শিবকে স্তন্যপান করাচ্ছেন সতী, কেন এমন মূর্তির আরাধনা হয় তারাপীঠে ?
Last Updated:
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
• অত্যন্ত ক্রুব্ধ হয়ে সতীর দেহ কাঁধে নিয়ে প্রলয় নৃত্য শুরু করেন তিনি ৷ সৃষ্টি রসাতলে যাচ্ছে দেখে শঙ্কিত হয়ে পড়েন দেবতারা ৷ নটরাজকে থামাতে তাই হাতে সুদর্শন চক্র তুলে নেন বিষ্ণু ৷ চক্রের আঘাতে ছিন্নভিন্ন করে দেন দেবী সতীর দেহ ৷ ৫১টি টুকরো হয়ে ছড়িয়ে পড়ে সেই দেহ খণ্ডগুলি ৷ সেই থেকেই ৫১টি সতী পিঠ তৈরি হয় ৷ ছবি: News18 Bangla
advertisement
• সতীর তৃতীয় নয়ন বা নয়নতারা তারাপুর বা তারাপীঠ গ্রামে পড়ে এবং প্রস্তরীভূত হয়ে যায়। ঋষি বশিষ্ঠ প্রথম এই রূপটি দেখতে পান এবং সতীকে তারা রূপে পূজা করেন তিনি। তারাপীঠ নিয়ে আরও একটি কাহিনী প্রচলিত রয়েছে ৷ সমুদ্র মন্থনের সময় উত্থিত হলাহল বিষ পান করার পর বিষের জ্বালায় শিবের কণ্ঠ জ্বলতে শুরু করে। এই সময় তারাদেবী শিবকে আপন স্তন্য পান করিয়ে সেই জ্বালা নিবারণ করেন। ছবি: News18 Bangla
advertisement
• স্থানীয় কিংবদন্তী অনুসারে, ঋষি বশিষ্ঠ, এই তারাপীঠে দেবী সতীর তপস্যা শুরু করেন। কিন্তু তিনি অসফল হন। তখন তিনি তিব্বতে গিয়ে বিষ্ণুর অবতার বুদ্ধের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বুদ্ধ তাকে বামমার্গে মদ্যমাংসাদি পঞ্চমকারসহ তারাদেবীর পূজা করতে বলেন। বুদ্ধ ধ্যানযোগে জানতে পেরেছিলেন, মন্দিরে তারামূর্তি প্রতিষ্ঠা করে পুজো করার আদর্শ স্থান হল তারাপীঠ ৷ বুদ্ধের উপদেশ অনুসারে বশিষ্ঠ তারাপীঠে গিয়ে ৩ লক্ষ বার তারা মন্ত্র যপ করেন। তারাদেবী প্রীত হয়ে বশিষ্ঠের সম্মুখে উপস্থিত হন। ছবি: News18 Bangla
advertisement