Viral News: শারীরিক সম্পর্ক ছাড়াই প্রেগন্যান্ট কিশোরী,হাসপাতালে যেতেই চমকে গেলেন চিকিৎসকরা, কী দেখলেন জানেন? পড়ুন

Last Updated:
শারীরিক সম্পর্ক ছাড়াই গর্ভবতী হবে পড়ে এক কিশোরী। খোদ চিকিৎসকদের কাছেই এই ঘটনা এক রহস্য! ১৫ বছরের এক কিশোরীকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তার পেটে অসহ্য যন্ত্রণা হচ্ছিল। চিকিৎসকরা প্রথম দেখাতেই বুঝতে পারেন, কিশোরী সন্তান প্রসবের যন্ত্রণায় কাহিল। কিন্তু এর পরেই সামনে আসে সেই অবিশ্বাস্য চমক! কী জানতে পারেন চিকিৎসকরা?
1/7
শারীরিক সম্পর্ক ছাড়াই গর্ভবতী হয়ে পড়ে এক কিশোরী। খোদ চিকিৎসকদের কাছেই এই ঘটনা এক রহস্য! ১৫ বছরের এক কিশোরীকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তার পেটে অসহ্য যন্ত্রণা হচ্ছিল। চিকিৎসকরা প্রথম দেখাতেই বুঝতে পারেন, কিশোরী সন্তান প্রসবের যন্ত্রণায় কাহিল। কিন্তু এর পরেই সামনে আসে সেই অবিশ্বাস্য চমক! কী জানতে পারেন চিকিৎসকরা?
শারীরিক সম্পর্ক ছাড়াই গর্ভবতী হয়ে পড়ে এক কিশোরী। খোদ চিকিৎসকদের কাছেই এই ঘটনা এক রহস্য! ১৫ বছরের এক কিশোরীকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তার পেটে অসহ্য যন্ত্রণা হচ্ছিল। চিকিৎসকরা প্রথম দেখাতেই বুঝতে পারেন, কিশোরী সন্তান প্রসবের যন্ত্রণায় কাহিল। কিন্তু এর পরেই সামনে আসে সেই অবিশ্বাস্য চমক! কী জানতে পারেন চিকিৎসকরা?
advertisement
2/7
চিকিৎসকরা তরুণীকে পরীক্ষা করে জানতে পারেন, সে সত্যিই গর্ভবতী। কিন্তু একইসঙ্গে কিশোরী একটি বিরল শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত। ডাক্তারি পরিভাষায় এই পরিস্থিতিকে বলে 'ভ্যাজাইনাল অ্যাটরেসিয়া'। এই পরিস্থিতিতে যোনির প্রাকৃতিক ছিদ্র থাকে না। ১০ হাজার সদ্যোজাতর মধ্যে একজন এই জটিলতায় আক্রান্ত হয়। এক্ষেত্রে প্রাকৃতিকভাবে গর্ভধারণ অসম্ভব, শুধুমাত্র সহায়ক প্রযুক্তি যেমন আইভিএফ (IVF) পদ্ধতির দ্বারা গর্ভধারণ সম্ভব। কিন্তু কিশোরী জানায়, সে আইভিএফ করায়নি। তা হলে, কীভাবে সে গর্ভবর্তী হয়ে পড়ে? চিকিৎসকরাও এর উত্তর হাতরাতে থাকে! অবশেষে সামনে আসে আসল সত্যি... কী জানতে পারলেন চিকিৎসকেরা?
চিকিৎসকরা তরুণীকে পরীক্ষা করে জানতে পারেন, সে সত্যিই গর্ভবতী। কিন্তু একইসঙ্গে কিশোরী একটি বিরল শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত। ডাক্তারি পরিভাষায় এই পরিস্থিতিকে বলে 'ভ্যাজাইনাল অ্যাটরেসিয়া'। এই পরিস্থিতিতে যোনির প্রাকৃতিক ছিদ্র থাকে না। ১০ হাজার সদ্যোজাতর মধ্যে একজন এই জটিলতায় আক্রান্ত হয়। এক্ষেত্রে প্রাকৃতিকভাবে গর্ভধারণ অসম্ভব, শুধুমাত্র সহায়ক প্রযুক্তি যেমন আইভিএফ (IVF) পদ্ধতির দ্বারা গর্ভধারণ সম্ভব। কিন্তু কিশোরী জানায়, সে আইভিএফ করায়নি। তা হলে, কীভাবে সে গর্ভবর্তী হয়ে পড়ে? চিকিৎসকরাও এর উত্তর হাতরাতে থাকে! অবশেষে সামনে আসে আসল সত্যি... কী জানতে পারলেন চিকিৎসকেরা?
