সময় পেরিয়ে গেলেই মৃত্যু নিশ্চিত! কেন র‍্যাবিস এতটা মারাত্মক? কেন এই রোগের চিকিৎসা খুঁজে পায়নি বিজ্ঞানও!

Last Updated:
র‍্যাবিসকে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম মারাত্মক রোগ হিসাবে ধরা হয়। যদি এই রোগে কেউ আক্রান্ত হয় তবে, সঠিক সময় প্রতিষেধক না দিলেই এই রোগের আর কোনও উপায় থাকে না।
1/6
 র‍্যাবিসকে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম মারাত্মক রোগ হিসাবে ধরা হয়। যদি এই রোগে কেউ আক্রান্ত হয় তবে, সঠিক সময় প্রতিষেধক না দিলেই এই রোগের আর কোনও উপায় থাকে না। বিজ্ঞানও এখনও পর্যন্ত এই রোগের কোনও চিকিৎসা খুঁজে পায়নি বিজ্ঞান।
র‍্যাবিসকে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম মারাত্মক রোগ হিসাবে ধরা হয়। যদি এই রোগে কেউ আক্রান্ত হয় তবে, সঠিক সময় প্রতিষেধক না দিলেই এই রোগের আর কোনও উপায় থাকে না। বিজ্ঞানও এখনও পর্যন্ত এই রোগের কোনও চিকিৎসা খুঁজে পায়নি বিজ্ঞান।
advertisement
2/6
আক্রমণের সময় আপনার মুখ রক্ষা করুন: প্রায়শই মানুষ রাস্তার কুকুর দেখে পালিয়ে যায়, এবং তারপরে কুকুরগুলি আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। রাস্তায় হঠাৎ কুকুর দেখে পালিয়ে যাওয়ার ভুল কখনও করবেন না। কারণ এমন হলে কুকুররা মনে করে যে এর থেকে কোনও বিপদের বা ঝুঁকির মুখে রয়েছে এবং কুকুরগুলি সেক্ষেত্রে আক্রমণও করতে পারে।
র‍্যাবিসে আক্রান্ত রোগীরা জলতেষ্টার পাশাপাশি জলাতঙ্কে ভোগেন। এরপরেই পরিবারের মানুষদেরও চিনতে ভুল করতে থাকেন রোগী। একইসঙ্গে ওই সময়েই মুখ থেকে লালা বেরোতে শুরু করে জলাতঙ্কে ভোগা কুকুরের মতন। এই সময়েই রোগী কুকুরের মতন ডাকতে শুরু করে।
advertisement
3/6
গবেষণা বলছে, প্রাচীন মানুষ ও নেকড়ে উভয়েই শিকারি ছিল। অনেক সময় তারা একই শিকার তাড়া করত। কিছু কম আক্রমণাত্মক নেকড়ে মানুষের শিবিরে এসে বেঁচে যাওয়া খাবার খেত। এর বিনিময়ে তারা মানুষকে শিকারে সাহায্য দিত এবং শিবির পাহারা দিত। এখান থেকেই মানুষের সঙ্গে কুকুরের সখ্য তৈরি হয়।
কোন ভাইরাসের ফলে র‍্যাবিস হয়?
র‍্যাবিস মূলত র‍্যাবিস ইনফেকটেড প্রাণীর থেকে মানুষের মধ্যে ছড়ায়। ল্যাসা ভাইরাস রাবডোভিরিডা গোত্রের। যা শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিকে আক্রমণ করে।
advertisement
4/6
প্রাণী কল্যাণ গোষ্ঠীগুলির তীব্র প্রতিবাদ-এইচটি অনুসারে, প্রাণী কল্যাণ সংস্থাগুলি সুপ্রিম কোর্টের এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে। এটি জননিরাপত্তা নয়, এটি একটি অমানবিক পদ্ধতি যার ফল বিপরীতমুখী হবে, হাউস অফ স্ট্রেসের সঞ্জয় মহাপাত্র বলেছেন। পিপল ফর অ্যানিম্যালসের গৌরী মৌলেখি দিল্লির নাগরিক সংস্থাগুলিকে নির্বীজনকরণের পরিসংখ্যান বাড়িয়ে দেখানো এবং মৌলিক যত্নের মান পূরণে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগ করেছেন।
কীভাবে ভাইরাস ক্ষতি করে?
ভাইরাস শরীরের নার্ভাস সিস্টেমকে আক্রমণ করে রক্তকণিকা ও নিউরোমাস্কুলাতে আক্রমণ করে। প্রথমে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা হলেও ভাইরাসকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেন। কিন্তু, তারপরে নার্ভাস সিস্টেম ভেঙে পড়ে।
advertisement
5/6
আরও একটি আইনি জটিলতা রয়েছে। প্রাণী জন্ম নিয়ন্ত্রণ (কুকুর) বিধিমালা, ২০২৩ অনুসারে, সম্প্রদায়ের কুকুরগুলিকে অবশ্যই জীবাণুমুক্ত করতে হবে, টিকা দিতে হবে এবং তারপর তাদের আগের অবস্থানে ফিরিয়ে দিতে হবে, অনির্দিষ্টকালের জন্য আটকে রাখা যাবে না। এই প্রক্রিয়াটিকে এড়িয়ে যাওয়া, যেমনটি কেউ কেউ সতর্ক করেছেন, আইনি চ্যালেঞ্জের দরজা খুলে দিতে পারে!
প্রথমে, এই ভাইরাস ব্রেন সেল ধ্বংস করতে শুরু করে। এরপরেই ধীরে ধীরে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গগুলিকে অকেজো করতে শুরু করে দেয়।
advertisement
6/6
এইচটি জানিয়েছে যে অভিযোগের রেকর্ডের ভিত্তিতে এমসিডি আক্রমণাত্মক কুকুরের তালিকা চেয়েছে, কিন্তু কর্মকর্তারা ব্যক্তিগতভাবে স্বীকার করেছেন যে এদের ধরাও সামর্থ্যের সীমা অতিক্রম করছে।
কেন র‍্যাবিসের কোনও চিকিৎসা নেই?
এই নিউরোলজিক্যাল রোগের কোনও চিকিৎসা পাওয়া যায়নি। বিশ্বের বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করেও র‍্যাবিসের চিকিৎসা খুঁজে পাননি। শুধুমাত্র র‍্যাবিসের একমাত্র চিকিৎসা হল প্রতিষেধক। যদি কোনও প্রাণী কামড় বসায়। এইক্ষেত্রে অ্যান্টি রাবিস ভাইরাস প্রতিষেধক নেওয়াই একমাত্র সুরক্ষা।
advertisement
advertisement
advertisement