Saddam Hussain's Grand Daughter: সাদ্দাম হুসেনের নাতনিকে চেনেন ? এখন কেমন আছেন তিনি

Last Updated:
হারির হোসেন কামেলকে ক’জন আর চেনেন? না চেনারই কথা। কিন্তু যদি বলা হয়, তিনি সাদ্দাম হোসেনের নাতনি। তাহলে? এবার তো হারিরকে জানতেই হয়, তাই না!
1/5
হারির হোসেন কামেলকে ক’জন আর চেনেন? না চেনারই কথা। কিন্তু যদি বলা হয়, তিনি সাদ্দাম হোসেনের নাতনি। তাহলে? এবার তো হারিরকে জানতেই হয়, তাই না! সাদ্দামের মেয়ে রাঘাদ এবং জামাই হুসেন কামেল আল-মাজিদের মেয়ে হারির। ১৯৯৫ সালে ইরাক ছেড়ে পালান তাঁরা। আশ্রয় নেন জর্ডনে। সম্প্রতি দুবাইয়ের একটি কার্টিয়ার পার্টিতে দেখা গিয়েছে হারিরকে। তারপর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন তিনি। Photo: Instagram
হারির হোসেন কামেলকে ক’জন আর চেনেন? না চেনারই কথা। কিন্তু যদি বলা হয়, তিনি সাদ্দাম হোসেনের নাতনি। তাহলে? এবার তো হারিরকে জানতেই হয়, তাই না! সাদ্দামের মেয়ে রাঘাদ এবং জামাই হুসেন কামেল আল-মাজিদের মেয়ে হারির। ১৯৯৫ সালে ইরাক ছেড়ে পালান তাঁরা। আশ্রয় নেন জর্ডনে। সম্প্রতি দুবাইয়ের একটি কার্টিয়ার পার্টিতে দেখা গিয়েছে হারিরকে। তারপর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন তিনি। Photo: Instagram
advertisement
2/5
ইরাক ছেড়ে পালানোর পর থেকে একরকম নির্বাসন জীবনই কাটাচ্ছিলেন আল-মাজিদ পরিবার। জনসমক্ষে খুব একটা আসতেন না। কিন্তু আচমকাই পার্টিতে হারিরের ছবি ভাইরাল হয়ে যায়। প্যাটার্ন আউটফিটে ব্যাগ হাতে দাঁড়িয়ে হারির, পায়ে হাই হিল। ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে নিজেই এই ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক মিডিয়াও ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তাহলে কী ‘নির্বাসন’ শেষ হল? এবার কী সাধারণ জীবন কাটাবেন সাদ্দাম হোসেনের উত্তরসূরীরা। Photo: @hareer.hussein.kamel/Instagram
ইরাক ছেড়ে পালানোর পর থেকে একরকম নির্বাসন জীবনই কাটাচ্ছিলেন আল-মাজিদ পরিবার। জনসমক্ষে খুব একটা আসতেন না। কিন্তু আচমকাই পার্টিতে হারিরের ছবি ভাইরাল হয়ে যায়। প্যাটার্ন আউটফিটে ব্যাগ হাতে দাঁড়িয়ে হারির, পায়ে হাই হিল। ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে নিজেই এই ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক মিডিয়াও ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তাহলে কী ‘নির্বাসন’ শেষ হল? এবার কী সাধারণ জীবন কাটাবেন সাদ্দাম হোসেনের উত্তরসূরীরা। Photo: @hareer.hussein.kamel/Instagram
advertisement
3/5
রাঘাদের স্বামী তথা সাদ্দামের জামাই হুসেন কামেল আল-মাজিদকে ইরাকের দ্বিতীয় শক্তিশালী ব্যক্তি হিসাবে দেখা হত। লস অ্যাঞ্জেলস টাইমসে এই নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্টও প্রকাশিত হয়। ১৯৯৫ সালে সপরিবারে তিনি ইরাক ছাড়েন। কিন্তু পরের বছর অর্থাৎ ১৯৯৬ সালে ফের দেশে ফিরে আসেন। অভিযোগ, এরপরই না কি সাদ্দামের বাহিনী হত্যা করে হুসেনকে। তবে ঠিক কী ঘটেছিল তা আজও স্পষ্ট নয়। Photo: Instagram
