Marine Life Discovery: পৃথিবীর কারোর সঙ্গেই মিলছে না, সমুদ্রের অতল 'অন্ধকারে' বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেলেন রহস্যময় জীব!

Last Updated:
মহাসমুদ্রের অতল গহ্বরে বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি খুঁজে পেয়েছেন এমনই এক শিকারি প্রাণীর। যা একদমই ভিনগ্রহী-সদৃশ। ল্যাব টেস্ট করে এই প্রাণীর সঙ্গে মিল পাওয়া যায় না বাকি কোনও প্রাণীরই। এই জীবের নাম রাখা হয়েছে 'অন্ধকার'
1/9
সমুদ্র আমাদের কাছে এখনও রহস্যের একটা ভাণ্ডার। সমুদ্রের অতল গহ্বরে লুকিয়ে হাজার হাজার রহস্য। নীল জলরাশির মধ্যে এখনও কত যে অজানা রহস্য লুকিয়ে আছে তা বিজ্ঞানীদেরও তাজ্জব করে দেয়। প্রতীকী ছবি
সমুদ্র আমাদের কাছে এখনও রহস্যের একটা ভাণ্ডার। সমুদ্রের অতল গহ্বরে লুকিয়ে হাজার হাজার রহস্য। নীল জলরাশির মধ্যে এখনও কত যে অজানা রহস্য লুকিয়ে আছে তা বিজ্ঞানীদেরও তাজ্জব করে দেয়। প্রতীকী ছবি
advertisement
2/9
মহাসমুদ্রের অতল গহ্বরে বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি খুঁজে পেয়েছেন এমনই এক শিকারি প্রাণীর। যা একদমই ভিনগ্রহী-সদৃশ। ল্যাব টেস্ট করে এই প্রাণীর সঙ্গে মিল পাওয়া যায় না বাকি কোনও প্রাণীরই। এই জীবের নাম রাখা হয়েছে 'অন্ধকার' প্রতীকী ছবি
মহাসমুদ্রের অতল গহ্বরে বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি খুঁজে পেয়েছেন এমনই এক শিকারি প্রাণীর। যা একদমই ভিনগ্রহী-সদৃশ। ল্যাব টেস্ট করে এই প্রাণীর সঙ্গে মিল পাওয়া যায় না বাকি কোনও প্রাণীরই। এই জীবের নাম রাখা হয়েছে 'অন্ধকার' প্রতীকী ছবি
advertisement
3/9
দক্ষিণ আমেরিকার আটাকামা গিরিখাতে আম্ফিপোড প্রজাতির এই প্রাণীর নাম রাখা হয়েছে 'ডুলসিবেলা কামানচাকা'। বিজ্ঞানীদের মতে এই প্রাণীর বৈশিষ্ট্য অনেকাংশেই ভিনগ্রহীদের মতন। প্রতীকী ছবি।
দক্ষিণ আমেরিকার আটাকামা গিরিখাতে আম্ফিপোড প্রজাতির এই প্রাণীর নাম রাখা হয়েছে 'ডুলসিবেলা কামানচাকা'। বিজ্ঞানীদের মতে এই প্রাণীর বৈশিষ্ট্য অনেকাংশেই ভিনগ্রহীদের মতন। প্রতীকী ছবি।
advertisement
4/9
২০২৩ সালে একটি বিজ্ঞানিদের দল উডস হোল ওশিওগ্রাফিক ইন্সটিটিউশনের পক্ষ থেকে সমুদ্রের গভীরে অভিযান শুরু করেন। প্রতীকী ছবি
২০২৩ সালে একটি বিজ্ঞানিদের দল উডস হোল ওশিওগ্রাফিক ইন্সটিটিউশনের পক্ষ থেকে সমুদ্রের গভীরে অভিযান শুরু করেন। প্রতীকী ছবি
advertisement
5/9
'কামানচাকা' শব্দের স্থানীয় মানে 'অন্ধকার' কারণ এই প্রাণীটির দেখাও পাওয়া যায় সমুদ্রের একদম অতল গভীরে। প্রতীকী ছবি
'কামানচাকা' শব্দের স্থানীয় মানে 'অন্ধকার' কারণ এই প্রাণীটির দেখাও পাওয়া যায় সমুদ্রের একদম অতল গভীরে। প্রতীকী ছবি
advertisement
6/9
এই দলটি আটাকামা গিরিখাতের একদম গভীরতম বিন্দুতে অর্থাৎ ২৫ হাজার ৯২৮ ফিট নিচ থেকে এই প্রাণীর দেখা পান। মূলত উন্নত যন্ত্রপাতি, রিমোট চালিত যান এবং ল্যান্ডারের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে এই প্রাণীর খোঁজ মেলে। প্রতীকী ছবি
এই দলটি আটাকামা গিরিখাতের একদম গভীরতম বিন্দুতে অর্থাৎ ২৫ হাজার ৯২৮ ফিট নিচ থেকে এই প্রাণীর দেখা পান। মূলত উন্নত যন্ত্রপাতি, রিমোট চালিত যান এবং ল্যান্ডারের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে এই প্রাণীর খোঁজ মেলে। প্রতীকী ছবি
advertisement
7/9
ডুলসিবেল্লা কামানচাকা লম্বায় ৪ সেন্টিমিটার এবং মূলত সাদা রঙের হয়। এই প্রাণীটি যেখানে থাকে সেখানে সমুদ্রের আলো পৌঁছায় না। ফলে অন্যান্য শিকারিদের থেকে বাঁচতে কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে এই প্রাণীটির। প্রতীকী ছবি
ডুলসিবেল্লা কামানচাকা লম্বায় ৪ সেন্টিমিটার এবং মূলত সাদা রঙের হয়। এই প্রাণীটি যেখানে থাকে সেখানে সমুদ্রের আলো পৌঁছায় না। ফলে অন্যান্য শিকারিদের থেকে বাঁচতে কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে এই প্রাণীটির। প্রতীকী ছবি
advertisement
8/9
ডুলসিবেল্লার শিকারের জন্য রয়েছে গান্থিপোড এবং যেহেতু ওই অন্ধকারতম স্থানে সূর্যের আলো পৌঁছায় না ফলে গান্থিপোড অত্যন্ত প্রয়োজন। প্রতীকী ছবি
ডুলসিবেল্লার শিকারের জন্য রয়েছে গান্থিপোড এবং যেহেতু ওই অন্ধকারতম স্থানে সূর্যের আলো পৌঁছায় না ফলে গান্থিপোড অত্যন্ত প্রয়োজন। প্রতীকী ছবি
advertisement
9/9
সমুদ্রের এই অন্ধকারতম স্থানকে হাডাল জোন বলা হয়। এখনও বিজ্ঞানীদের কাছে অনেকাংশেই রহস্য হয়ে রয়েছে এই স্থানটি। জলের চাপ প্রবল থাকায় কোনও মানুষের পক্ষে এই স্থানে বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব। তার মাঝেই দিব্যি বেঁচে থাকে এই ধরনের অনন্য প্রাণীরা। প্রতীকী ছবি
সমুদ্রের এই অন্ধকারতম স্থানকে হাডাল জোন বলা হয়। এখনও বিজ্ঞানীদের কাছে অনেকাংশেই রহস্য হয়ে রয়েছে এই স্থানটি। জলের চাপ প্রবল থাকায় কোনও মানুষের পক্ষে এই স্থানে বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব। তার মাঝেই দিব্যি বেঁচে থাকে এই ধরনের অনন্য প্রাণীরা। প্রতীকী ছবি
advertisement
advertisement
advertisement