আরও বড় বিপদ আসছে! 'মহাভূমিকম্প' হলে কী হবে? জাপান ভয়ে কাঁপছে, ভয়ঙ্কর রিপোর্ট

Last Updated:
এখন প্রশ্ন হল, মহাভূমিকম্প কী! বিজ্ঞানীরা বলছেন, এমন ভূমিকম্প হলে কম্পনের মাত্রা রিখটার স্কেলে ৮ থেকে ৯ হতে পারে। দক্ষিণ জাপানে ২০২৪ সালে ৭.১ কম্পন মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল।
1/6
মহাপ্রলয়ের কি আর বেশি দেরি নেই! জাপান যা আশঙ্কা করছে তাতে সত্যিই সারা বিশ্বে আতঙ্ক ছড়াতে পারে। ভূমিকম্প নয়, এবার তারা আশঙ্কা করছে মহাভূমিকম্পের।
মহাপ্রলয়ের কি আর বেশি দেরি নেই! জাপান যা আশঙ্কা করছে তাতে সত্যিই সারা বিশ্বে আতঙ্ক ছড়াতে পারে। ভূমিকম্প নয়, এবার তারা আশঙ্কা করছে মহাভূমিকম্পের।
advertisement
2/6
এবার মহাভূমিকম্প’ এবং সুনামির আশঙ্কা প্রকাশ করল ‘উদীয়মান সূর্যের দেশ’ জাপান। এমনিতে ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পে তছনছ মায়ানমার। তার মধ্যে জাপানের এমন আশঙ্কা ভয় ধরাচ্ছে মানুষের মনে।
এবার মহাভূমিকম্প’ এবং সুনামির আশঙ্কা প্রকাশ করল জাপান। এমনিতে ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পে তছনছ মায়ানমার। তার মধ্যে জাপানের এমন আশঙ্কা ভয় ধরাচ্ছে মানুষের মনে।
advertisement
3/6
সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে জাপান সরকার। সে দেশের সরকারের আশঙ্কা, ‘মহাভূমিকম্প’ এবং সুনামির ফলে জাপানে প্রায় তিন লক্ষ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। আর্থিক ক্ষতি হতে পারে ২ লক্ষ কোটি ডলার, যা জাপানের মোট জিডিপির অর্ধেক!
সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে জাপান সরকার। সে দেশের সরকারের আশঙ্কা, ‘মহাভূমিকম্প’ এবং সুনামির ফলে জাপানে প্রায় তিন লক্ষ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। আর্থিক ক্ষতি হতে পারে ২ লক্ষ কোটি ডলার, যা জাপানের মোট জিডিপির অর্ধেক!
advertisement
4/6
এখন প্রশ্ন হল, মহাভূমিকম্প কী! বিজ্ঞানীরা বলছেন, এমন ভূমিকম্প হলে  কম্পনের মাত্রা রিখটার স্কেলে ৮ থেকে ৯ হতে পারে। দক্ষিণ জাপানে ২০২৪ সালে ৭.১ কম্পন মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। তার পর থেকেই বিভিন্ন পরীক্ষা নীরিক্ষা চালাচ্ছেন সে দেশের বিজ্ঞানীরা।
এখন প্রশ্ন হল, মহাভূমিকম্প কী! বিজ্ঞানীরা বলছেন, এমন ভূমিকম্প হলে কম্পনের মাত্রা রিখটার স্কেলে ৮ থেকে ৯ হতে পারে। দক্ষিণ জাপানে ২০২৪ সালে ৭.১ কম্পন মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। তার পর থেকেই বিভিন্ন পরীক্ষা নীরিক্ষা চালাচ্ছেন সে দেশের বিজ্ঞানীরা।
advertisement
5/6
জাপান সরকার প্রস্তুতি শুরু করেছে। তারা ১২.৩ লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার বন্দোবস্ত করা শুরু করে দিয়েছে। অস্থির টেকটোনিক পাতের কার্যকলাপ আসলে ভাবিয়ে তুলেছে জাপানিদের। ফিলিপিন্সের সমুদ্র প্লেট ইউরেশিয়ান প্লেটের নীচে নেমে এসেছে। তাই জন্যই ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের আশঙ্কা।
জাপান সরকার প্রস্তুতি শুরু করেছে। তারা ১২.৩ লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার বন্দোবস্ত করা শুরু করে দিয়েছে। অস্থির টেকটোনিক পাতের কার্যকলাপ আসলে ভাবিয়ে তুলেছে জাপানিদের। ফিলিপিন্সের সমুদ্র প্লেট ইউরেশিয়ান প্লেটের নীচে নেমে এসেছে। তাই জন্যই ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের আশঙ্কা।
advertisement
6/6
সমুদ্রের নিচে নানকাই খাদে ভূমিকম্পের উৎসস্থল হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। ১৯৪৬ সালে এই নানকাই খাদই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল। টোকিয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূকম্পবিদ নাওশি হিরাতা সতর্ক করে জানিয়েছেন, এই ভূমিকম্প মোকাবিলা করতে হলে প্রস্তুতি দরকার অনেক আগে থেকেই। মাটি কাঁপতে শুরু হলে আর কেউ রক্ষে পাবে না। ফলে বেশ আতঙ্কে রয়েছেন জাপানের মানুষ।
সমুদ্রের নিচে নানকাই খাদে ভূমিকম্পের উৎসস্থল হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। ১৯৪৬ সালে এই নানকাই খাদই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল। টোকিয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূকম্পবিশারদ নাওশি হিরাতা সতর্ক করে জানিয়েছেন, এই ভূমিকম্প মোকাবিলা করতে হলে প্রস্তুতি দরকার অনেক আগে থেকেই। মাটি কাঁপতে শুরু হলে আর কেউ রক্ষে পাবে না। ফলে বেশ আতঙ্কে রয়েছেন জাপানের মানুষ।
advertisement
advertisement
advertisement