Netaji: বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু নয় নেতাজির? ফাইল প্রকাশের পরই তুমুল চাঞ্চল্য পড়েছিল, জানেন সে কথা!

Last Updated:
Netaji: কোথাও বিমান দুর্ঘটনার প্রমাণ নেই বলেই জানা যায়৷ নেতাজি নিয়ে মোট ১২৭৪৪টি পাতা ছিল সেই ফাইলে৷
1/5
নেতাজির গোপন ফাইলে উঠে এসেছিল চাঞ্চল্যকর তথ্য! আজ নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৬তম জন্মজয়ন্তী। ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয়েছিল নেতাজির গোপন ৬৪ টি ফাইল। সেখানে কোথাও বিমান দুর্ঘটনার প্রমাণ নেই বলেই জানা যায়৷ নেতাজি নিয়ে মোট ১২৭৪৪টি পাতা ছিল সেই ফাইলে৷
নেতাজির গোপন ফাইলে উঠে এসেছিল চাঞ্চল্যকর তথ্য! আজ নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৬তম জন্মজয়ন্তী। ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয়েছিল নেতাজির গোপন ৬৪ টি ফাইল। সেখানে কোথাও বিমান দুর্ঘটনার প্রমাণ নেই বলেই জানা যায়৷ নেতাজি নিয়ে মোট ১২৭৪৪টি পাতা ছিল সেই ফাইলে৷
advertisement
2/5
সেই ফাইল প্রকাশের পর কৃষ্ণা বসু বলেছিলেন, ‘ রাজ্য যদি নেতাজির গোপন ফাইল প্রকাশ করতে পারে৷ তাহলে কেন্দ্রীয় সরকার পারবে না কেন?'' গোপন ফাইল প্রকাশের পর মুখ্যমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে নেতাজির প্রভ্রাতুষ্পুত্র চন্দ্র বসু বলেছিলেন, ‘ বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়নি নেতাজির ৷  তার প্রমাণস্বরূপ একটি চিঠিও আছে ফাইলে৷’
সেই ফাইল প্রকাশের পর কৃষ্ণা বসু বলেছিলেন, ‘ রাজ্য যদি নেতাজির গোপন ফাইল প্রকাশ করতে পারে৷ তাহলে কেন্দ্রীয় সরকার পারবে না কেন?'' গোপন ফাইল প্রকাশের পর মুখ্যমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে নেতাজির প্রভ্রাতুষ্পুত্র চন্দ্র বসু বলেছিলেন, ‘ বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়নি নেতাজির ৷ তার প্রমাণস্বরূপ একটি চিঠিও আছে ফাইলে৷’
advertisement
3/5
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে রাজ্য সরকারের আর্কাইভে রাখা রয়েছে ফাইলগুলি। তবে ফাইলবন্দি প্রকৃত নথিগুলি অনেকদিনের পুরনো। বহু ব্যবহারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই সেগুলির প্রতিলিপি রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে রাজ্য সরকারের আর্কাইভে রাখা রয়েছে ফাইলগুলি। তবে ফাইলবন্দি প্রকৃত নথিগুলি অনেকদিনের পুরনো। বহু ব্যবহারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই সেগুলির প্রতিলিপি রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
advertisement
4/5
আবার ২০১৬ সালের ২৭ মে প্রকাশিত গোপন ফাইলে যে তথ্য প্রকাশিত হয়, তা অনুযায়ী, সেই সময় প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা শৌলমারী আশ্রমের এক ব্যক্তিকে নিয়ে নিয়মিত আলোচনা করতেন। প্রকাশিত হওয়া অন্য একটি ফাইলের নথিও বলছে, ভান্ডারির পরিচয়ে নেতাজি বিষয়ক যাবতীয় তথ্য সংরক্ষিত হয়েছিল অধুনা বিলুপ্ত একটি ফাইলে। বলা বাহুল্য, সরকারি সংরক্ষণাগার থেকে হারিয়ে যাওয়া সেই ফাইলের কোনও চিহ্ন আর অবশিষ্ট নেই।
আবার ২০১৬ সালের ২৭ মে প্রকাশিত গোপন ফাইলে যে তথ্য প্রকাশিত হয়, তা অনুযায়ী, সেই সময় প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা শৌলমারী আশ্রমের এক ব্যক্তিকে নিয়ে নিয়মিত আলোচনা করতেন। প্রকাশিত হওয়া অন্য একটি ফাইলের নথিও বলছে, ভান্ডারির পরিচয়ে নেতাজি বিষয়ক যাবতীয় তথ্য সংরক্ষিত হয়েছিল অধুনা বিলুপ্ত একটি ফাইলে। বলা বাহুল্য, সরকারি সংরক্ষণাগার থেকে হারিয়ে যাওয়া সেই ফাইলের কোনও চিহ্ন আর অবশিষ্ট নেই।
advertisement
5/5
যদিও এ বিষয়ে বিতর্কের সূত্রপাত ১৯৬৩ সালে প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুকে পাঠানো শৌলমারী আশ্রমের সম্পাদক রমণীরঞ্জন দাসের লেখা একটি চিঠি। ওই চিঠিতে নেতাজি বিষয়ক বেশ কিছু তথ্য ছিল বলে প্রকাশ্যে আসে। চিঠি পাওয়ার পর ১৯৬৩ সালের ২৩ মে তারিখে বিষয়টি উদ্ধৃত করে ইনটেলিজেন্স ব্যুরোর ডিরেক্টর বি এন মল্লিককে একটি অত্যন্ত গোপনীয় মেমো পাঠান প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য আপ্তসহায়ক কে রাম।
যদিও এ বিষয়ে বিতর্কের সূত্রপাত ১৯৬৩ সালে প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুকে পাঠানো শৌলমারী আশ্রমের সম্পাদক রমণীরঞ্জন দাসের লেখা একটি চিঠি। ওই চিঠিতে নেতাজি বিষয়ক বেশ কিছু তথ্য ছিল বলে প্রকাশ্যে আসে। চিঠি পাওয়ার পর ১৯৬৩ সালের ২৩ মে তারিখে বিষয়টি উদ্ধৃত করে ইনটেলিজেন্স ব্যুরোর ডিরেক্টর বি এন মল্লিককে একটি অত্যন্ত গোপনীয় মেমো পাঠান প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য আপ্তসহায়ক কে রাম।
advertisement
advertisement
advertisement