জলে জন্ম, জলেই বাঁচে, জলেই মৃত্যু...! এই মানুষরা কারা যারা 'স্থলে' পা রাখতেও ভয় পায়? চমকে যাবেন শুনলেই!
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Water Man: এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কতটুকুই বা আমরা জানি? আমরা শুধু আমাদের নিজেদের জীবনচর্যা আর আমাদের আশেপাশের জীব-জগৎ সম্পর্কে ততোটুকুই জানি যেটুকু আমরা স্বচক্ষে দেখতে পাই। কিন্তু তার বাইরেও রয়েছে এক বিপুল বিরাট পৃথিবী যা বিস্ময়ে আর চমকে পরিপূর্ণ! এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য আজ শেয়ার করা যাক এই প্রতিবেদনে যা শুনলে আপনারও চোখ মাথায় উঠতে বাধ্য!
এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কতটুকুই বা আমরা জানি? আমরা শুধু আমাদের নিজেদের জীবনচর্যা আর আমাদের আশেপাশের জীব-জগৎ সম্পর্কে ততোটুকুই জানি যেটুকু আমরা স্বচক্ষে দেখতে পাই। কিন্তু তার বাইরেও রয়েছে এক বিপুল বিরাট পৃথিবী যা বিস্ময়ে আর চমকে পরিপূর্ণ! এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য আজ শেয়ার করা যাক এই প্রতিবেদনে যা শুনলে আপনারও চোখ মাথায় উঠতে বাধ্য!
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
এঁরা কখনও স্থলভাগে বসতি স্থাপন করে না। পরিবর্তে তারা সমুদ্রেই বাড়ি-ঘর তৈরি করে বা নৌকাগুলিকে ঘরে রূপান্তর করে নেয় নিজেদের চাহিদা মতো। যখন তাদের অন্যান্য প্রয়োজন হয়, তখন তারা যে মাছ ধরে তা বিক্রি করতে স্থলভাগে যায় এবং সেই অন্যান্য চাহিদা পূরণের জন্য তাঁরা মূলত মাছ বিক্রি করে। এছাড়া সহজে স্থলভাগে যায় না এঁরা।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
বাজাউ জাতিগোষ্ঠী এতটাই সাহসী ও দক্ষ যে সমুদ্রের ৩০ মিটার গভীরেও বর্শা ব্যবহার করে মাছ এবং অক্টোপাসের মতো সামুদ্রিক প্রাণী শিকার করে থাকে। এই কারণেই বাজাউ শিশুরা ছোটবেলা থেকেই সাঁতার কাটা এবং ডুব দেওয়া শিখে নেয়। কারণ এটি তাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। সুতরাং, সমুদ্র হল বাজাউ জাতিগোষ্ঠীর জন্মভূমি।
advertisement
advertisement
সমুদ্রে জন্মগ্রহণ ও বেড়ে ওঠা বাজাউ উপজাতিরা শিক্ষার প্রতি খুব একটা মনোযোগ দেয় না। ফলস্বরূপ, তাদের বেশিরভাগই নিরক্ষর। আরও দুঃখের বিষয় হল, একটি প্রতিবেদন অনুসারে, এরা নিজেদের বয়স পর্যন্ত জানে না। তাছাড়া, আরও দুঃখের বিষয় হল এখনও পর্যন্ত কোনও দেশ কখনও এই উপজাতিদের মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি।