Knowledge Story: দক্ষিণবঙ্গের সবথেকে প্রাচীন রেল জংশন রেলস্টেশন কোনটি? সঠিক উত্তর অজানা অনেকের

Last Updated:
Knowledge Story: ভারতীয় গণ পরিবহণের সবথেকে বড় মাধ্যম হল রেল পরিষেবা। দৈনন্দিন দেশের কোটি কোটি মানুষ রেল পরিষেবার উপর নির্ভরশীল। তবে ভারতীয় রেলের এখনও অনেক বিষয় রয়েছে যা আমাদের অজানা। দক্ষিণবঙ্গের সবথেকে প্রাচীন রেল জংশনের নাম কি? তা কিন্তু অনেকের অজানা। এর উত্তর হাওড়া-শিয়ালদহ নয়।
1/6
ভারতীয় গণ পরিবহণের সবথেকে বড় মাধ্যম হল রেল পরিষেবা। দৈনন্দিন দেশের কোটি কোটি  মানুষ রেল পরিষেবার উপর নির্ভরশীল। তবে ভারতীয় রেলের এখনও অনেক বিষয় রয়েছে যা আমাদের অজানা। দক্ষিণবঙ্গের সবথেকে প্রাচীন রেল জংশনের নাম কি? তা কিন্তু অনেকের অজানা। এর উত্তর হাওড়া-শিয়ালদহ নয়।
ভারতীয় গণ পরিবহণের সবথেকে বড় মাধ্যম হল রেল পরিষেবা। দৈনন্দিন দেশের কোটি কোটি মানুষ রেল পরিষেবার উপর নির্ভরশীল। তবে ভারতীয় রেলের এখনও অনেক বিষয় রয়েছে যা আমাদের অজানা। দক্ষিণবঙ্গের সবথেকে প্রাচীন রেল জংশনের নাম কি? তা কিন্তু অনেকের অজানা। এর উত্তর হাওড়া-শিয়ালদহ নয়।
advertisement
2/6
পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে প্রাচীন স্টেশন বা রেল জংশনের নাম হল খানা জংশন। পূর্ব বর্ধমানে অবস্থিত এই রেল স্টেশন। বহু মানুষই এই জংশন স্টেশন সম্পর্কে জানে না। পূর্ব রেল বর্তমানে এই স্টেশনটিকে পরিচালনা করছে। এই রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন কোড হল KAN।
পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে প্রাচীন স্টেশন বা রেল জংশনের নাম হল খানা জংশন। পূর্ব বর্ধমানে অবস্থিত এই রেল স্টেশন। বহু মানুষই এই জংশন স্টেশন সম্পর্কে জানে না। পূর্ব রেল বর্তমানে এই স্টেশনটিকে পরিচালনা করছে। এই রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন কোড হল KAN।
advertisement
3/6
এই স্টেশনটি ১৮৫৯ সালে প্রথম ‘জংশন’-এর তকমা পায়। ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে ইংরেজ সরকার কয়লা ব্যবসার মাধ্যমে লাভের মুখ দেখেছিল। কয়লা ব্যবসাতে যে পরিমাণ লাভ ছিল তার কথা মাথায় রেখে ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে, ১৮৫৫ সালে কলকাতা এবং হুগলির মধ্যে একটি রেল পথ তৈরি করে যা রানীগঞ্জ পর্যন্ত প্রসারিত ছিল।
এই স্টেশনটি ১৮৫৯ সালে প্রথম ‘জংশন’-এর তকমা পায়। ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে ইংরেজ সরকার কয়লা ব্যবসার মাধ্যমে লাভের মুখ দেখেছিল। কয়লা ব্যবসাতে যে পরিমাণ লাভ ছিল তার কথা মাথায় রেখে ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে, ১৮৫৫ সালে কলকাতা এবং হুগলির মধ্যে একটি রেল পথ তৈরি করে যা রানীগঞ্জ পর্যন্ত প্রসারিত ছিল।
advertisement
4/6
১৮৫৯ সালে এটি স্বীকৃতি পায় হাওড়া-দিল্লি মেন লাইন হিসাবে। ঠিক সেই সময়ই জংশনের তকমা পেয়েছিল খানা রেল স্টেশনটি। খানা জংশন- রাজমহল লাইন নির্মাণকাজ সেই সময় থেকেই শুরু হয়। যা কলকাতা ও দিল্লির সাথে সরাসরি যুক্ত হয় ১৮৬৬ সালে।
১৮৫৯ সালে এটি স্বীকৃতি পায় হাওড়া-দিল্লি মেন লাইন হিসাবে। ঠিক সেই সময়ই জংশনের তকমা পেয়েছিল খানা রেল স্টেশনটি। খানা জংশন- রাজমহল লাইন নির্মাণকাজ সেই সময় থেকেই শুরু হয়। যা কলকাতা ও দিল্লির সাথে সরাসরি যুক্ত হয় ১৮৬৬ সালে।
advertisement
5/6
অনেকেই দক্ষিণবঙ্গের প্রাচীনতম রেল জংশনের কোনটি বলতেই হাওড়া বা শিয়ালদহ স্টেশনের নাম নেয়। কিন্তু আদতে তা সঠিক নয়। দক্ষিণবঙ্গের সবথেকে পুরনো রেল জংশন হল এই খানা জংশন। বর্ধমানের মানুষের কাছে এটি সত্যিই গর্বের বিষয়।
অনেকেই দক্ষিণবঙ্গের প্রাচীনতম রেল জংশনের কোনটি বলতেই হাওড়া বা শিয়ালদহ স্টেশনের নাম নেয়। কিন্তু আদতে তা সঠিক নয়। দক্ষিণবঙ্গের সবথেকে পুরনো রেল জংশন হল এই খানা জংশন। বর্ধমানের মানুষের কাছে এটি সত্যিই গর্বের বিষয়।
advertisement
6/6
বর্তমানে একাধিক দূর পাল্লার ট্রেন এই স্টেশনে দাঁড়ায়। যেসব এক্সপ্রেস ট্রেন এই জংশনের উপর দিয়ে যায় সেগুলি হল হাওড়া-জয়নগর এক্সপ্রেস, বিশ্বভারতী ফাস্ট প্যাসেঞ্জার, হাওড়া-মোকামা এক্সপ্রেস। এছাড়া যাতায়াত করে শিয়ালদহ-গোড্ডা মেমু স্পেশাল।
বর্তমানে একাধিক দূর পাল্লার ট্রেন এই স্টেশনে দাঁড়ায়। যেসব এক্সপ্রেস ট্রেন এই জংশনের উপর দিয়ে যায় সেগুলি হল হাওড়া-জয়নগর এক্সপ্রেস, বিশ্বভারতী ফাস্ট প্যাসেঞ্জার, হাওড়া-মোকামা এক্সপ্রেস। এছাড়া যাতায়াত করে শিয়ালদহ-গোড্ডা মেমু স্পেশাল।
advertisement
advertisement
advertisement