Senior Citizen Love Story: বয়সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ৭৫-এ বিয়ে! সমাজের চোখে 'নতুন রেকর্ড' বিজয়ারাঘবন-সুলোচনার...

Last Updated:
Senior Citizen Love Story: ত্রিশূরের সরকারি বৃদ্ধাশ্রমে ৭৯ বছর বয়সী বিজয়ারাঘবন ও ৭৫ বছরের সুলোচনার বিয়ে এক অন্যরকম বার্তা দিল। প্রেমের কোনও বয়স হয় না—এই বিয়ে শুধু আবেগ নয়, বরং জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করার সাহসিকতা, বিস্তারিত জানুন...
1/8
ত্রিশূরের এক সরকারি বৃদ্ধাশ্রমে জন্ম নিল এক অসাধারণ প্রেমের গল্প। যেখানে সাধারণত জীবনের গতি কমে আসে, সেখানে নতুন করে শুরু হল দুই হৃদয়ের একসঙ্গে পথচলা। এই বৃদ্ধাশ্রমে দেখা গেল, ভালোবাসা কোনও বয়স মানে না।
ত্রিশূরের এক সরকারি বৃদ্ধাশ্রমে জন্ম নিল এক অসাধারণ প্রেমের গল্প। যেখানে সাধারণত জীবনের গতি কমে আসে, সেখানে নতুন করে শুরু হল দুই হৃদয়ের একসঙ্গে পথচলা। এই বৃদ্ধাশ্রমে দেখা গেল, ভালোবাসা কোনও বয়স মানে না।
advertisement
2/8
৭৯ বছরের বিজয়ারাঘবন, পেরামঙ্গলমের বাসিন্দা, ২০১৯ সাল থেকে এই বৃদ্ধাশ্রমে রয়েছেন। আর ৭৫ বছরের সুলোচনা, ইরিঞ্জালকুডা থেকে এখানে যোগ দেন মাত্র এক বছর আগে।
৭৯ বছরের বিজয়ারাঘবন, পেরামঙ্গলমের বাসিন্দা, ২০১৯ সাল থেকে এই বৃদ্ধাশ্রমে রয়েছেন। আর ৭৫ বছরের সুলোচনা, ইরিঞ্জালকুডা থেকে এখানে যোগ দেন মাত্র এক বছর আগে।
advertisement
3/8
দুজনের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে ধীরে ধীরে—প্রতিদিনের কথা, একসঙ্গে চা খাওয়া, আর ছোট ছোট অভ্যাস ভাগ করে নেওয়ার মধ্য দিয়ে। কিছুদিন পর তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন—তাঁরা বিয়ে করতে চান।
দুজনের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে ধীরে ধীরে—প্রতিদিনের কথা, একসঙ্গে চা খাওয়া, আর ছোট ছোট অভ্যাস ভাগ করে নেওয়ার মধ্য দিয়ে। কিছুদিন পর তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন—তাঁরা বিয়ে করতে চান।
advertisement
4/8
এই খবর তাঁরা বৃদ্ধাশ্রমের ওয়ার্ডেনকে জানান। আশ্চর্যজনকভাবে, তাঁদের এই ইচ্ছাকে সমাজের চোখে দেখার বদলে সমর্থন ও ভালোবাসা দিয়ে গ্রহণ করা হয়।
এই খবর তাঁরা বৃদ্ধাশ্রমের ওয়ার্ডেনকে জানান। আশ্চর্যজনকভাবে, তাঁদের এই ইচ্ছাকে সমাজের চোখে দেখার বদলে সমর্থন ও ভালোবাসা দিয়ে গ্রহণ করা হয়।
advertisement
5/8
সামাজিক ন্যায় দপ্তরের সহায়তায় ও স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের অধীনে তাঁদের বিয়ের আয়োজন হয়। বিয়ের দিন ছিল ফুল, হাসি আর আবেগে ভরা। অনুষ্ঠানে ছিল আনন্দের সুর ও চোখে জল।
সামাজিক ন্যায় দপ্তরের সহায়তায় ও স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের অধীনে তাঁদের বিয়ের আয়োজন হয়। বিয়ের দিন ছিল ফুল, হাসি আর আবেগে ভরা। অনুষ্ঠানে ছিল আনন্দের সুর ও চোখে জল।
advertisement
6/8
এই বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন কেরালার উচ্চশিক্ষা ও সামাজিক ন্যায়বিচার মন্ত্রী ডঃ আর বিন্দু, ত্রিশূরের মেয়র এম কে ভার্গিস এবং আরও অনেক বিশিষ্টজন। তাঁরা নিজের চোখে দেখলেন এই বিরল মুহূর্ত।
এই বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন কেরালার উচ্চশিক্ষা ও সামাজিক ন্যায়বিচার মন্ত্রী ডঃ আর বিন্দু, ত্রিশূরের মেয়র এম কে ভার্গিস এবং আরও অনেক বিশিষ্টজন। তাঁরা নিজের চোখে দেখলেন এই বিরল মুহূর্ত।
advertisement
7/8
উপস্থিত ছিলেন জেলা সামাজিক ন্যায়বিচার আধিকারিক কে আর প্রদীপন, সুপারিনটেনডেন্ট রাধিকা এবং বৃদ্ধাশ্রমের অনেক বাসিন্দা। করতালির মধ্য দিয়ে তাঁরা এই বিয়েকে স্মরণীয় করে রাখলেন।
উপস্থিত ছিলেন জেলা সামাজিক ন্যায়বিচার আধিকারিক কে আর প্রদীপন, সুপারিনটেনডেন্ট রাধিকা এবং বৃদ্ধাশ্রমের অনেক বাসিন্দা। করতালির মধ্য দিয়ে তাঁরা এই বিয়েকে স্মরণীয় করে রাখলেন।
advertisement
8/8
এই বিয়ে শুধু একটি ব্যক্তিগত সম্পর্ক নয়, এটি ছিল সমাজের চোখে এক বার্তা—ভালোবাসার কোনও শেষ নেই। বয়স যতই হোক, হৃদয়ের টান যেখানে থাকে, সেখানেই শুরু হয় নতুন জীবন।
এই বিয়ে শুধু একটি ব্যক্তিগত সম্পর্ক নয়, এটি ছিল সমাজের চোখে এক বার্তা—ভালোবাসার কোনও শেষ নেই। বয়স যতই হোক, হৃদয়ের টান যেখানে থাকে, সেখানেই শুরু হয় নতুন জীবন।
advertisement
advertisement
advertisement