GK Indian Railways: রোজ প্রায় ৬০০ ট্রেনের যাতায়াত আছে এই স্টেশনে! ভারতের সবচেয়ে পুরনো ও ব্যস্ত রেলস্টেশন কোনটি জানেন? ৯৯% মানুষ জানেন না সঠিক উত্তরটি...

Last Updated:
GK Indian Railways: ১৮৫৪ সালে স্থাপিত এই স্টেশন প্রতিদিন ৬০০-রও বেশি ট্রেন পরিচালনা করে। এটি ভারতের প্রাচীনতম ও ব্যস্ততম স্টেশন, যা পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব ভারতের রেল যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। কোন স্টেশনের কথা বলা হয়েছে জানুন...
1/8
ভারতীয় রেলওয়ে বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহত্তম গণপরিবহন ব্যবস্থা। দেশজুড়ে রয়েছে ৭০০০-এরও বেশি রেলস্টেশন এবং ২২,০০০টিরও বেশি ট্রেন প্রতিদিন চলাচল করে, যা দৈনিক ২.৪ কোটিরও বেশি যাত্রী পরিবহণ করে। এই হাজার হাজার স্টেশনের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া রেলস্টেশন দেশের সবচেয়ে ব্যস্ত স্টেশন হিসেবে চিহ্নিত।
ভারতীয় রেলওয়ে বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহত্তম গণপরিবহন ব্যবস্থা। দেশজুড়ে রয়েছে ৭০০০-এরও বেশি রেলস্টেশন এবং ২২,০০০টিরও বেশি ট্রেন প্রতিদিন চলাচল করে, যা দৈনিক ২.৪ কোটিরও বেশি যাত্রী পরিবহণ করে। এই হাজার হাজার স্টেশনের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া রেলস্টেশন দেশের সবচেয়ে ব্যস্ত স্টেশন হিসেবে চিহ্নিত।
advertisement
2/8
১৮৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হাওড়া স্টেশন ভারতের সবচেয়ে পুরনো রেলস্টেশনও বটে। রেলের ইতিহাস গঠনে এই স্টেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং আজও এটি দেশের বৃহত্তম ও ব্যস্ততম স্টেশনগুলির অন্যতম। স্টেশনটি তার আয়তন এবং প্ল্যাটফর্ম সংখ্যার দিক থেকে অনেক রেকর্ড ধরে রেখেছে।
১৮৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হাওড়া স্টেশন ভারতের সবচেয়ে পুরনো রেলস্টেশনও বটে। রেলের ইতিহাস গঠনে এই স্টেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং আজও এটি দেশের বৃহত্তম ও ব্যস্ততম স্টেশনগুলির অন্যতম। স্টেশনটি তার আয়তন এবং প্ল্যাটফর্ম সংখ্যার দিক থেকে অনেক রেকর্ড ধরে রেখেছে।
advertisement
3/8
হাওড়া রেলস্টেশন হুগলি নদীর পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত, কলকাতা শহরের একেবারে ঠিক সামনে। এই স্টেশন শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গ নয়, বরং ভারতের পূর্ব ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্য এক প্রধান প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে।
হাওড়া রেলস্টেশন হুগলি নদীর পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত, কলকাতা শহরের একেবারে ঠিক সামনে। এই স্টেশন শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গ নয়, বরং ভারতের পূর্ব ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্য এক প্রধান প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে।
advertisement
4/8
স্টেশনটি মূলত দুইটি বড় কমপ্লেক্সে বিভক্ত। পুরনো কমপ্লেক্সে রয়েছে ১ থেকে ১৬ নম্বর প্ল্যাটফর্ম, যেখান থেকে ইস্টার্ন রেলওয়ের লোকাল ও দূরপাল্লার ট্রেন চলে। অন্যদিকে, নতুন কমপ্লেক্সে রয়েছে ১৭ থেকে ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্ম, যেখান থেকে সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ের দূরপাল্লার ট্রেন পরিচালিত হয়।
