Anil Agarwal: পটনা থেকে খালি হাতে এসেছিলেন মুম্বই, লন্ডন পর্যন্ত বিস্তৃত ব্যবসা, তরুণ বয়সেই সাফল্যের শিখরে পৌঁছন
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Anil Agarwal Success Story: উদ্যোগপতি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সফরে কীভাবে মায়ের সমর্থন এবং উৎসাহ তাঁকে অবিরাম অনুপ্রেরণা জুগিয়ে গিয়েছে, সেটাই ওই পোস্টে তুলে ধরেছেন তিনি।
advertisement
উদ্যোগপতি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সফরে কীভাবে মায়ের সমর্থন এবং উৎসাহ তাঁকে অবিরাম অনুপ্রেরণা জুগিয়ে গিয়েছে, সেটাই ওই পোস্টে তুলে ধরেছেন তিনি। আর মায়ের সহায়তায় যেহেতু অনিল বেদান্ত গ্রুপকে তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন, তাই এর নামও রেখেছেন মা বেদবতী আগরওয়ালের নামেই। নিজের মায়ের সঙ্গে নিজের একটি সুন্দর ছবি শেয়ার করে অনিল আগরওয়াল লিখেছেন, “ব্যবসায় একাধিক বার ব্যর্থ হওয়ার পরে আমি হাল ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম, উৎসাহও হারিয়ে গিয়েছিল। ফলে বিরক্তই থাকতাম। তখন মা বলেছিলেন, ‘‘অনিল এগিয়ে যাও, দরজা নিজেই খুলে যাবে।’’ Photo: X
advertisement
advertisement
কিন্তু যেভাবে মায়ের আশীর্বাদে অনিল আগরওয়াল তিলে তিলে বেদান্ত গ্রুপ গড়ে তুলেছেন, সেই লড়াইয়ের কাহিনি আজকের যুব সম্প্রদায়কে অনুপ্রেরণা জোগাবে। বিহারের পটনার এক মারওয়াড়ি পরিবারে জন্ম অনিল আগরওয়ালের। পরিবারের ছিল ছোট ব্যবসা। তবে বাবার সেই ছোট ব্যবসাকেই বড় করার স্বপ্ন দেখতেন ছোটবেলা থেকে। সেই কারণে মাত্র ১৯ বছর বয়সেই পাড়ি দিয়েছিলেন মুম্বইয়ে।
advertisement
আর এই পরিমিত সূচনার পরে ধীরে ধীরে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে উন্নতি হতে শুরু করে। এরপর সাফল্যের সঙ্গে একের পর এক কোম্পানি অর্জন করতে শুরু করেন অনিল আগরওয়াল। আর বর্তমানে তাঁর ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড দেশের সীমান্ত ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে অন্যান্য দেশেও। উল্লেখযোগ্য ভাবে একটি সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন প্রকল্পে যুক্ত থাকার জন্য স্বীকৃতিও লাভ করেছেন তিনি। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন এই সফল উদ্যোগপতি। সেখানে তরুণ-তরুণীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছিলেন, “সাফল্যের সাধনার সফরে নিজেদের আইডিয়ার উপর বিশ্বাস রাখা আবশ্যক। এমনকী সন্দেহের উদ্রেক হলে কিংবা চ্যালেঞ্জ এলেও সেই বিশ্বাসটা হারানো চলবে না।” Photo: Collected
advertisement