রাঘাদের স্বামী তথা সাদ্দামের জামাই হুসেন কামেল আল-মাজিদকে ইরাকের দ্বিতীয় শক্তিশালী ব্যক্তি হিসাবে দেখা হত। লস অ্যাঞ্জেলস টাইমসে এই নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্টও প্রকাশিত হয়। ১৯৯৫ সালে সপরিবারে তিনি ইরাক ছাড়েন। কিন্তু পরের বছর অর্থাৎ ১৯৯৬ সালে ফের দেশে ফিরে আসেন। অভিযোগ, এরপরই না কি সাদ্দামের বাহিনী হত্যা করে হুসেনকে। তবে ঠিক কী ঘটেছিল তা আজও স্পষ্ট নয়। Photo: Instagram
advertisement
4/5
২০২১ সালে আল আরবিয়া নিউজ চ্যানেলকে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন রাঘাদ। সেখানে জর্ডনে যাওয়ার আগে কীভাবে মেয়েকে নিয়ে সিরিয়ায় কাটিয়েছিলেন সেই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তিনি। যাইহোক সাদ্দামের মেয়েকে জর্ডনের রাজ পরিবার সুরক্ষা দেয় বলে বিশ্বাস করেন অনেক কূটনীতিকই।
২০২১ সালে আল আরবিয়া নিউজ চ্যানেলকে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন রাঘাদ। সেখানে জর্ডনে যাওয়ার আগে কীভাবে মেয়েকে নিয়ে সিরিয়ায় কাটিয়েছিলেন সেই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তিনি। যাইহোক সাদ্দামের মেয়েকে জর্ডনের রাজ পরিবার সুরক্ষা দেয় বলে বিশ্বাস করেন অনেক কূটনীতিকই।
advertisement
5/5
পরিবারের পক্ষে দাঁড়িয়ে একটি বই লিখেছেন হারির। রাশিয়ান সরকার পরিচালিত টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকারও দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “আমার দেশকে ভুলভাবে দেখানো হয়েছে। ইরাক এবং দেশের জনগণের ইতিহাস সঠিকভাবে তুলে ধরা আমার দায়িত্ব।’’ দাদু সাদ্দামকে সমর্থন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক পোস্টও করেছেন তিনি। লিখেছেন, “আপনাকে ভালবাসি। আপনার জন্য চিরকাল গর্ব করব। ঈশ্বর আপনাকে মুক্তি দিক। সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ, নেতা এবং বীর যোদ্ধা আমার দাদু সাদ্দাম হোসেন।’’ হারির বিবাহিত। স্বামীর নাম সামনে আনেন না তিনি। তবে সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে স্বামীর একটি ছবি দিয়েছিলেন। তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট দেখলে বোঝা যায়, বিলাসবহুল জীবনই কাটান হারির। নানা আউটফিটে ছবি পোস্ট করেন। তবে কী করেন, তা জানা যায়নি। কোনওদিন নিজের দেশে ফিরবেন কি না, তাও অজানা। Photo: Instagram
পরিবারের পক্ষে দাঁড়িয়ে একটি বই লিখেছেন হারির। রাশিয়ান সরকার পরিচালিত টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকারও দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “আমার দেশকে ভুলভাবে দেখানো হয়েছে। ইরাক এবং দেশের জনগণের ইতিহাস সঠিকভাবে তুলে ধরা আমার দায়িত্ব।’’ দাদু সাদ্দামকে সমর্থন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক পোস্টও করেছেন তিনি। লিখেছেন, “আপনাকে ভালবাসি। আপনার জন্য চিরকাল গর্ব করব। ঈশ্বর আপনাকে মুক্তি দিক। সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ, নেতা এবং বীর যোদ্ধা আমার দাদু সাদ্দাম হোসেন।’’ হারির বিবাহিত। স্বামীর নাম সামনে আনেন না তিনি। তবে সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে স্বামীর একটি ছবি দিয়েছিলেন। তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট দেখলে বোঝা যায়, বিলাসবহুল জীবনই কাটান হারির। নানা আউটফিটে ছবি পোস্ট করেন। তবে কী করেন, তা জানা যায়নি। কোনওদিন নিজের দেশে ফিরবেন কি না, তাও অজানা। Photo: Instagram
advertisement
advertisement
advertisement