গটগট করে থানায় ঢুকলেন IPS অফিসার! 'হুকুম' এল, বড়বাবু হঠাৎ দেখলেন অন্য জিনিস...ইউনিফর্মে ওটা কী? ঘুরল খেলা!

Last Updated:
Etah News: নিজেকে পরিচয় দেন এক আইপিএস (IPS) অফিসার হিসেবে। দাবি করেন, তিনি এসেছেন একটি পারিবারিক বিরোধ মেটানোর জন্য। কিন্তু তার কথাবার্তা আর আচরণ সন্দেহজনক মনে হয় থানার আধিকারিকদের কাছে।
1/6
থানায় প্রবেশ করেন এক ব্যক্তি—পরনে খাকি ইউনিফর্ম, চোখে আত্মবিশ্বাস। নিজেকে পরিচয় দেন এক আইপিএস (IPS) অফিসার হিসেবে। দাবি করেন, তিনি এসেছেন একটি পারিবারিক বিরোধ মেটানোর জন্য। কিন্তু তার কথাবার্তা আর আচরণ সন্দেহজনক মনে হয় থানার আধিকারিকদের কাছে।
থানায় গট গট করে ঢুকে এলেন এক ব্যক্তি—পরনে খাকি ইউনিফর্ম, চোখে আত্মবিশ্বাস। নিজেকে পরিচয় দেন এক আইপিএস (IPS) অফিসার হিসেবে। দাবি করেন, তিনি এসেছেন একটি পারিবারিক বিরোধ মেটানোর জন্য। কিন্তু কী একটা জিনিস খেয়াল করলেন থানার বড়বাবু...তার পরই ভয়ঙ্কর কাণ্ড!
advertisement
2/6
জলেশ্বর থানার ইনচার্জ সুধীর কুমার রাঘব জানান, প্রথম থেকেই ওই ব্যক্তির কার্যকলাপে অস্বাভাবিকতা ছিল। খুঁটিয়ে দেখার পর পুলিশ বুঝতে পারে, তার ইউনিফর্মের সঙ্গে আসল আইপিএস অফিসারের পোশাকের বেশ কিছু অমিল রয়েছে। তখনই তাকে চ্যালেঞ্জ করা হয় এবং শুরু হয় জেরা।
জলেশ্বর থানার ইনচার্জ সুধীর কুমার রাঘব জানান, প্রথম থেকেই ওই ব্যক্তির কার্যকলাপে অস্বাভাবিকতা ছিল। খুঁটিয়ে দেখার পর পুলিশ বুঝতে পারে, তার ইউনিফর্মের সঙ্গে আসল আইপিএস অফিসারের পোশাকের বেশ কিছু অমিল রয়েছে। তখনই তাকে চ্যালেঞ্জ করা হয় এবং শুরু হয় জেরা।
advertisement
3/6
জেরার মুখে পড়ে শেষমেশ সত্যিটা স্বীকার করেন ওই ব্যক্তি। তিনি জানান, আদতে তিনি কোনও আইপিএস অফিসার নন। তাঁর নাম হেমন্ত প্রতাপ সিং বুন্দেলা, বাড়ি ললিতপুর জেলার কোটওয়ালি নাকা এলাকায়। পুলিশের কাছে স্বীকার করেন, নিছক মজা করার জন্যই এই ইউনিফর্ম পরেছিলেন। কিন্তু মজার খেসারত দিতে হয় তাকে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে এবং প্রতারণা-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে।
জেরার মুখে পড়ে শেষমেশ সত্যিটা স্বীকার করেন ওই ব্যক্তি। তিনি জানান, আদতে তিনি কোনও আইপিএস অফিসার নন। তাঁর নাম হেমন্ত প্রতাপ সিং বুন্দেলা, বাড়ি ললিতপুর জেলার কোটওয়ালি নাকা এলাকায়।  অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে এবং প্রতারণা-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে।
advertisement
4/6
হেমন্ত বুন্দেলা জানান, একটি পারিবারিক বিরোধের জেরে স্ত্রী এবং আত্মীয়াকে নিয়ে আইপিএস অফিসার হিসেবে হাজির হন।অভিযুক্ত জানান যে তিনি এই ইউনিফর্মটি মজা করার জন্য পরেছিলেন।
হেমন্ত বুন্দেলা জানান, একটি পারিবারিক বিরোধের জেরে স্ত্রী এবং আত্মীয়াকে নিয়ে আইপিএস অফিসার হিসেবে হাজির হন। অভিযুক্ত জানান যে তিনি এই ইউনিফর্মটি মজা করার জন্য পরেছিলেন। উদ্দেশ্য ছিল এক পারিবারিক সমস্যা মেটানো। তবে পুলিশের জেরায় পুরো ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। কিন্তু মজার খেসারত দিতে হয় তাঁকে।
advertisement
5/6
গ্রেফতারির পর তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে, এবং তাঁকে জলেশ্বরের কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাকে SN মেডিকেল কলেজে রেফার করা হয়।
গ্রেফতারির পর তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে, এবং তাঁকে জলেশ্বরের কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাকে SN মেডিকেল কলেজে রেফার করা হয়।
advertisement
6/6
এতাহ জেলার জলেশ্বর থানায় এই অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। একজন সাধারণ মানুষ কীভাবে পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে নিজেকে আইপিএস হিসেবে পরিচয় দিচ্ছিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। পুলিশ জানিয়েছে, পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এতাহ জেলার জলেশ্বর থানায় এই অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। একজন সাধারণ মানুষ কীভাবে পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে নিজেকে আইপিএস হিসেবে পরিচয় দিচ্ছিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। পুলিশ জানিয়েছে, পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement