IPS Story: উত্তরপ্রদেশের আইজি হঠাৎ নিজেকে ভাবলেন রাধিকা, কাজে যোগ দিলেন ষোড়শ শৃঙ্গার-সহ; তারপর কী হল?

Last Updated:
DK Panda IG UP Police: সরকারি কাজের সময় তিনি মহিলাদের অন্তর্বাস পরিধান করতেন, করতেন নানা রকম সাজগোজ।
1/5
বহু IAS এবং IPS-ই নানা কারণে আলোচনায় উঠে আসেন। কখনও তা তাঁদের মেধার কারণে, কখনও কাজের জন্য আবার কখনও আচরণের জন্য। কখনও সেগুলি ইতিবাচক, কখনও নেতিবাচক। এমন একজন পুলিশ আধিকারিকের আচরণ নিয়ে এক সময় যথেষ্ট আলোচনা হয়েছে। এখন অনেকেই ভুলে গিয়েছেন। তিনি উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন আইজি ডিকে পান্ডার, ওরফে দেবেন্দ্র কিশোর পান্ডা।
বহু IAS এবং IPS-ই নানা কারণে আলোচনায় উঠে আসেন। কখনও তা তাঁদের মেধার কারণে, কখনও কাজের জন্য আবার কখনও আচরণের জন্য। কখনও সেগুলি ইতিবাচক, কখনও নেতিবাচক। এমন একজন পুলিশ আধিকারিকের আচরণ নিয়ে এক সময় যথেষ্ট আলোচনা হয়েছে। এখন অনেকেই ভুলে গিয়েছেন। তিনি উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন আইজি ডিকে পান্ডার, ওরফে দেবেন্দ্র কিশোর পান্ডা।
advertisement
2/5
২০০৫ সাল নাগাদ তাঁকে নিয়ে জোরদার আলোচনা শুরু হয়। সেই সময় থেকেই হঠাৎ ডিকে পান্ডার আচরণে বদল দেখা যায়, কাজে যোগ দিতে আসতেন একেবারে অন্য রূপে। তিনি বলতেন ষোড়শ শৃঙ্গার। সরকারি কাজের সময় তিনি মহিলাদের অন্তর্বাস পরিধান করতেন, করতেন নানা রকম সাজগোজ। ডিকে পান্ডা নিজেকে শ্রীকৃষ্ণের ‘দ্বিতীয় রাধিকা’ হিসাবে ঘোষণা করে ফেলেছিলেন।
২০০৫ সাল নাগাদ তাঁকে নিয়ে জোরদার আলোচনা শুরু হয়। সেই সময় থেকেই হঠাৎ ডিকে পান্ডার আচরণে বদল দেখা যায়, কাজে যোগ দিতে আসতেন একেবারে অন্য রূপে। তিনি বলতেন ষোড়শ শৃঙ্গার। সরকারি কাজের সময় তিনি মহিলাদের অন্তর্বাস পরিধান করতেন, করতেন নানা রকম সাজগোজ। ডিকে পান্ডা নিজেকে শ্রীকৃষ্ণের ‘দ্বিতীয় রাধিকা’ হিসাবে ঘোষণা করে ফেলেছিলেন।
advertisement
3/5
দেবেন্দ্র দাবি করেছিলেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং তাঁর স্বপ্নে আবির্ভূত হয়েছেন। সেখানেই জানিয়ে গিয়েছেন তিনি শ্রীকৃষ্ণের সখী। মনে করা হয়, বহু বছর ধরেই দেবেন্দ্র গোপনে সাজগোজ করতেন। তারপর একদিন হঠাৎ-ই ষোড়শ শৃঙ্গার করে কাজে যোগ দেন। তখন সবাই জানতে পারেন তাঁর এই রূপের কথা। ইউনিফর্মে থাকলেও তাঁর সাজগোজের কারণে অনেক সময়ই অন্য পুলিশ আধিকারিকরা অস্বস্তিতে পড়েছেন। দেবেন্দ্রর বিরুদ্ধে অভিযোগও হয়েছে।
দেবেন্দ্র দাবি করেছিলেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং তাঁর স্বপ্নে আবির্ভূত হয়েছেন। সেখানেই জানিয়ে গিয়েছেন তিনি শ্রীকৃষ্ণের সখী। মনে করা হয়, বহু বছর ধরেই দেবেন্দ্র গোপনে সাজগোজ করতেন। তারপর একদিন হঠাৎ-ই ষোড়শ শৃঙ্গার করে কাজে যোগ দেন। তখন সবাই জানতে পারেন তাঁর এই রূপের কথা। ইউনিফর্মে থাকলেও তাঁর সাজগোজের কারণে অনেক সময়ই অন্য পুলিশ আধিকারিকরা অস্বস্তিতে পড়েছেন। দেবেন্দ্রর বিরুদ্ধে অভিযোগও হয়েছে।
advertisement
4/5
শেষ পর্যন্ত তিনি ২০০৫ সালেই তিনি পদত্যাগ করেন। সেই সময় তাঁর অবসর গ্রহণের আরও ২ বছর বাকি ছিল। কিন্তু স্বেচ্ছাবসর নেন তিনি। ১৯৭১ ব্যাচের IPS অফিসার দেবেন্দ্র কিশোর পান্ডা আদতে ওড়িশার বাসিন্দা। হঠাৎই তিনি নিজেকে রাধিকা ভাবতে শুরু করেছিলেন। সম্ভবত সেই কারণেই চাকরিও ছেড়ে দেন তিনি। কিন্তু এখন তিনি আর সেই ভাবস্বরূপিণী রূপে নেই। তিনি আবার পুরুষ রূপেই ফিরেছেন। গ্রহণ করেছেন কৃষ্ণানন্দ নাম।
শেষ পর্যন্ত তিনি ২০০৫ সালেই তিনি পদত্যাগ করেন। সেই সময় তাঁর অবসর গ্রহণের আরও ২ বছর বাকি ছিল। কিন্তু স্বেচ্ছাবসর নেন তিনি। ১৯৭১ ব্যাচের IPS অফিসার দেবেন্দ্র কিশোর পান্ডা আদতে ওড়িশার বাসিন্দা। হঠাৎই তিনি নিজেকে রাধিকা ভাবতে শুরু করেছিলেন। সম্ভবত সেই কারণেই চাকরিও ছেড়ে দেন তিনি। কিন্তু এখন তিনি আর সেই ভাবস্বরূপিণী রূপে নেই। তিনি আবার পুরুষ রূপেই ফিরেছেন। গ্রহণ করেছেন কৃষ্ণানন্দ নাম।
advertisement
5/5
শ্রীকৃষ্ণের আরাধনাতেই মগ্ন থাকেন। নিজের বাড়ি থেকেই পুজো করেন। সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি এখন পূর্ণ রূপে একজন সাধক। গৃহস্থের সঙ্গে কোনও সংযোগ নেই। তাঁর দাবি, ২০১৫ সালে আরও একবার শ্রীকৃষ্ণ তাঁকে স্বপ্নাদেশ দিয়ে রাধিকা রূপ ত্যাগ করতে বলেন। তারপর থেকে তিনি কৃষ্ণানন্দ হিসাবে জীবনযাপন করছেন।
শ্রীকৃষ্ণের আরাধনাতেই মগ্ন থাকেন। নিজের বাড়ি থেকেই পুজো করেন। সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি এখন পূর্ণ রূপে একজন সাধক। গৃহস্থের সঙ্গে কোনও সংযোগ নেই। তাঁর দাবি, ২০১৫ সালে আরও একবার শ্রীকৃষ্ণ তাঁকে স্বপ্নাদেশ দিয়ে রাধিকা রূপ ত্যাগ করতে বলেন। তারপর থেকে তিনি কৃষ্ণানন্দ হিসাবে জীবনযাপন করছেন।
advertisement
advertisement
advertisement