঁর শরীরের ৯৬ শতাংশই কালো-ঘন লোমে ঢাকা। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি লোমযুক্ত মানুষের নাম ইয়ো জেনহুয়া। এ জন্যে অবশ্য তাঁর দুঃখের শেষ নেই, অনেকেই তাঁকে শিম্পাঞ্জি বা বাঁদর বলে কটাক্ষ করে। হরমোনের সমস্যার কারণে শরীরের মধ্যে গজিয়ে ওঠা এত অবাঞ্ছিত লোম থেকে মুক্তি পেতে জেনহুয়া অবশ্য কম চিকিৎসা করাননি, কিন্তু সাফল্য পাননি।
advertisement
3/6
আমো হাদজি: ইরানের একটি প্রদেশের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। বয়স ৮০ বছর। বিশ্বের সবচেয়ে নোংরা মানুষ হিসেবে গণ্য করা হত তাঁকে। কেন? কারণ ২০ বছর বয়স থেকে তিনি স্নান করা বন্ধ করে দিয়েছেন। অর্থাৎ গত ৬০ বছরে একবারও স্নান করেননি তিনি! শুনেই ঘেন্না লাগছে? আসলে বিভিন্ন মানসিক আঘাতের কারণে হাদজি বেছে নিয়েছিলেন এমন অদ্ভূত জীবন। ধীরেধীরে মানসিক সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পড়েন তিনি। অবশেষে মাস কয়েক আগে তাঁকে স্নান করানো হয়। তার কিছুদিনের মধ্যেই মৃত্যু হয় তাঁর।
আমো হাদজি: ইরানের একটি প্রদেশের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। বয়স ৮০ বছর। বিশ্বের সবচেয়ে নোংরা মানুষ হিসেবে গণ্য করা হত তাঁকে। কেন? কারণ ২০ বছর বয়স থেকে তিনি স্নান করা বন্ধ করে দিয়েছেন। অর্থাৎ গত ৬০ বছরে একবারও স্নান করেননি তিনি! শুনেই ঘেন্না লাগছে? আসলে বিভিন্ন মানসিক আঘাতের কারণে হাদজি বেছে নিয়েছিলেন এমন অদ্ভূত জীবন। ধীরেধীরে মানসিক সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পড়েন তিনি। অবশেষে মাস কয়েক আগে তাঁকে স্নান করানো হয়। তার কিছুদিনের মধ্যেই মৃত্যু হয় তাঁর।
advertisement
4/6
টম স্টেইনফোর্ড: গোটা বিশ্বে ইনিই একমাত্র ব্যক্তি, যার কোনও পায়ের পাতা নেই। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন, টম স্টেইনফোর্ড নামের এই মানুষটির দু'পায়ে কোনও পাতা নেই। টম ব্রিটেনের বাসিন্দা। কিন্তু কেন এমন সমস্যা টমের? চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এমডিপি সিনড্রোম নামের এক অস্বাভাবিক অসুস্থতার কারণেই টমের এই দুর্ভোগ। এটি খুবই বিরল একটি রোগ। গোটা পৃথিবীতে মাত্র ৮ জন রয়েছেন, যাঁরা এই ধরণের সিনড্রোমে আক্রান্ত।
টম স্টেইনফোর্ড: গোটা বিশ্বে ইনিই একমাত্র ব্যক্তি, যার কোনও পায়ের পাতা নেই। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন, টম স্টেইনফোর্ড নামের এই মানুষটির দু'পায়ে কোনও পাতা নেই। টম ব্রিটেনের বাসিন্দা। কিন্তু কেন এমন সমস্যা টমের? চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এমডিপি সিনড্রোম নামের এক অস্বাভাবিক অসুস্থতার কারণেই টমের এই দুর্ভোগ। এটি খুবই বিরল একটি রোগ। গোটা পৃথিবীতে মাত্র ৮ জন রয়েছেন, যাঁরা এই ধরণের সিনড্রোমে আক্রান্ত।
advertisement
5/6
সবথেকে কালো শিশু: ২০১৫ সাল। হঠাৎ করেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল একটি শিশুর ছবি। কিন্তু তার গায়ের রং দেখে চমকে গেল গোটা দুনিয়া। না, কৃষ্ণাঙ্গ নিয়ে সমস্যা ছিল না কোনও। আফ্রিকার বহু দেশের মানুষজন কৃষ্ণাঙ্গ হয়ে থাকেন বটে। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া শিশুটিকে দেখে অবাক সকলেই। কুচকুচে কালো গায়ের রং। এমনকী চোখের রঙও এতটাই কালো, যে সাদা অংশটুকু দেখাই যাচ্ছে না প্রায়। শিশুটির বলা শুরু হল 'দুনিয়ার সবচেয়ে কালো শিশু'।
সবথেকে কালো শিশু: ২০১৫ সাল। হঠাৎ করেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল একটি শিশুর ছবি। কিন্তু তার গায়ের রং দেখে চমকে গেল গোটা দুনিয়া। না, কৃষ্ণাঙ্গ নিয়ে সমস্যা ছিল না কোনও। আফ্রিকার বহু দেশের মানুষজন কৃষ্ণাঙ্গ হয়ে থাকেন বটে। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া শিশুটিকে দেখে অবাক সকলেই। কুচকুচে কালো গায়ের রং। এমনকী চোখের রঙও এতটাই কালো, যে সাদা অংশটুকু দেখাই যাচ্ছে না প্রায়। শিশুটির বলা শুরু হল 'দুনিয়ার সবচেয়ে কালো শিশু'।
advertisement
6/6
ফ্রান্সিসকো ডোমিঙ্গো জোয়াকিম: ডাক্তারের কাছে গেলেই অনেক সময় তো শুনতে হয়, 'দেখি হাঁ করুন'! স্বাভাবিক কারণেই আমরা সবাই তখন হাঁ করে থাকি। কিন্ত ফ্রানসিস্কো ডোমিঙ্গো জোয়াকিমকে যদি এরকম বলা হয়, তাহলে কিন্তু সর্বনাশ। কারণ তিনি যত বড় হাঁ করতে পারেন, তা এই পৃথিবীতে আর কেউ পারেন না। সবচেয়ে বড় মুখগহ্বরের অধিকারী ব্যক্তির নাম হল ফ্রান্সিসকো ডোমিঙ্গো জোয়াকিম। তবে, বিষয়টিকে হেলাফেলা না করে বরং এটি একটি অসাধারণ গুণ বলাই ভালো। টেনে এত বড় মুখগহ্বর আর কেই বা করতে পারেন! আর এর জন্যে ফ্রান্সিসকোর নাম উঠেছে গিনিস বুকে।
ফ্রান্সিসকো ডোমিঙ্গো জোয়াকিম: ডাক্তারের কাছে গেলেই অনেক সময় তো শুনতে হয়, 'দেখি হাঁ করুন'! স্বাভাবিক কারণেই আমরা সবাই তখন হাঁ করে থাকি। কিন্ত ফ্রানসিস্কো ডোমিঙ্গো জোয়াকিমকে যদি এরকম বলা হয়, তাহলে কিন্তু সর্বনাশ। কারণ তিনি যত বড় হাঁ করতে পারেন, তা এই পৃথিবীতে আর কেউ পারেন না। সবচেয়ে বড় মুখগহ্বরের অধিকারী ব্যক্তির নাম হল ফ্রান্সিসকো ডোমিঙ্গো জোয়াকিম। তবে, বিষয়টিকে হেলাফেলা না করে বরং এটি একটি অসাধারণ গুণ বলাই ভালো। টেনে এত বড় মুখগহ্বর আর কেই বা করতে পারেন! আর এর জন্যে ফ্রান্সিসকোর নাম উঠেছে গিনিস বুকে।
advertisement
advertisement
advertisement