advertisement
3/7
কিশোরী জানায়, গত বেশ কয়েক মাস ধরেই তার শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা দিচ্ছিল যা প্রেগন্যান্সিরই সংকেত দিচ্ছিল। কিন্তু কিশোরী যেহুতু শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়নি, তাই সে ভাবছিল, তার পক্ষে গর্ভবতী হওয়া আদৌ সম্ভব নয়। এবার খানিকটা ফ্ল্যাশব্যাকে যেতে হবে। যেদিন কিশোরী প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়, তার ঠিক ৯ মাস আগে সে একবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। তার পেটে গভীর ক্ষত ছিল।
কিশোরী জানায়, গত বেশ কয়েক মাস ধরেই তার শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা দিচ্ছিল যা প্রেগন্যান্সিরই সংকেত দিচ্ছিল। কিন্তু কিশোরী যেহুতু শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়নি, তাই সে ভাবছিল, তার পক্ষে গর্ভবতী হওয়া আদৌ সম্ভব নয়। এবার খানিকটা ফ্ল্যাশব্যাকে যেতে হবে। যেদিন কিশোরী প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়, তার ঠিক ৯ মাস আগে সে একবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। তার পেটে গভীর ক্ষত ছিল।
advertisement
4/7
জানা যায়, কিশোরীর পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করেছিল তাঁর প্রাক্তন প্রেমিক। কারণ? সে কিশোরীকে অন্য এক পুরুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখে ফেলে। কিশোরী সেই পুরুষটির সঙ্গে মুখমেহনে লিপ্ত ছিল।
জানা যায়, কিশোরীর পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করেছিল তাঁর প্রাক্তন প্রেমিক। কারণ? সে কিশোরীকে অন্য এক পুরুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখে ফেলে। কিশোরী সেই পুরুষটির সঙ্গে মুখমেহনে লিপ্ত ছিল।
advertisement
5/7
চিকিৎসকদের মতে, মুখমেহনের সময়েই কিশোরী হয়তো শুক্রাণু গিলে ফেলেছিল, যা তার পেটের ক্ষতর মধ্যে দিয়ে প্রজননতন্ত্রে গিয়ে পৌঁছায়। সেখান থেকেই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এই ঘটনাটিকে চিকিৎসকেরা 'মেডিক্যাল মার্ভেল' হিসাবেই ব্যখ্যা করছেন, কারণ এহেন ঘটনা চিকিৎসাক্ষেত্রে খুবই বিরল, যেখানে মুখমেহনের ফলে একজন মহিলা প্রেগন্যান্ট হয়েছেন।
চিকিৎসকদের মতে, মুখমেহনের সময়েই কিশোরী হয়তো শুক্রাণু গিলে ফেলেছিল, যা তার পেটের ক্ষতর মধ্যে দিয়ে প্রজননতন্ত্রে গিয়ে পৌঁছায়। সেখান থেকেই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এই ঘটনাটিকে চিকিৎসকেরা 'মেডিক্যাল মার্ভেল' হিসাবেই ব্যখ্যা করছেন, কারণ এহেন ঘটনা চিকিৎসাক্ষেত্রে খুবই বিরল, যেখানে মুখমেহনের ফলে একজন মহিলা প্রেগন্যান্ট হয়েছেন।
advertisement
6/7
চিকিৎসকেরা জানান, যখন কিশোরীর পেটে চুরি দিয়ে আঘাত করা হয়, তখন তার পেটে কোনও খাবার ছিল না। ফলে স্টোমাকে কোনও অ্যাসিড উৎপন্ন হয়নি। যার ফলে, পেটের ক্ষতর মধ্যে দিয়ে ইউটেরাসে পৌঁছনোর সময় শুক্রাণুগুলি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েনি।
চিকিৎসকেরা জানান, যখন কিশোরীর পেটে চুরি দিয়ে আঘাত করা হয়, তখন তার পেটে কোনও খাবার ছিল না। ফলে স্টোমাকে কোনও অ্যাসিড উৎপন্ন হয়নি। যার ফলে, পেটের ক্ষতর মধ্যে দিয়ে ইউটেরাসে পৌঁছনোর সময় শুক্রাণুগুলি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েনি।
advertisement
7/7
ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৮৮ সালে। বর্তমানে খবরটি সোশ্যাল দিডিয়ার দৌলতে ফের সামনে এসেছে। ঘটনাটি ঘটেছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। 'দ্য সান' সংবাদপত্রের প্রতিবেদন জানায়,কিশোরী একটি ৬.২ পাউন্ডের সুস্থ সন্তানের জন্ম দেয়।
ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৮৮ সালে। বর্তমানে খবরটি সোশ্যাল দিডিয়ার দৌলতে ফের সামনে এসেছে। ঘটনাটি ঘটেছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। 'দ্য সান' সংবাদপত্রের প্রতিবেদন জানায়,কিশোরী একটি ৬.২ পাউন্ডের সুস্থ সন্তানের জন্ম দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement