GK: বিশ্বের কোথায় রয়েছে 'রক্তের' ঝরনা? অনর্গল 'রক্ত' পড়ার কারণ কী? উত্তর দিতে ব্যর্থ ৯৯ শতাংশ

Last Updated:
GK Know The Secret Behind Antarctica Blood Falls: বলুন তো দেখি, বিশ্বের কোথায় রয়েছে 'রক্তের' ঝরনা? যেখান থেকে অনর্গল পড়ছে রক্তের মত জল। উত্তর দিতে ব্যর্থ হয়েছেন অনেকেই।
1/6
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষা তা সরকারি হোক আর বেসরকারি জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষা তা সরকারি হোক আর বেসরকারি জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
advertisement
2/6
এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়। এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়। এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
advertisement
3/6
তেমনই একটি প্রশ্ন এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। বলুন তো দেখি, বিশ্বের কোথায় রয়েছে 'রক্তের' ঝরনা? যেখান থেকে অনর্গল পড়ছে রক্তের মত জল। উত্তর দিতে ব্যর্থ হয়েছেন অনেকেই।
তেমনই একটি প্রশ্ন এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। বলুন তো দেখি, বিশ্বের কোথায় রয়েছে 'রক্তের' ঝরনা? যেখান থেকে অনর্গল পড়ছে রক্তের মত জল। উত্তর দিতে ব্যর্থ হয়েছেন অনেকেই।
advertisement
4/6
এই স্থানটির নাম Blood Falls, রহস্যময় অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থিত এক বিস্ময়কর জলপ্রপাত। ১৯১১ সালে আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকেই এটি বিজ্ঞানীদের অবাক করে রেখেছে। কীভাবে বরফের মাঝে এমন রক্তিম স্রোত সম্ভব?
এই স্থানটির নাম Blood Falls, রহস্যময় অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থিত এক বিস্ময়কর জলপ্রপাত। ১৯১১ সালে আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকেই এটি বিজ্ঞানীদের অবাক করে রেখেছে। কীভাবে বরফের মাঝে এমন রক্তিম স্রোত সম্ভব?
advertisement
5/6
গবেষকরা বলছেন, প্রায় ২০ লাখ বছর আগে বরফের নিচে আটকে থাকা এক লবণাক্ত হ্রদের জল এই রক্তের ঝরনার মূল উৎস। সেখানে অক্সিজেন নেই, সূর্যের আলো পৌঁছায় না, তবুও সেই জল জীবাণুময়, যেখানে বিরল জীবাণুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে! লবণাক্ত জলে থাকা আয়রন যখন বাতাসের সংস্পর্শে আসে, তখন মরিচার মতো রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ায় জল রক্তের মতো লাল হয়ে যায়।
গবেষকরা বলছেন, প্রায় ২০ লাখ বছর আগে বরফের নিচে আটকে থাকা এক লবণাক্ত হ্রদের জল এই রক্তের ঝরনার মূল উৎস। সেখানে অক্সিজেন নেই, সূর্যের আলো পৌঁছায় না, তবুও সেই জল জীবাণুময়, যেখানে বিরল জীবাণুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে! লবণাক্ত জলে থাকা আয়রন যখন বাতাসের সংস্পর্শে আসে, তখন মরিচার মতো রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ায় জল রক্তের মতো লাল হয়ে যায়।
advertisement
6/6
কিন্তু রহস্য এখানেই শেষ নয়! এত গভীর বরফের নিচে আটকে থেকেও কীভাবে সেই জলপ্রবাহ টিকে আছে? কীভাবে সেখানে জীবাণুরা বেঁচে আছে? এই জলপ্রপাত কি আমাদের সৌরজগতের কোনো বরফে ঢাকা গ্রহে জীবনের অস্তিত্বের ইঙ্গিত দেয়?বিজ্ঞানীরা আজও এর সম্পূর্ণ উত্তর খুঁজে পাননি।
কিন্তু রহস্য এখানেই শেষ নয়! এত গভীর বরফের নিচে আটকে থেকেও কীভাবে সেই জলপ্রবাহ টিকে আছে? কীভাবে সেখানে জীবাণুরা বেঁচে আছে? এই জলপ্রপাত কি আমাদের সৌরজগতের কোনো বরফে ঢাকা গ্রহে জীবনের অস্তিত্বের ইঙ্গিত দেয়?বিজ্ঞানীরা আজও এর সম্পূর্ণ উত্তর খুঁজে পাননি।
advertisement
advertisement
advertisement