Viral News: রেগে গেলে অনেকেই জোরে দরজা বন্ধ করে কেন, কী বলছে বিজ্ঞান

Last Updated:
রেগে গেলে অনেক মানুষেরই মাথার ঠিক থাকে মা। রাগের মাথায় অনেকেই নানা রকম জিনিস করে থাকেন। নানা রকম জিনিসেক উপর রাগ দেখিয়ে থাকি আমরা। মনোবিদদের মতে, যে বস্তু সবথেকে বেশি আমাদের রাগ সহ্য করে তা হল দরজা।
1/6
রেগে গেলে অনেক মানুষেরই মাথার ঠিক থাকে মা। রাগের মাথায় অনেকেই নানা রকম জিনিস করে থাকেন। নানা রকম জিনিসেক উপর রাগ দেখিয়ে থাকি আমরা। মনোবিদদের মতে, যে বস্তু সবথেকে বেশি আমাদের রাগ সহ্য করে তা হল দরজা।
রেগে গেলে অনেক মানুষেরই মাথার ঠিক থাকে মা। রাগের মাথায় অনেকেই নানা রকম জিনিস করে থাকেন। নানা রকম জিনিসেক উপর রাগ দেখিয়ে থাকি আমরা। মনোবিদদের মতে, যে বস্তু সবথেকে বেশি আমাদের রাগ সহ্য করে তা হল দরজা।
advertisement
2/6
রেগে গেলে দড়াম করে দপজা বন্ধ করে রাগ প্রকাশ করেন অনেকেই। বেশিরভাগ মানুষই রেগে গেলে দরজা জোর করে বন্ধ করে দেন। তবে মজার ব্যাপার হলো, কিছুক্ষণ পর রাগ কমতেও শুরু করে। কিন্তু কেন রেগে গেলে গায়েক জোরে দরজা বন্ধ করা হয়, এর কারণ কী, এটা কখনও ভেবে দেখেছেন?
রেগে গেলে দড়াম করে দপজা বন্ধ করে রাগ প্রকাশ করেন অনেকেই। বেশিরভাগ মানুষই রেগে গেলে দরজা জোর করে বন্ধ করে দেন। তবে মজার ব্যাপার হলো, কিছুক্ষণ পর রাগ কমতেও শুরু করে। কিন্তু কেন রেগে গেলে গায়েক জোরে দরজা বন্ধ করা হয়, এর কারণ কী, এটা কখনও ভেবে দেখেছেন?
advertisement
3/6
রেগে গেলে জোরে দরজা বন্ধ করার পিছবে কারণ হল মনোবিজ্ঞান। মনোবিদ ও বিশেষজ্ঞরা এই রেগে গেলে দরজার উপর তা প্রকাশ করাকে নাম দিয়েছে 'ডোরওয়ে এফেক্ট'। বিজ্ঞানের মতে, এটি এক ধরনের রাগের বহিঃপ্রকাশ এবং এটি রাগ কমায়। এটি পরীক্ষীত বলেও জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
রেগে গেলে জোরে দরজা বন্ধ করার পিছবে কারণ হল মনোবিজ্ঞান। মনোবিদ ও বিশেষজ্ঞরা এই রেগে গেলে দরজার উপর তা প্রকাশ করাকে নাম দিয়েছে 'ডোরওয়ে এফেক্ট'। বিজ্ঞানের মতে, এটি এক ধরনের রাগের বহিঃপ্রকাশ এবং এটি রাগ কমায়। এটি পরীক্ষীত বলেও জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
advertisement
4/6
কিন্তু রাগ কমার পিছনে বলা হয় যে আমরা যখন এক দরজা থেকে অন্য দরজায় গিয়ে পৌঁছায় তখন রাগের কারণটি দুর্বল হতে শুরু করে এবং এটি রাগের উপরেও প্রভাব ফেলে। অর্থাৎ যখনই আমরা ঘরের ভিতর পেরিয়ে দরজার কাছে পৌঁছে যায়, আমরা পুরনো জিনিসটি ভুলে যাই। যাইহোক, এটি খুব অল্প সময়ের জন্য ঘটে। কিন্তু রাগ কমার জন্য এতটা সময়ই যথেষ্ট।
কিন্তু রাগ কমার পিছনে বলা হয় যে আমরা যখন এক দরজা থেকে অন্য দরজায় গিয়ে পৌঁছায় তখন রাগের কারণটি দুর্বল হতে শুরু করে এবং এটি রাগের উপরেও প্রভাব ফেলে। অর্থাৎ যখনই আমরা ঘরের ভিতর পেরিয়ে দরজার কাছে পৌঁছে যায়, আমরা পুরনো জিনিসটি ভুলে যাই। যাইহোক, এটি খুব অল্প সময়ের জন্য ঘটে। কিন্তু রাগ কমার জন্য এতটা সময়ই যথেষ্ট।
advertisement
5/6
প্রাথমিকভাবে ২০০৬ সালে গ্যাব্রিয়েল এ. রাডভেনেস্কি ডোরওয়ে এফেক্ট অধ্যয়ন করেছিলেন। যেখানে প্রথমে ৩০০ জনের উপর পরীক্ষা করা হয়েছিল। গবেষণায় দেখা যায়, যখন মানুষ দরজা পেরিয়ে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে আসে তখন আগের ঘরের স্মৃতি কিছুটা সময়ের জন্য ঝাপসা হয়ে যায়। আসলে, রাগ একই ছিল শুধুমাত্র জায়গা পরিবর্তন করার কারণে তা হালকা হয়ে যায়। এই কারণেই বিষন্নতার রোগীদের প্রায়ই ঘুরে বেড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
প্রাথমিকভাবে ২০০৬ সালে গ্যাব্রিয়েল এ. রাডভেনেস্কি ডোরওয়ে এফেক্ট অধ্যয়ন করেছিলেন। যেখানে প্রথমে ৩০০ জনের উপর পরীক্ষা করা হয়েছিল। গবেষণায় দেখা যায়, যখন মানুষ দরজা পেরিয়ে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে আসে তখন আগের ঘরের স্মৃতি কিছুটা সময়ের জন্য ঝাপসা হয়ে যায়। আসলে, রাগ একই ছিল শুধুমাত্র জায়গা পরিবর্তন করার কারণে তা হালকা হয়ে যায়। এই কারণেই বিষন্নতার রোগীদের প্রায়ই ঘুরে বেড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
6/6
দরজা বন্ধ করলে রাগ কমে যাওয়ার আরো একটি কারণ রয়েছে। আসলে দরজা থেকে আসা শব্দ মনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এর থেকে অপরাধবোধ তৈরি হয়, যা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সম্ভবত আপনার দ্বারাও একটি সামান্য ভুল হয়ে যেতে পারে। সাধারণত, রাগে দরজা বন্ধ করা কিশোরদের মধ্যেই প্রবণতা বেশি।
দরজা বন্ধ করলে রাগ কমে যাওয়ার আরো একটি কারণ রয়েছে। আসলে দরজা থেকে আসা শব্দ মনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এর থেকে অপরাধবোধ তৈরি হয়, যা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সম্ভবত আপনার দ্বারাও একটি সামান্য ভুল হয়ে যেতে পারে। সাধারণত, রাগে দরজা বন্ধ করা কিশোরদের মধ্যেই প্রবণতা বেশি।
advertisement
advertisement
advertisement