স্টেশনটি মূলত দুইটি বড় কমপ্লেক্সে বিভক্ত। পুরনো কমপ্লেক্সে রয়েছে ১ থেকে ১৬ নম্বর প্ল্যাটফর্ম, যেখান থেকে ইস্টার্ন রেলওয়ের লোকাল ও দূরপাল্লার ট্রেন চলে। অন্যদিকে, নতুন কমপ্লেক্সে রয়েছে ১৭ থেকে ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্ম, যেখান থেকে সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ের দূরপাল্লার ট্রেন পরিচালিত হয়।
advertisement
5/8
হাওড়া স্টেশনে রয়েছে মোট ২৩টি প্ল্যাটফর্ম এবং ২৬টি ট্র্যাক, যা একসাথে বহু ট্রেন পরিচালনার ক্ষমতা রাখে। প্রতিদিন এখানে ৬০০-রও বেশি ট্রেন আসে ও যায়, যার মধ্যে রয়েছে এক্সপ্রেস, ইএমইউ লোকাল ট্রেন এবং পণ্যবাহী ট্রেন। গড়ে প্রতিদিন ১০ লক্ষাধিক যাত্রী এই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করেন।
হাওড়া স্টেশনে রয়েছে মোট ২৩টি প্ল্যাটফর্ম এবং ২৬টি ট্র্যাক, যা একসাথে বহু ট্রেন পরিচালনার ক্ষমতা রাখে। প্রতিদিন এখানে ৬০০-রও বেশি ট্রেন আসে ও যায়, যার মধ্যে রয়েছে এক্সপ্রেস, ইএমইউ লোকাল ট্রেন এবং পণ্যবাহী ট্রেন। গড়ে প্রতিদিন ১০ লক্ষাধিক যাত্রী এই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করেন।
advertisement
6/8
ব্রিটিশ স্থপতি হ্যালসি রিকার্ডোর নকশায় নির্মিত এই স্টেশনটির স্থাপত্য বিশিষ্ট কলোনিয়াল যুগের নিদর্শন। ১৯০১ থেকে ১৯০৬ সালের মধ্যে নির্মিত লাল ইটের এই দালান ভিক্টোরিয়ান ও গথিক স্থাপত্যের অপূর্ব মিশ্রণ। স্টেশনের প্রবেশপথে এখনো শোভা পাচ্ছে ৯৯ বছরের পুরনো বিখ্যাত ‘বড় ঘড়ি’—হাওড়া স্টেশনের ঐতিহ্যের প্রতীক।
ব্রিটিশ স্থপতি হ্যালসি রিকার্ডোর নকশায় নির্মিত এই স্টেশনটির স্থাপত্য বিশিষ্ট কলোনিয়াল যুগের নিদর্শন। ১৯০১ থেকে ১৯০৬ সালের মধ্যে নির্মিত লাল ইটের এই দালান ভিক্টোরিয়ান ও গথিক স্থাপত্যের অপূর্ব মিশ্রণ। স্টেশনের প্রবেশপথে এখনো শোভা পাচ্ছে ৯৯ বছরের পুরনো বিখ্যাত ‘বড় ঘড়ি’—হাওড়া স্টেশনের ঐতিহ্যের প্রতীক।
advertisement
7/8
দুইটি ভিন্ন রেল জোন—ইস্টার্ন রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন এবং সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ের খড়গপুর ডিভিশন—মিলে এই স্টেশন পরিচালনা করে, যা তার কৌশলগত গুরুত্ব বোঝায়। বয়স যতই হোক, এই স্টেশন সবসময় আধুনিকীকরণের পথে এগিয়েছে। ওয়েটিং রুম, রিটায়ারিং রুম, ফুড স্টল, ফ্রি ওয়াই-ফাই, সবই আছে এখানে।
দুইটি ভিন্ন রেল জোন—ইস্টার্ন রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন এবং সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ের খড়গপুর ডিভিশন—মিলে এই স্টেশন পরিচালনা করে, যা তার কৌশলগত গুরুত্ব বোঝায়। বয়স যতই হোক, এই স্টেশন সবসময় আধুনিকীকরণের পথে এগিয়েছে। ওয়েটিং রুম, রিটায়ারিং রুম, ফুড স্টল, ফ্রি ওয়াই-ফাই, সবই আছে এখানে।
advertisement
8/8
সম্প্রতি হাওড়া স্টেশন IGBC প্ল্যাটিনাম রেটিং অর্জন করেছে পরিবেশবান্ধব স্থাপত্য ও টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য, যা মেট্রো শহরের মধ্যে প্রথমবার কোনো রেলস্টেশনের এই স্বীকৃতি। হাওড়া স্টেশন শুধুই একটি যাতায়াতের জায়গা নয়—এটি ভারতের অতীত ও বর্তমানের জীবন্ত দলিল, যেখানে প্রতিদিন শুরু হয় এবং শেষ হয় লক্ষ লক্ষ মানুষের গল্প।
সম্প্রতি হাওড়া স্টেশন IGBC প্ল্যাটিনাম রেটিং অর্জন করেছে পরিবেশবান্ধব স্থাপত্য ও টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য, যা মেট্রো শহরের মধ্যে প্রথমবার কোনো রেলস্টেশনের এই স্বীকৃতি। হাওড়া স্টেশন শুধুই একটি যাতায়াতের জায়গা নয়—এটি ভারতের অতীত ও বর্তমানের জীবন্ত দলিল, যেখানে প্রতিদিন শুরু হয় এবং শেষ হয় লক্ষ লক্ষ মানুষের গল্প।
advertisement
advertisement
advertisement