IAS Surabhi Gautam: ইংরেজি না বলতে পারার কারণে আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভুগতেন; সুরভি গৌতমের আইএএস হওয়ার গল্প রূপকথাকেও হার মানাবে !

Last Updated:
IAS Officer Surabhi Gautam's Story: ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন প্রতিকূলতা তো ছিলই। সেই সঙ্গে ছিল আত্মবিশ্বাসের অভাবও! আজ সেই মেয়ের জন্যই উজ্জ্বল হল দেশের নাম। কথা হচ্ছে, আইপিএস অফিসার সুরভি গৌতমের। তাঁর লড়াইয়ের উপাখ্যান যেন রূপকথার গল্পকেও হার মানায়!
1/5
 ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন প্রতিকূলতা তো ছিলই। সেই সঙ্গে ছিল আত্মবিশ্বাসের অভাবও! আজ সেই মেয়ের জন্যই উজ্জ্বল হল দেশের নাম। কথা হচ্ছে, আইপিএস অফিসার সুরভি গৌতমের। তাঁর লড়াইয়ের উপাখ্যান যেন রূপকথার গল্পকেও হার মানায়!
ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন প্রতিকূলতা তো ছিলই। সেই সঙ্গে ছিল আত্মবিশ্বাসের অভাবও! আজ সেই মেয়ের জন্যই উজ্জ্বল হল দেশের নাম। কথা হচ্ছে, আইপিএস অফিসার সুরভি গৌতমের। তাঁর লড়াইয়ের উপাখ্যান যেন রূপকথার গল্পকেও হার মানায়!
advertisement
2/5
 সুরভি বেড়ে উঠেছেন মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলার আমদারা গ্রামে। তাঁর বাবা পেশায় মাইহার আদালতের আইনজীবী এবং মা ড. সুশীলা গৌতম পেশায় হাইস্কুল শিক্ষিকা। গ্রামের হিন্দি মিডিয়াম সরকারি স্কুলেই পড়াশোনা করেছেন সুরভি। যেখানে প্রাথমিক সুযোগ-সুবিধাটুকুও মিলত না বললেই চলে। তবে এটা অবশ্য তাঁর সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি।
সুরভি বেড়ে উঠেছেন মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলার আমদারা গ্রামে। তাঁর বাবা পেশায় মাইহার আদালতের আইনজীবী এবং মা ড. সুশীলা গৌতম পেশায় হাইস্কুল শিক্ষিকা। গ্রামের হিন্দি মিডিয়াম সরকারি স্কুলেই পড়াশোনা করেছেন সুরভি। যেখানে প্রাথমিক সুযোগ-সুবিধাটুকুও মিলত না বললেই চলে। তবে এটা অবশ্য তাঁর সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি।
advertisement
3/5
দশম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায় মেধাবী সুরভি ৯৩.৪ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন। অঙ্ক এবং বিজ্ঞানের মতো বিষয়ে ১০০ নম্বর পেয়েছিলেন তিনি। দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষাতেও ভাল ফল করেন সুরভি। তবে সেই সফরটাও কঠিন ছিল। কারণ দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়াকালীন রিউম্যাটিক জ্বরে আক্রান্ত হয়েছিলেন সুরভি। ফলে ১৫ দিন অন্তর বাবা-মায়ের সঙ্গে তাঁকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে জবলপুরে যেতে হত চিকিৎসা করাতে। এত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও অবশ্য দমে যাননি সুরভি।
দশম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায় মেধাবী সুরভি ৯৩.৪ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন। অঙ্ক এবং বিজ্ঞানের মতো বিষয়ে ১০০ নম্বর পেয়েছিলেন তিনি। দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষাতেও ভাল ফল করেন সুরভি। তবে সেই সফরটাও কঠিন ছিল। কারণ দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়াকালীন রিউম্যাটিক জ্বরে আক্রান্ত হয়েছিলেন সুরভি। ফলে ১৫ দিন অন্তর বাবা-মায়ের সঙ্গে তাঁকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে জবলপুরে যেতে হত চিকিৎসা করাতে। এত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও অবশ্য দমে যাননি সুরভি।
advertisement
4/5
তবে চাকরিতে ঢুকলেও মাঝ পথেই তা ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। কারণ বরাবরই তাঁর চোখে ছিল সিভিল সার্ভিসের স্বপ্ন! বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বসে তাতে উত্তীর্ণও হয়েছেন তিনি। তবে আইএএস অফিসার হওয়াই ছিল তাঁর পাখির চোখ!
তবে চাকরিতে ঢুকলেও মাঝ পথেই তা ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। কারণ বরাবরই তাঁর চোখে ছিল সিভিল সার্ভিসের স্বপ্ন! বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বসে তাতে উত্তীর্ণও হয়েছেন তিনি। তবে আইএএস অফিসার হওয়াই ছিল তাঁর পাখির চোখ!
advertisement
5/5
২০১৩ সালে আইইএস সার্ভিসে উত্তীর্ণ হন সুরভি। এমনকী সর্বভারতীয় স্তরের এই পরীক্ষায় তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন। এর পর ২০১৬ সালে পূরণ হয় তাঁর শৈশবের স্বপ্ন। আইএএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সর্বভারতীয় স্তরে ৫০ র‍্যাঙ্ক করে আইএএস অফিসার পদে আসীন হন সুরভি।
২০১৩ সালে আইইএস সার্ভিসে উত্তীর্ণ হন সুরভি। এমনকী সর্বভারতীয় স্তরের এই পরীক্ষায় তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন। এর পর ২০১৬ সালে পূরণ হয় তাঁর শৈশবের স্বপ্ন। আইএএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সর্বভারতীয় স্তরে ৫০ র‍্যাঙ্ক করে আইএএস অফিসার পদে আসীন হন সুরভি।
advertisement
advertisement
advertisement