বালি-সিমেন্ট নয়, গোবর-আমলা-চুন দিয়ে বাড়ি বানিয়েছেন কুমার বিশ্বাস! প্রচণ্ড গরমেও ঘর থাকে ঠান্ডা

Last Updated:
এমনিতে শহরের কোলাহল থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন কুমার বিশ্বাস। দিল্লির কাছে পিলখুলায় তৈরি করেছেন বিশেষ ধরনের বাড়ি। নাম দিয়েছেন ‘কে ভি কুটির (K V Kutir)। কবিতা এবং কথকতার ফাঁকে সময় পেলে এই বাড়িতেই সময় কাটান তিনি।
1/6
হিন্দি কবিতার জগতে কুমার বিশ্বাস অত্যন্ত জনপ্রিয় নাম। ইদানীং ‘রামকথা’ নামে একটি অনুষ্ঠান করছেন তিনি। ঘুরছেন দেশের কোণে কোণে। রামায়ণের অন্তর্নিহিত অর্থ সহজ সরল ভাষায় পৌঁছে দিচ্ছেন শ্রোতাদের কাছে।
হিন্দি কবিতার জগতে কুমার বিশ্বাস অত্যন্ত জনপ্রিয় নাম। ইদানীং ‘রামকথা’ নামে একটি অনুষ্ঠান করছেন তিনি। ঘুরছেন দেশের কোণে কোণে। রামায়ণের অন্তর্নিহিত অর্থ সহজ সরল ভাষায় পৌঁছে দিচ্ছেন শ্রোতাদের কাছে।
advertisement
2/6
এমনিতে শহরের কোলাহল থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন কুমার বিশ্বাস। দিল্লির কাছে পিলখুলায় তৈরি করেছেন বিশেষ ধরনের বাড়ি। নাম দিয়েছেন ‘কে ভি কুটির’। কবিতা এবং কথকতার ফাঁকে সময় পেলে এই বাড়িতেই সময় কাটান তিনি।
এমনিতে শহরের কোলাহল থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন কুমার বিশ্বাস। দিল্লির কাছে পিলখুলায় তৈরি করেছেন বিশেষ ধরনের বাড়ি। নাম দিয়েছেন ‘কে ভি কুটির’। কবিতা এবং কথকতার ফাঁকে সময় পেলে এই বাড়িতেই সময় কাটান তিনি।
advertisement
3/6
ইট, কাঠ, পাথরের মতো ঐতিহ্যবাহী নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে এই বাড়ি তৈরি করেননি কুমার বিশ্বাস। বাড়ি তৈরি হয়েছে ‘বৈদিক প্লাস্টার’ দিয়ে। প্রচণ্ড গরমেও ঘর থাকে হিমশীতল। এসি-র দরকার পড়ে না। একটি সাক্ষাৎকারে কুমার বিশ্বাস বলেছিলেন, কে ভি কুটির নির্মাণে এক কণা সিমেন্টও ব্যবহার করা হয়নি। তাহলে কী কী জিনিস দিয়ে বাড়ি তৈরি করেছেন কুমার বিশ্বাস? হলুদ মাটি, বালি, গোবর, সব ধরনের ডালের চুন, আমলা, লিসোধা, গুলার, শিশম ইত্যাদি আঠালো গাছের অবশিষ্টাংশ দিয়ে তৈরি হয়েছে এই বাড়ি। এর নাম দেওয়া হয়েছে বৈদিক প্লাস্টার। প্রাচীন ভারতে এই পদ্ধতিতেই বাড়ি তৈরি করা হত।
ইট, কাঠ, পাথরের মতো ঐতিহ্যবাহী নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে এই বাড়ি তৈরি করেননি কুমার বিশ্বাস। বাড়ি তৈরি হয়েছে ‘বৈদিক প্লাস্টার’ দিয়ে। প্রচণ্ড গরমেও ঘর থাকে হিমশীতল। এসি-র দরকার পড়ে না। একটি সাক্ষাৎকারে কুমার বিশ্বাস বলেছিলেন, কে ভি কুটির নির্মাণে এক কণা সিমেন্টও ব্যবহার করা হয়নি। তাহলে কী কী জিনিস দিয়ে বাড়ি তৈরি করেছেন কুমার বিশ্বাস? হলুদ মাটি, বালি, গোবর, সব ধরনের ডালের চুন, আমলা, লিসোধা, গুলার, শিশম ইত্যাদি আঠালো গাছের অবশিষ্টাংশ দিয়ে তৈরি হয়েছে এই বাড়ি। এর নাম দেওয়া হয়েছে বৈদিক প্লাস্টার। প্রাচীন ভারতে এই পদ্ধতিতেই বাড়ি তৈরি করা হত।
advertisement
4/6
কুমার বিশ্বাস জানিয়েছেন, তাঁর বাড়ি সম্পূর্ণ রূপে অ্যান্টি-ব্যাকটোরিয়াল। গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। কুমারের কথায়, “ইবি হাওয়েলের একটা বই পড়েছিলাম। সেখানেই এই ধরনের বাড়ির কথা পাই। তখন থেকেই ইচ্ছা ছিল, কোনওদিন সুযোগ পেলে এরকম একটা বাড়ি বানাব। তারপর একদিন এক রাজমিস্ত্রিকে পুরোটা বুঝিয়ে বললাম। তিনিই এই বাড়ি তৈরি করেছেন”।
কুমার বিশ্বাস জানিয়েছেন, তাঁর বাড়ি সম্পূর্ণ রূপে অ্যান্টি-ব্যাকটোরিয়াল। গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। কুমারের কথায়, “ইবি হাওয়েলের একটা বই পড়েছিলাম। সেখানেই এই ধরনের বাড়ির কথা পাই। তখন থেকেই ইচ্ছা ছিল, কোনওদিন সুযোগ পেলে এরকম একটা বাড়ি বানাব। তারপর একদিন এক রাজমিস্ত্রিকে পুরোটা বুঝিয়ে বললাম। তিনিই এই বাড়ি তৈরি করেছেন”।
advertisement
5/6
কে ভি কুটিরে সব ধরনের অর্গানিক ফল এবং সবজি চাষ করেন কুমার বিশ্বাস। এই নিয়ে একটি ভ্লগও করেছেন তিনি। আখ থেকে শুরু করে ঢ্যাঁড়শ, করলা কী নেই! বাড়ির সামনে পুকুর রয়েছে। সেখানে হাঁস পালন করেন। বিভিন্ন ঔষধি গাছও লাগিয়েছেন তিনি।
কে ভি কুটিরে সব ধরনের অর্গানিক ফল এবং সবজি চাষ করেন কুমার বিশ্বাস। এই নিয়ে একটি ভ্লগও করেছেন তিনি। আখ থেকে শুরু করে ঢ্যাঁড়শ, করলা কী নেই! বাড়ির সামনে পুকুর রয়েছে। সেখানে হাঁস পালন করেন। বিভিন্ন ঔষধি গাছও লাগিয়েছেন তিনি।
advertisement
6/6
কে ভি কুটিরে একটা বড় লাইব্রেরি এবং রেকর্ডিং স্টুডিও রয়েছে। সেখানেই নিজের ভিডিও রেকর্ড করেন কুমার বিশ্বাস। দেখা করেন অতিথিদের সঙ্গে। বলে রাখা ভাল, গাজিয়াবাদের বসুন্ধরাতেও কুমার বিশ্বাসের একটি বাড়ি রয়েছে।
কে ভি কুটিরে একটা বড় লাইব্রেরি এবং রেকর্ডিং স্টুডিও রয়েছে। সেখানেই নিজের ভিডিও রেকর্ড করেন কুমার বিশ্বাস। দেখা করেন অতিথিদের সঙ্গে। বলে রাখা ভাল, গাজিয়াবাদের বসুন্ধরাতেও কুমার বিশ্বাসের একটি বাড়ি রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement